বাংলা গানের ধারা MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 12 তৃতীয় সেমিস্টার বাংলা

বাংলা গানের ধারা MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 12 তৃতীয় সেমিস্টার বাংলা | Bangla Ganer Dhara MCQ Question Answer HS 3rd Semester Bangla

বাংলা গানের ধারা MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 12 তৃতীয় সেমিস্টার বাংলা
বাংলা গানের ধারা MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 12 তৃতীয় সেমিস্টার বাংলা

১। মানুষের আদিমতম শিল্প হল
(ক) নৃত্য
(খ) সংগীত
(গ) অঙ্কন
(ঘ) আবৃত্তি।
উত্তরঃ (খ) সংগীত

২। মানুষের ভাব প্রকাশের আদিমতম হাতিয়ার ছিল
(ক) সংগীত
(খ) ভাষা
(গ) সুর
(ঘ) চোখ।
উত্তরঃ (গ) সুর

৩। কীসের অনুকরণে মানুষের মধ্যে সুরের জাগরণ ঘটেছিল?
(ক) মেঘ ডাকার শব্দের অনুকরণে
(খ) মনের ভাষার অনুকরণে
(গ) বাতাসের শব্দের অনুকরণে
(ঘ) পশুপাখির ভাষার অনুকরণে।
উত্তরঃ (ঘ) পশুপাখির ভাষার অনুকরণে

৪। বিভিন্ন শব্দ অনুকরণের চেষ্টায় দ্রুত বিবর্তিত হয়েছে মানুষের
(ক) বাগযন্ত্র
(খ) শ্রবণেন্দ্রিয়
(গ) মস্তিষ্ক
(ঘ) গায়কি।
উত্তরঃ (ক) বাগযন্ত্র

৫। মানুষের প্রথম সাংগীতিক যন্ত্র হল তার-
(ক) হস্ত
(খ) সেতার
(গ) কণ্ঠ
(ঘ) তানপুরা।
উত্তরঃ (গ) কণ্ঠ

৬। ভারত তথা বাংলার যাবতীয় বাদ্যযন্ত্রকে ক-টি ভাগে ভাগ করা সম্ভব-
(ক) একটি
(খ) দুটি
(গ) তিনটি
(ঘ) চারটি।
উত্তরঃ (ঘ) চারটি

৭। নিম্নোক্ত বিকল্পগুলির মধ্যে কোন্টি বাংলার যাবতীয় বাদ্যযন্ত্রগুলির প্রকার নয়?
(ক) তারযন্ত্র
(খ) বাঁশি
(গ) খোল-ঢোল-তবলার মতো তালবাদ্য
(ঘ) করতালি।
উত্তরঃ (ঘ) করতালি

৮। নিম্নলিখিত বাদ্যযন্ত্রগুলির মধ্যে কোন্টি নিরেট বা ঘন তালযন্ত্র?
(ক) তবলা
(খ) তানপুরা
(গ) ঘুঙুর
(ঘ) সেতার।
উত্তরঃ (গ) ঘুঙুর

৯। একটি তালবাদ্যের উদাহরণ হল-
(ক) করতাল
(খ) খোল
(গ) সানাই
(ঘ) একতারা।
উত্তরঃ (খ) খোল

১০। একটি তারযন্ত্র হল-
(ক) ঢাক
(খ) বাঁশি
(গ) তানপুরা
(ঘ) খঞ্জনি।
উত্তরঃ (গ) তানপুরা

১১। কী আবিষ্কারের আগে অবধি সাহিত্য ছিল মৌখিক ঐতিহ্যনির্ভর?
(ক) পুথি
(খ) কলম
(গ) গান
(ঘ) ছাপাখানা।
উত্তরঃ (ঘ) ছাপাখানা

১২। মনে রাখার তাগিদে মৌখিক ধারার সাহিত্যের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল-
(ক) সুর ও তাল
(খ) সুর ও বাদ্যযন্ত্র
(গ) সুর ও কথা
(ঘ) তাল ও বাদ্য।
উত্তরঃ (ক) সুর ও তাল

১৩। কোন্ যুগ পর্যন্ত যে-কোনো সাহিত্যই আসলে সংগীত?
(ক) আদিযুগ
(খ) মধ্যযুগ
(গ) তুর্কি বিজয়কালীন যুগ
(ঘ) আধুনিক যুগ।
উত্তরঃ (খ) মধ্যযুগ

১৪। বাংলা সংগীতের আদিতম লিখিত নিদর্শন হল-
(ক) চর্যাপদ
(খ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
(গ) বৈয়ব পদাবলি
(ঘ) শাক্তপদাবলি।
উত্তরঃ (ক) চর্যাপদ

১৫। অষ্টাদশ-ঊনবিংশ শতক থেকে বাঙালির মনোভূমি ও জীবনচর্যাকে প্লাবিত করেছিল-
(ক) আর্য সংস্কৃতি
(খ) কৌম আদিবাসী সংস্কৃতি
(গ) ইসলামি সংস্কৃতি
(ঘ) ইউরোপীয় সংস্কৃতি।
উত্তরঃ (ঘ) ইউরোপীয় সংস্কৃতি

১৬। চর্যাপদ রচিত হয়-
(ক) আনুমানিক অষ্টম থেকে নবম শতাব্দীর মধ্যে
(খ) আনুমানিক নবম থেকে দশম শতাব্দীর মধ্যে
(গ) আনুমানিক দশম থেকে একাদশ শতাব্দীর মধ্যে
(ঘ) আনুমানিক দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে।
উত্তরঃ (ঘ) আনুমানিক দশম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যে

১৭। চর্যাপদের আবিষ্কর্তা হলেন-
(ক) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
(খ) বিধুশেখর শাস্ত্রী
(গ) বসন্তরঞ্জন রায়
(ঘ) মুনি দত্ত।
উত্তরঃ (ক) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী

১৮। চর্যাগানের মোট সংখ্যা হল-
(ক) উনপঞ্চাশ
(খ) পঞ্চাশ
(গ) একান্ন
(ঘ) বাহান্ন।
উত্তরঃ (গ) একান্ন

১৯। চর্যার যুগে সংগীতের ক-টি অঙ্গ দেখা যায়?
(ক) দুটি
(খ) চারটি
(গ) পাঁচটি
(ঘ) ছয়টি।
উত্তরঃ (ঘ) ছয়টি

২০। তালের বোল উচ্চারণ করার জন্য কোন্ অঙ্গ ব্যবহৃত হত?
(ক) পাট
(খ) পদ
(গ) তেনক
(ঘ) তাল।
উত্তরঃ (ক) পাট

২১। চর্যাগীতির যুগে স্তুতিবাচক অঙ্গটির নাম ছিল-
(ক) স্বর ও বিরুদ
(খ) পাট
(গ) তেনক
(ঘ) পদ।
উত্তরঃ (ক) স্বর ও বিরুদ

২২। চর্যাগীতির যুগে মঙ্গলবাচক অঙ্গটির নাম ছিল-
(ক) স্বর
(খ) বিরুদ
(গ) তাল
(ঘ) তেনক।
উত্তরঃ (ঘ) তেনক

২৩। মালসী, গউড়া কীসের নাম?
(ক) চর্যাপদে ব্যবহৃত রাগের নাম
(খ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে ব্যবহৃত রাগের নাম
(গ) চর্যাপদে ব্যবহৃত তালের নাম
(ঘ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে ব্যবহৃত তালের নাম।
উত্তরঃ (ক) চর্যাপদে ব্যবহৃত রাগের নাম

২৪। চর্যাপদে ব্যবহৃত ‘রামন্ত্রী’ রাগটি শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে কোন্ নাম প্রাপ্ত হয়েছে?
(ক) রামকেলি
(খ) রামগিরি
(গ) পটমঞ্জরী
(ঘ) দেশাখ।
উত্তরঃ (ক) রামগিরি

২৫। চর্যাপদে ব্যবহৃত কোন্ রাগটি বর্তমানে রামকেলি রাগরূপে প্রচলিত হয়েছে
(ক) ধানেশ্রী
(খ) অরু
(গ) দেবক্রী
(ঘ) রামক্রী
উত্তরঃ (ঘ) রামক্রী

২৬। কোন্ রাগের পরিবর্তিত রূপ আজকের ‘মল্লার’ রাগটি
(ক) মালসী
(খ) মল্লারী
(গ) মালসী গউড়া
(ঘ) বড়াড়ী
উত্তরঃ (খ) মল্লারী

২৭। চর্যার পদগুলি হল
(ক) গান
(খ) কবিতা
(গ) পাঁচালি
(ঘ) কোনোটিই নয়
উত্তরঃ (ক) গান

২৮। চর্যার প্রতিটি পদের উপরে লেখা থাকত
(ক) পদটির নাম
(খ) রাগরাগিণীর নাম
(গ) পদকর্তার নাম
(ঘ) দেবদেবীর নাম
উত্তরঃ (খ) রাগরাগিণীর নাম

২৯। চর্যাগানে ব্যবহৃত বাদ্যযন্ত্রটি হল
(ক) তবলা
(খ) ঢাক
(গ) পটহ
(ঘ) ধামসা
উত্তরঃ (গ) পটহ

৩০। ‘গীতগোবিন্দ’-এর রচয়িতা হলেন
(ক) কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ
(খ) জয়দেব গোস্বামী
(গ) বড়ু চণ্ডীদাস
(ঘ) লুই পা
উত্তরঃ (খ) জয়দেব গোস্বামী

৩১। জয়দেব কোন্ রাজার পৃষ্ঠপোষকতায় ‘গীতগোবিন্দ’ রচনা করেন
(ক) লক্ষ্মণ সেন
(খ) ভরত সেন
(গ) বল্লাল সেন
(ঘ) সামন্ত সেন
উত্তরঃ (ক) লক্ষ্মণ সেন

৩২। ‘গীতগোবিন্দম্’-এর পদগুলি কোন্ ভাষায় রচিত?
(ক) বাংলা
(খ) উর্দু
(গ) ব্রজবুলি
(ঘ) সংস্কৃত।
উত্তরঃ (ঘ) সংস্কৃত

৩৩। ‘গীতগোবিন্দম্’-এর বিষয়বস্তু হল-
(ক) যশোদা-কৃষ্ণের বাল্যলীলা
(খ) রাধা-কৃষ্ণের প্রণয়লীলা
(গ) সখীগণ ও রাধার বিরহবর্ণনা
(ঘ) চৈতন্যের নবদ্বীপলীলা।
উত্তরঃ (খ) রাধা-কৃষ্ণের প্রণয়লীলা

৩৪। ‘গীতগোবিন্দ’ হল একটি-
(ক) নৃত্যনাট্য
(খ) কাব্য
(গ) গীতিনাট্য
(ঘ) সংগীত।
উত্তরঃ (গ) গীতিনাট্য

৩৫। গীতগোবিন্দের অনুপ্রেরণায় কৃষ্ণকথা রচনা করেন-
(ক) বিদ্যাপতি
(খ) গোবিন্দদাস
(গ) কেতকাদাস
(ঘ) বড়ু চণ্ডীদাস।
উত্তরঃ (ঘ) বড়ু চণ্ডীদাস

৩৬। বড়ু চণ্ডীদাস রচনা করেন-
(ক) শ্রীরাম পাঁচালি
(খ) চর্যাপদ
(গ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
(ঘ) বৈয়ব পদাবলি।
উত্তরঃ (গ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন

৩৭। ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ হল মূলত একটি-
(ক) নাটগীতি
(খ) নাটক
(গ) সংগীত
(ঘ) কাব্য।
উত্তরঃ (ক) নাটগীতি

৩৮। শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের সর্গগুলিকে কী বলা হয়?
(ক) সনেট
(খ) ছন্দ
(গ) খণ্ড
(ঘ) পঙ্ক্তি।
উত্তরঃ (গ) খণ্ড

৩৯। শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের খণ্ড সংখ্যা ক-টি?
(ক) ১০টি
(খ) ১১টি
(গ) ১২টি
(ঘ) ১৩টি।
উত্তরঃ (ঘ) ১৩টি

৪০। শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে মোট পদের সংখ্যা-
(ক) ৪০০টি
(খ) ৪১৫টি
(গ) ৪১৮টি
(ঘ) ৪২২টি।
উত্তরঃ (গ) ৪১৮টি

৪১। শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে মোট রাগরাগিণীর সংখ্যা হল-
(ক) ২৫
(খ) ৩০
(গ) ৩২
(ঘ) ৩৫।
উত্তরঃ (গ) ৩২

৪২। ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’ এই নামকরণটি করেন-
(ক) বসন্তরঞ্জন রায়
(খ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
(গ) বিধুশেখর শাস্ত্রী
(ঘ) প্রবোধচন্দ্র বাগচী।
উত্তরঃ (ক) বসন্তরঞ্জন রায়

৪৩। ‘কেদার’ কীসের নাম?
(ক) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে ব্যবহৃত রাগের নাম
(খ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে ব্যবহৃত তালের নাম
(গ) চর্যাপদে ব্যবহৃত রাগের নাম
(ঘ) চর্যাপদে ব্যবহৃত তালের নাম
উত্তরঃ (ক) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে ব্যবহৃত রাগের নাম

৪৪। শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের নায়ক হলেন—
(ক) চৈতন্যদেব
(খ) বিন্নু
(গ) বড়াই
(ঘ) কৃষ্ণ
উত্তরঃ (ঘ) কৃষ্ণ

৪৫। শ্রীকৃষ্ণকীর্তনের নায়িকা হলেন—
(ক) বড়াই
(খ) রাধিকা
(গ) চন্দ্রাবলী
(ঘ) কুজা
উত্তরঃ (খ) রাধিকা

৪৬। পাঁচালির ছন্দে গাওয়া হত বলে রামায়ণ-এর অনুবাদের নাম হয়েছিল—
(ক) শ্রীরাম কথা
(খ) শ্রীরামপাঁচালি
(গ) শ্রীরাম কীর্তন
(ঘ) শ্রীরাম পদাবলি
উত্তরঃ (খ) শ্রীরামপাঁচালি

৪৭। মহাভারতের প্রথম অনুবাদক ছিলেন—
(ক) কবীন্দ্র পরমেশ্বর
(খ) শ্রীকর নন্দী
(গ) কাশীরাম দাস
(ঘ) মালাধর বসু
উত্তরঃ (ক) কবীন্দ্র পরমেশ্বর

৪৮। কবীন্দ্র পরমেশ্বর রচিত কাব্যটি হল—
(ক) গোরক্ষবিজয় পাঞ্চালিকা
(খ) শ্রীরাম পাঞ্চালিকা
(গ) পাণ্ডববিজয় পাঞ্চালিকা
(ঘ) শ্রীকৃষ্ণবিজয় পাঞ্চালিকা
উত্তরঃ (গ) পাণ্ডববিজয় পাঞ্চালিকা

৪৯। আধুনিক পাঁচালির রূপকার ছিলেন—
(ক) লক্ষ্মীকান্ত বিশ্বাস
(খ) গঙ্গানারায়ণ নস্কর
(গ) উপরোক্ত দুজনেই
(ঘ) উপরোক্ত কেউই নন
উত্তরঃ (গ) উপরোক্ত দুজনেই

৫০। কে প্রথম পাঁচালি গানে শাস্ত্রীয় রাগ ও তালের ব্যবহার করেন?
(ক) গঙ্গানারায়ণ নস্কর
(খ) লক্ষ্মীকান্ত বিশ্বাস
(গ) ঠাকুরদাস দত্ত
(ঘ) রসিকচন্দ্র রায়
উত্তরঃ (খ) লক্ষ্মীকান্ত বিশ্বাস

৫১। পাঁচালি রচয়িতাদের মধ্যে সর্বাগ্রগণ্য হলেন—
(ক) লক্ষ্মীকান্ত বিশ্বাস
(খ) গঙ্গানারায়ণ নস্কর
(গ) দাশরথি রায়
(ঘ) আনন্দ শিরোমণি
উত্তরঃ (গ) দাশরথি রায়

৫২। মঙ্গলগানকে বলা হত—
(ক) ব্রহ্মসংগীত
(খ) বন্দনা গান
(গ) কীর্তন গান
(ঘ) পাঁচালি গান
উত্তরঃ (ঘ) পাঁচালি গান

৫৩। আদিকালে, কোন্ রাগে মঙ্গলগান গাওয়ার চল ছিল?
(ক) কৈশিকী বা বোট্টা
(খ) মল্লারী বা মল্লার
(গ) মালসী
(ঘ) পটমঞ্জরী
উত্তরঃ (ক) কৈশিকী বা বোট্টা

৫৪। কোন্ লৌকিক ছন্দে মঙ্গলকাব্যগুলি গাওয়া হত?
(ক) পাঁচালি
(খ) ধামালি
(গ) লাচাড়ি
(ঘ) কীর্তন
উত্তরঃ (গ) লাচাড়ি

৫৫। মঙ্গলকাব্যগুলি হল—
(ক) রাধা-কৃষ্ণের প্রণয়লীলাসূচক গান
(খ) দেবদেবীর মাহাত্ম্যসূচক গান
(গ) গৌরাঙ্গলীলা বিষয়ক গান
(ঘ) শ্যামাসংগীত
উত্তরঃ (খ) দেবদেবীর মাহাত্ম্যসূচক গান

৫৬। মঙ্গলকাব্যগুলি ক-টি পালায় বিভক্ত?
(ক) ৫টি
(খ) ৮টি
(গ) ৩টি
(ঘ) ১৬টি
উত্তরঃ (ঘ) ১৬টি

৫৭। প্রধান মঙ্গলকাব্য কোন্টি?
(ক) শিবমঙ্গল
(খ) কালিকামঙ্গল
(গ) ধর্মমঙ্গল
(ঘ) রায়মঙ্গল
উত্তরঃ (গ) ধর্মমঙ্গল

৫৮। একটি অপ্রধান মঙ্গলকাব্য হল—
(ক) চণ্ডীমঙ্গল
(খ) সূর্যমঙ্গল
(গ) ধর্মমঙ্গল
(ঘ) মনসামঙ্গল
উত্তরঃ (খ) সূর্যমঙ্গল

৫৯। ‘রায়মঙ্গল’ কাকে নিয়ে রচিত?
(ক) বনবিবি
(খ) দক্ষিণরায়
(গ) চণ্ডী
(ঘ) রায়গুণাকর
উত্তরঃ (খ) দক্ষিণরায়

৬০। ‘মনসামঙ্গল’-এর একজন বিখ্যাত রচয়িতা হলেন—
(ক) কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ
(খ) চন্ডীদাস
(গ) মুকুন্দ চক্রবর্তী
(ঘ) ভারতচন্দ্র
উত্তরঃ (ক) কেতকাদাস ক্ষেমানন্দ

৬১। ‘চণ্ডীমঙ্গল’-কাব্যের রচয়িতা হলেন—
(ক) চন্ডীদাস
(খ) ঘনরাম চক্রবর্তী
(গ) মুকুন্দ চক্রবর্তী
(ঘ) বিজয়গুপ্ত
উত্তরঃ (গ) মুকুন্দ চক্রবর্তী

৬২। ‘ধর্মমঙ্গল’ রচনা করেছেন—
(ক) মুকুন্দ চক্রবর্তী
(খ) ঘনরাম চক্রবর্তী
(গ) বিপ্রদাস পিপলাই
(ঘ) বিজয় গুপ্ত
উত্তরঃ (খ) ঘনরাম চক্রবর্তী

৬৩। মঙ্গলকাব্যগুলি কতদিন ধরে গাওয়ার প্রচলন ছিল?
(ক) ২ দিন
(খ) ৩ দিন
(গ) ৭ দিন
(ঘ) ৮ দিন
উত্তরঃ (ঘ) ৮ দিন

৬৪। মনসাগীতি রাঢ়বঙ্গে কী নামে পরিচিত?
(ক) ভাসান
(খ) রয়ানী
(গ) ঝাপান
(ঘ) সাইটোল বিষহরীর গান
উত্তরঃ (গ) ঝাপান

৬৫। মনসাগীতি দক্ষিণবঙ্গে কী নামে পরিচিত?
(ক) ঝাপান
(খ) ভাসান
(গ) রয়ানী
(ঘ) সাইটোল বিষহরীর গান
উত্তরঃ (খ) ভাসান

৬৬। মনসাগীতি পূর্ববঙ্গে কী নামে পরিচিত?
(ক) ঝাপান
(খ) ভাসান
(গ) রয়ানী
(ঘ) সাইটোল বিষহরীর গান
উত্তরঃ (গ) রয়ানী

৬৭। মনসাগীতি উত্তরবঙ্গে কী নামে পরিচিত?
(ক) সাইটোল বিষহরীর গান
(খ) রয়ানী
(গ) ঝাপান
(ঘ) ভাসান
উত্তরঃ (ক) সাইটোল বিষহরীর গান

৬৮। মধ্যযুগে বাঙালি হৃদয়ের গীতিময়তা প্রাণ পেয়েছিল—
(ক) বৈষ্ণব পদাবলিতে
(খ) মঙ্গলকাব্যগুলিতে
(গ) অনুবাদ কাব্যগুলিতে
(ঘ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তনে
উত্তরঃ (ক) বৈষ্ণব পদাবলিতে

৬৯। বৈষ্ণব পদাবলিকে সাধারণত ক-টি শ্রেণিতে সাজানো যায়?
(ক) একটি
(খ) দুটি
(গ) তিনটি
(ঘ) চারটি
উত্তরঃ (ঘ) চারটি

৭০। বৈষ্ণব পদাবলিতে পরিলক্ষিত হয়—
(ক) নবরস
(খ) সপ্তরস
(গ) পঞ্চরস
(ঘ) অষ্টরস
উত্তরঃ (গ) পঞ্চরস

৭১। বৈষ্ণব পদাবলির শ্রেষ্ঠ রসটি হল—
(ক) সখ্য
(খ) দাস্য
(গ) শান্ত
(ঘ) শৃঙ্গার
উত্তরঃ (ঘ) শৃঙ্গার

৭২। নিম্নোক্ত পর্যায়গুলির মধ্যে বৈষ্ণব পদাবলির একটি উল্লেখযোগ্য পর্যায় হল–
(ক) ভক্তের আকুতি
(খ) পূর্বরাগ
(গ) আগমনী ও বিজয়া
(ঘ) বাল্যলীলা
উত্তরঃ (খ) পূর্বরাগ

৭৩। বিশিষ্ট বৈষ্ণব পদকর্তা হলেন–
(ক) কমলাকান্ত ভট্টাচার্য
(খ) রামপ্রসাদ সেন
(গ) ভবানীদাস
(ঘ) গোবিন্দদাস
উত্তরঃ (ঘ) গোবিন্দদাস

৭৪। বৈষ্ণবপদ রচনা করেছেন এমন উল্লেখযোগ্য মুসলমান কবি হলেন–
(ক) শেখ ফয়জুল্লাহ
(খ) সৈয়দ সুলতান
(গ) সৈয়দ মর্তুজা
(ঘ) উপরোক্ত সকলেই
উত্তরঃ (ঘ) উপরোক্ত সকলেই

৭৫। বৈষ্ণব পদাবলিকে ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে–
(ক) ধ্রুপদ
(খ) লোকগান
(গ) কীর্তন
(ঘ) কবিগান
উত্তরঃ (গ) কীর্তন

৭৬। ‘কীর্তন’ শব্দের সাধারণ অর্থ–
(ক) কীর্তির গান
(খ) রাজা কীর্তিচন্দ্রের গান
(গ) করতালি সহযোগে গান
(ঘ) কিঞ্চিৎ কথা সহযোগে গান
উত্তরঃ (ক) কীর্তির গান

৭৭। কীর্তন গানের জন্য যে বাদ্যযন্ত্রটি বিশেষ প্রয়োজন–
(ক) তানপুরা
(খ) খোল
(গ) শ্রীখোল
(ঘ) তবলা
উত্তরঃ (খ) খোল

৭৮। কীর্তন কত প্রকার?
(ক) এক
(খ) দুই
(গ) তিন
(ঘ) চার
উত্তরঃ (খ) দুই

৭৯। ‘কথা’, ‘দোঁহা’, ‘আখর’, ‘তুক’ ও ‘ছুট’ এই পাঁচটি অঙ্গ হল-
(ক) পদাবলির
(খ) কীর্তনের
(গ) পাঁচালি গানের
(ঘ) শাক্তসংগীতের
উত্তরঃ (খ) কীর্তনের

৮০। শ্রীকৃষ্ণের বিভিন্ন লীলা অবলম্বনে যে কীর্তন গাওয়া হয় তার নাম-
(ক) নগরকীর্তন
(খ) পালাকীর্তন
(গ) ঢপকীর্তন
(ঘ) লীলাকীর্তন
উত্তরঃ (ঘ) লীলাকীর্তন

৮১। লীলাকীর্তনের অপর নাম-
(ক) নগরকীর্তন
(খ) রসকীর্তন
(গ) ঢপকীর্তন
(ঘ) পালাকীর্তন
উত্তরঃ (খ) রসকীর্তন

৮২। খোল ও করতাল সহযোগে অষ্টপ্রহর ঈশ্বরের নামগান করাকে বলা হয়–
(ক) রসকীর্তন
(খ) পালাকীর্তন
(গ) সংকীর্তন
(ঘ) নগরকীর্তন
উত্তরঃ (গ) সংকীর্তন

৮৩। রসকীর্তন তারাই বোঝেন, যারা–
(ক) ভক্ত
(খ) বৈয়ব
(গ) রসিক
(ঘ) কবি
উত্তরঃ (গ) রসিক

৮৪। বাংলাদেশে প্রচলিত কীর্তনের জনক হলেন–
(ক) শ্রীগৌরাঙ্গ
(খ) নিত্যানন্দ মহাপ্রভু
(গ) বিশ্বনাথ কবিরাজ
(ঘ) রূপ সনাতন
উত্তরঃ (গ) বিশ্বনাথ কবিরাজ

৮৫। মহাজনেরা লীলাকীর্তনের রসবস্তুকে কতপ্রকার রসে বিন্যস্ত করেছেন?
(ক) ৬০ প্রকার
(খ) ৬২ প্রকার
(গ) ৬৪ প্রকার
(ঘ) ৬৫ প্রকার
উত্তরঃ (গ) ৬৪ প্রকার

৮৬। কীর্তনে মধুর রসের দুটি প্রকার হল–
(ক) বিপ্রলম্ভ ও সম্ভোগ
(খ) সম্ভোগ ও দাস্য
(গ) দাস্য ও সখ্য
(ঘ) মান ও সখ্য
উত্তরঃ (ক) বিপ্রলম্ভ ও সম্ভোগ

৮৭। সম্ভোগের ক-টি ভাগ?
(ক) দুটি
(খ) চারটি
(গ) পাঁচটি
(ঘ) তিনটি
উত্তরঃ (গ) পাঁচটি

৮৮। বিপ্রলম্ভের ক-টি ভাগ?
(ক) একটি
(খ) দুটি
(গ) তিনটি
(ঘ) চারটি
উত্তরঃ (ঘ) চারটি

৮৯। ক-টি কলিতে সাধারণত কীর্তন গান নিবদ্ধ থাকে?
(ক) দুটি
(খ) চারটি
(গ) পাঁচটি
(ঘ) ছয়টি
উত্তরঃ (ঘ) ছয়টি

৯০। প্রত্যেক পালা শুরু করার আগে সেই রস ও পর্যায় অনুযায়ী প্রথামত গেয় গৌরপদটিকে বলে–
(ক) উদ্‌গ্রাহ
(খ) ধ্রুব
(গ) গৌরচন্দ্রিকা
(ঘ) আভোগ
উত্তরঃ (গ) গৌরচন্দ্রিকা

৯১। গৌরচন্দ্রিকা গীত হয়–
(ক) রাধা-কৃষ্ণলীলার প্রারম্ভে
(খ) রাধা-কৃষ্ণলীলার বিরতি পর্বে
(গ) রাধা-কৃষ্ণলীলার শেষে
(ঘ) রাধা-কৃষ্ণলীলার নেপথ্যে
উত্তরঃ (ক) রাধা-কৃষ্ণলীলার প্রারম্ভে

৯২। চৈতন্যদেবের জীবননির্ভর পদগুলিকে বলে
(ক) গৌরচন্দ্রিকা
(খ) গৌরাঙ্গবিষয়ক পদ
(গ) চৈতন্যচরিতামৃত
(ঘ) গৌর-কথা।
উত্তরঃ (খ) গৌরাঙ্গবিষয়ক পদ

৯৩। প্রসিদ্ধ কীর্তনিয়া হলেন
(ক) কমলা ঝুরিয়া
(খ) রাধারমণ কর্মকার
(গ) গোপাল দাস বাবাজি
(ঘ) উপরোক্ত সকলেই।
উত্তরঃ (ঘ) উপরোক্ত সকলেই

৯৪। ‘কীর্তন সম্রাট’ নামে প্রসিদ্ধ কীর্তনিয়া হলেন
(ক) নন্দকিশোর দাস
(খ) রাধারমণ কর্মকার
(গ) সন্তোষ বৈদ্য
(ঘ) স্বরূপ দামোদর বাবাজি।
উত্তরঃ (ক) নন্দকিশোর দাস

৯৫। শাক্তসংগীতের উদ্ভব
(ক) ঊনবিংশ শতকে
(খ) সপ্তদশ শতকে
(গ) অষ্টাদশ শতকে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) অষ্টাদশ শতকে

৯৬। শাক্তপদাবলি মূলত
(ক) দেবদেবীর মাহাত্ম্যবর্ণনা হেতু রচিত গীত
(খ) রাধা-কৃষ্ণের প্রেমলীলাবিষয়ক গান
(গ) মাতৃ আরাধনা হেতু ভক্তকৃত গান
(ঘ) কীর্তন।
উত্তরঃ (গ) মাতৃ আরাধনা হেতু ভক্তকৃত গান

৯৭। শাক্তপদাবলির প্রথম ও প্রধান কবি হলেন
(ক) কমলাকান্ত ভট্টাচার্য
(খ) রাম বসু
(গ) দাশরথি রায়
(ঘ) রামপ্রসাদ সেন।
উত্তরঃ (ঘ) রামপ্রসাদ সেন

৯৮। রামপ্রসাদ সেনের উপাধি হল
(ক) কবিরঞ্জন
(খ) কবিয়াল
(গ) কবিপ্রতিভা
(ঘ) শক্তিসাধক।
উত্তরঃ (ক) কবিরঞ্জন

৯৯। রামপ্রসাদ সেন জন্মগ্রহণ করেছিলেন
(ক) আনুমানিক ১৭১৫ খ্রিস্টাব্দে
(খ) আনুমানিক ১৭২০ খ্রিস্টাব্দে
(গ) আনুমানিক ১৭২২ খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) আনুমানিক ১৭২৫ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তরঃ (খ) আনুমানিক ১৭২০ খ্রিস্টাব্দে

১০০। রামপ্রসাদ সৃষ্ট শাক্তসংগীতের ধরনটির নাম
(ক) কবিরঞ্জনগীতি
(খ) শ্যামাসংগীত
(গ) মালসী
(ঘ) রামপ্রসাদী।
উত্তরঃ (ঘ) রামপ্রসাদী

১০১। রামপ্রসাদের কোন্ পর্যায়ের পদগুলি ছিল সর্বশ্রেষ্ঠ?
(ক) আগমনী ও বিজয়া
(খ) ভক্তের আকুতি
(গ) বাল্যলীলা
(ঘ) জগজ্জননীর রূপ।
উত্তরঃ (খ) ভক্তের আকুতি

১০২। একজন উল্লেখযোগ্য শক্তিসাধক হলেন
(ক) কমলাকান্ত চক্রবর্তী
(গ) কমলাকান্ত ভট্টাচার্য
(খ) কমলাকান্ত রায়
(ঘ) কমলাকান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়।
উত্তরঃ (গ) কমলাকান্ত ভট্টাচার্য

১০৩। কমলাকান্ত ভট্টাচার্যের শাক্তগানে কোন্ গানের ছায়া পড়েছে?
(ক) টপ্পা
(খ) পাঁচালি
(গ) আখড়াই
(ঘ) কীর্তন।
উত্তরঃ (ঘ) কীর্তন

১০৪। শক্তিসাধক কমলাকান্ত ভট্টাচার্য কোন্ পর্যায়ের গানের জন্য অধিক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন?
(ক) ভক্তের আকুতি
(খ) মাতৃপূজা
(গ) বাল্যলীলা
(ঘ) আগমনী ও বিজয়া।
উত্তরঃ (ঘ) আগমনী ও বিজয়া

১০৫। টপ্পা গান প্রচলনের অন্যতম পুরোধা ছিলেন
(ক) কালী মির্জা
(খ) মধুসূদন কিন্নর
(গ) শ্রীদাম দাস
(ঘ) দাশরথি রায়।
উত্তরঃ (ক) কালী মির্জা

১০৬। ঈশ্বর গুপ্তের মতে কবিগানের জন্মভূমি হল
(ক) বাঁকুড়া
(খ) বিষ্ণুপুর
(গ) শান্তিপুর
(ঘ) ফুলিয়া।
উত্তরঃ (গ) শান্তিপুর

১০৭। আখড়াই-এর উল্লেখ ছিল প্রাচীন কোন্ বইতে?
(ক) ‘আকবরনামা’-তে
(খ) ‘আইন-ই-আকবরী’-তে
(গ) ‘বাবরনামা’-তে
(ঘ) ‘রাজতরঙ্গিনী’-তে।
উত্তরঃ (খ) ‘আইন-ই-আকবরী’-তে

১০৮। পূর্বে আখড়াই গান ছিল
(ক) হাস্যরসাত্মক
(গ) আদিরসাত্মক
(খ) করুণরসাত্মক
(ঘ) শৃঙ্গাররসাত্মক।
উত্তরঃ (গ) আদিরসাত্মক

১০৯। আখড়াই গানের সংশোধন ঘটান
(ক) রামনিধি গুপ্ত
(গ) উপরোক্ত কেউই নন
(খ) কুলুইচন্দ্র সেন
(ঘ) উপরোক্ত দুজনই।
উত্তরঃ (ঘ) উপরোক্ত দুজনই

১১০। যাঁর মাধ্যমে আখড়াই গান সর্বাধিক জনপ্রিয়তা লাভ করে, তিনি হলেন
(ক) কুলুইচন্দ্র সেন
(খ) কালীদাস চট্টোপাধ্যায়
(গ) রামনিধি গুপ্ত
(ঘ) দাশরথি রায়।
উত্তরঃ (গ) রামনিধি গুপ্ত

১১১। আখড়াই-এ উক্তি-প্রত্যুক্তির আগমন ঘটলে নতুন এই ধারার নাম হয়
(ক) হাফ আখড়াই
(খ) টপ্পা
(গ) কবিগান
(ঘ) ফুল আখড়াই।
উত্তরঃ (ক) হাফ আখড়াই

১১২। হাফ আখড়াই গানের জন্ম দেন
(ক) মোহনচাঁদ বসু
(খ) নিধুবাবু
(গ) ঈশ্বর গুপ্ত
(ঘ) রসিকচন্দ্র রায়।
উত্তরঃ (ক) মোহনচাঁদ বসু

১১৩। হাফ আখড়াই গানের চাপানউতোর-কে বলা হত
(ক) গড়পড়তা
(খ) ধরতা-উতোই
(গ) চড়াই-উতরাই
(ঘ) টানাপোড়েন।
উত্তরঃ (খ) ধরতা-উতোই

১১৪। ‘হাফ অখড়াই’ গানের ক-টি পর্যায়?
(ক) দুটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) পাঁচটি।
উত্তরঃ (খ) তিনটি

১১৫। শারদা বিষয়ক গান কোন্ সংগীতের পর্যায়?
(ক) শাক্তসংগীত
(খ) টপ্পা
(গ) আখড়াই
(ঘ) হাফ আখড়াই।
উত্তরঃ (ঘ) হাফ আখড়াই

১১৬। হাফ আখড়াই-এর সঙ্গে মিশেছিল কোন্ গানের আদর্শ?
(ক) আখড়াই
(খ) যাত্রাগান
(গ) কবিগান
(ঘ) পালাগান।
উত্তরঃ (গ) কবিগান

১১৭। কবিগান হল
(ক) সংলাপধর্মী
(খ) গদ্যধর্মী
(গ) কাব্যধর্মী
(ঘ) কল্পনাধর্মী।
উত্তরঃ (ক) সংলাপধর্মী

১১৮। কবিগানের ক-টি পর্যায়?
(ক) দুইটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) পাঁচটি।
উত্তরঃ (গ) চারটি

১১৯। কবিগানের তৃতীয় পর্যায়ে রয়েছে-
(ক) গুরু বন্দনা
(খ) সখীসংবাদ
(গ) বিরহ
(ঘ) খেউড়।
উত্তরঃ (গ) বিরহ

১২০। ভক্তি ও বৈরাগ্য উদ্দীপক মাতৃসংগীতকে বলা হয়-
(ক) মালসী
(খ) গোষ্ঠ
(গ) লহর
(ঘ) অন্তরা।
উত্তরঃ (ক) মালসী

১২১। ব্যঙ্গোক্তিপূর্ণ হাস্যরসাত্মক গানকে বলা হয়-
(ক) মালসী
(খ) লহর
(গ) খেউড়
(ঘ) প্রভাতি।
উত্তরঃ (খ) লহর

১২২। একজন উল্লেখযোগ্য কবিয়ালের নাম-
(ক) লালন ফকির
(খ) হরু ঠাকুর
(গ) রামপ্রসাদ সেন
(ঘ) গোবিন্দদাস কবিরাজ।
উত্তরঃ (খ) হরু ঠাকুর

১২৩। অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি বিখ্যাত ছিলেন-
(ক) কবিগানের জন্য
(খ) শাক্তগীতির জন্য
(গ) বাউল গানের জন্য
(ঘ) টপ্পা গানের জন্য।
উত্তরঃ (ক) কবিগানের জন্য

১২৪। রাম বসুর নাম কোন্ গানের সঙ্গে যুক্ত?
(ক) কীর্তন গান
(খ) পাঁচালি
(গ) কবিগান
(ঘ) শাক্তগান।
উত্তরঃ (গ) কবিগান

১২৫। কোন্ সময়কে যাত্রাগানের সূচনাপর্ব বলে ধরে নেওয়া হয়?
(ক) ত্রয়োদশ শতাব্দী
(খ) চতুর্দশ শতাব্দী
(গ) পঞ্চদশ শতাব্দী
(ঘ) ষোড়শ শতাব্দী
উত্তরঃ (ঘ) ষোড়শ শতাব্দী

১২৬। কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রে কোন্ শব্দটির বর্তমান অর্থে প্রয়োগ দেখা যায়
(ক) পাঁচালি
(খ) কবিগান
(গ) আখড়াই
(ঘ) যাত্রা।
উত্তরঃ (ঘ) যাত্রা

১২৭। পূর্বে যাত্রার মূল বিষয় ছিল-
(ক) প্রেমলীলা
(খ) কৃষ্ণলীলা
(গ) বৃন্দাবনলীলা
(ঘ) চৈতন্যলীলা।
উত্তরঃ (খ) কৃষ্ণলীলা

১২৮। কোন্ সময়পর্বে যাত্রাপালার অনেক সংস্কার ঘটে?
(ক) সপ্তদশ শতাব্দী
(খ) অষ্টাদশ শতাব্দী
(গ) উনবিংশ শতাব্দী
(ঘ) ষোড়শ শতাব্দী।
উত্তরঃ (গ) উনবিংশ শতাব্দী

১২৯। উনিশ শতকে যাত্রাপালায় আমূল সংস্কার করেন-
(ক) রামচাঁদ মুখোপাধ্যায় ও মদনমোহন চট্টোপাধ্যায়
(খ) কৃষ্ণকমল গোস্বামী ও নীলকণ্ঠ মুখোপাধ্যায়
(গ) গোপাল উড়ে
(ঘ) রামনিধি গুপ্ত।
উত্তরঃ (খ) কৃষ্ণকমল গোস্বামী ও নীলকণ্ঠ মুখোপাধ্যায়

১৩০। কে প্রথম যাত্রাপালায় আখড়াই ও হাফ আখড়াই গানের প্রয়োগ করেন?
(ক) রামচাঁদ মুখোপাধ্যায়
(খ) রামচাঁদ চট্টোপাধ্যায়
(গ) রামচাঁদ বন্দ্যোপাধ্যায়
(ঘ) রামচাঁদ গঙ্গোপাধ্যায়।
উত্তরঃ (ক) রামচাঁদ মুখোপাধ্যায়

১৩১। কোন্ যাত্রাপালায় রামচাঁদ মুখোপাধ্যায় আখড়াই ও হাফ আখড়াই গানের প্রয়োগ করেন?
(ক) নন্দবিজয়
(খ) নন্দবিদায়
(গ) নন্দকুমার
(ঘ) নন্দদুলাল।
উত্তরঃ (খ) নন্দবিদায়

১৩২। কে প্রথম ‘জুড়ির গান’ প্রবর্তন করেন?
(ক) রামচাঁদ মুখোপাধ্যায়
(খ) মদনমোহন চট্টোপাধ্যায়
(গ) গোপাল রায়
(ঘ) গৌরহরি দাস মহাপাত্র।
উত্তরঃ (খ) মদনমোহন চট্টোপাধ্যায়

১৩৩। গোপাল উড়ে কোন্ গানে বিশেষ জনপ্রিয়তা পান?
(ক) বিদ্যাসুন্দর পালা
(খ) ভবানী পালা
(গ) দক্ষযজ্ঞ পালা
(ঘ) রাবণবধ পালা।
উত্তরঃ (ক) বিদ্যাসুন্দর পালা

১৩৪। ‘বিদ্যাসুন্দর পালা’-তে খেমটা নাচ অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন-
(ক) মদনমোহন চট্টোপাধ্যায়
(খ) রামচাঁদ মুখোপাধ্যায়
(গ) কৃষ্ণকমল গোস্বামী
(ঘ) গোপাল উড়ে।
উত্তরঃ (ঘ) গোপাল উড়ে

১৩৫। চপকীর্তনে ‘চপ’ শব্দের অর্থ-
(ক) শুদ্ধ সৌষ্ঠবসম্পন্ন
(খ) অতি সুন্দর
(গ) ভ্রান্ত ও অপ্রাসঙ্গিক
(ঘ) গৌরকান্তিসদৃশ।
উত্তরঃ (ক) শুদ্ধ সৌষ্ঠবসম্পন্ন

১৩৬। ‘চপকীর্তন’ তৈরি হয়েছিল-
(ক) পাঁচালি ও কথকতা রীতির সঙ্গে কীর্তন গানকে মিশিয়ে
(খ) মঙ্গলকাব্যের সঙ্গে কথকতা ও কীর্তন গানকে মিশিয়ে
(গ) শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের সঙ্গে কথকতা মিশিয়ে
(ঘ) শ্রীচৈতন্যজীবনীর সঙ্গে কথকতা মিশিয়ে।
উত্তরঃ (ক) পাঁচালি ও কথকতা রীতির সঙ্গে কীর্তন গানকে মিশিয়ে

১৩৭। চপকীর্তনের প্রবর্তক হলেন-
(ক) গৌরহরি দাস মহাপাত্র
(খ) জগমোহিনী কান
(গ) রূপচাঁদ অধিকারী
(ঘ) অঘোর দাস।
উত্তরঃ (গ) রূপচাঁদ অধিকারী

১৩৮। মধুসূদন কিন্নর কোন্ ধারার গানের জন্য প্রসিদ্ধ ছিলেন?
(ক) কবিগান
(খ) ঢপকীর্তন
(গ) জুড়িগান
(ঘ) কীর্তন।
উত্তরঃ (খ) ঢপকীর্তন

১৩৯। উনিশ শতকের কলকাতার বাবু সংস্কৃতির প্রকাশ ঘটেছিল –
(ক) কবিগানে
(খ) টপ্পা গানে
(গ) জুড়ি গানে
(ঘ) পক্ষীদলের গানে।
উত্তরঃ (ঘ) পক্ষীদলের গানে

১৪০। পক্ষীর দলের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে কার নাম কথিত রয়েছে?
(ক) রাজা নবকৃষ্ণ দেব
(খ) শিবচন্দ্র ঠাকুর
(গ) রামনারায়ণ মিশ্র
(ঘ) গৌরহরি দাস মিশ্র।
উত্তরঃ (খ) শিবচন্দ্র ঠাকুর

১৪১। ঈশ্বর গুপ্তের মতে কে পক্ষীর দলের প্রতিষ্ঠা করেন?
(ক) রামনারায়ণ মিশ্র
(খ) গৌরহরি দাস মহাপাত্র
(গ) মধুসূদন কিন্নর
(ঘ) দ্বারিক দাস।
উত্তরঃ (ক) রামনারায়ণ মিশ্র

১৪২। পক্ষীদলের গানের শ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি ছিলেন-
(ক) রূপকুমার
(খ) রূপরতন
(গ) রূপচাঁদ
(ঘ) রূপরাম।
উত্তরঃ (গ) রূপচাঁদ

১৪৩। রূপচাঁদ পক্ষীর পুরো নাম-
(ক) মধুসূদন কিন্নর
(খ) গৌরহরি দাস মহাপাত্র
(গ) নবকৃষ্ণ দেব
(ঘ) রামনারায়ণ মিশ্র।
উত্তরঃ (খ) গৌরহরি দাস মহাপাত্র

১৪৪। রূপচাঁদ পক্ষী-র পাঁচালি দলটির নাম ছিল-
(ক) ‘পক্ষীর জপমালা’
(খ) ‘পক্ষীর কণ্ঠমালা’
(গ) ‘পক্ষীর পঞ্চালিকা’
(ঘ) ‘পক্ষীর জাতিমালা’।
উত্তরঃ (ঘ) ‘পক্ষীর জাতিমালা’

১৪৫। পক্ষীদলের সঙ্গে আর কার ঘনিষ্ঠ সংযোগ ছিল?
(ক) নিধুবাবু
(খ) দাশরথি রায়
(গ) মদনমোহন চট্টোপাধ্যায়
(ঘ) রামচাঁদ মুখোপাধ্যায়।
উত্তরঃ (ক) নিধুবাবু

আরও পড়ুন : আদরিণী গল্পের MCQ

আরও পড়ুন : অন্ধকার লেখাগুছ MCQ প্রশ্ন উত্তর

আরও পড়ুন : পোটরাজ গল্পের MCQ প্রশ্ন উত্তর

আরও পড়ুন : তার সঙ্গে কবিতার MCQ প্রশ্ন উত্তর

আরও পড়ুন : ভাষাবিজ্ঞান ও তার শাখাপ্রশাখা MCQ প্রশ্ন উত্তর

আরও পড়ুন : ধ্বনিতত্ত্ব MCQ প্রশ্ন উত্তর

আরও পড়ুন : শব্দার্থতত্ত্ব MCQ প্রশ্ন উত্তর

Leave a Comment