বেদান্ত MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 12 দর্শন চতুর্থ অধ্যায় তৃতীয় সেমিস্টার

বেদান্ত MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 12 দর্শন চতুর্থ অধ্যায় তৃতীয় সেমিস্টার | Class 12 Philosophy 4th Chapter MCQ 3rd Semester

বেদান্ত MCQ প্রশ্ন উত্তর
বেদান্ত MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 12 দর্শন চতুর্থ অধ্যায় তৃতীয় সেমিস্টার | Class 12 Philosophy 4th Chapter MCQ 3rd Semester

১। ভারতীয় দর্শনে মোট সম্প্রদায় হল
(ক) তিনটি
(খ) চারটি
(গ) দশটি
(ঘ) নয়টি।
উত্তরঃ (ঘ) নয়টি

২। ভারতীয় দর্শনে আস্তিক সম্প্রদায়ের সংখ্যা হল
(ক) দুটি
(খ) তিনটি
(গ) ছয়টি
(ঘ) আটটি।
উত্তরঃ (গ) ছয়টি

৩। আস্তিক কাদের বলা হয়?
(ক) যে সম্প্রদায় বেদকে প্রামাণ্য গ্রন্থ বলে মনে করেন
(খ) যে সম্প্রদায় বেদকে প্রামাণ্য গ্রন্থ বলে মনে করেন না
(গ) যারা বাইবেলকে একমাত্র ধর্মগ্রন্থ বলে মনে করেন
(ঘ) যারা বেদ নিরপেক্ষ।
উত্তরঃ (ক) যে সম্প্রদায় বেদকে প্রামাণ্য গ্রন্থ বলে মনে করেন

৪। আস্তিক সম্প্রদায়ভুক্ত দর্শন হল
(ক) ষড়দর্শন
(খ) চার্বাক দর্শন
(গ) জৈন দর্শন
(ঘ) বৌদ্ধ দর্শন।
উত্তরঃ (ক) ষড়দর্শন

৫। কোন্ গ্রন্থে বেদান্ত দর্শনকে ‘সর্বদর্শনশিরোমণি’ বলে অভিহিত করা হয়?
(ক) রামানুজের ‘বেদান্তসংগ্রহ’ গ্রন্থে
(খ) মাধবাচার্যের ‘সর্বদর্শনসংগ্রহ’ গ্রন্থে
(গ) মধ্বাচার্যের ‘মধ্বভাষ্য’ গ্রন্থে
(ঘ) বাদরায়ণের ‘ব্রহ্মসূত্র’ গ্রন্থে।
উত্তরঃ (খ) মাধবাচার্যের ‘সর্বদর্শনসংগ্রহ’ গ্রন্থে

৬। আমাদের সমস্ত জ্ঞানের আকর গ্রন্থ কোন্টি?
(ক) বেদ
(খ) সর্বদর্শন শিরোমণি
(গ) ব্রহ্মসূত্র
(ঘ) বেদান্ত পরিভাষা।
উত্তরঃ (ক) বেদ

৭। বেদ ক-টি?
(ক) দুটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) পাঁচটি।
উত্তরঃ (গ) চারটি

৮। বেদ কয়টি অংশের সমন্বয়ে গঠিত?
(ক) দুটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) পাঁচটি।
উত্তরঃ (গ) চারটি

৯। বেদের অংশ নয়?
(ক) উপনিষদ
(খ) আরণ্যক
(গ) সাম
(ঘ) ব্রাহ্মণ।
উত্তরঃ (গ) সাম

১০। বেদের অংশগুলি কয়টি কান্ডে বিভক্ত?
(ক) একটি
(খ) দুটি
(গ) তিনটি
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) দুটি

১১। বেদের কর্মকান্ড বলা হয়-
(ক) আরণ্যক ও উপনিষদকে
(খ) উপনিষদ ও ব্রাহ্মণকে
(গ) সংহিতা ও ব্রাহ্মণকে
(ঘ) সংহিতা ও আরণ্যককে।
উত্তরঃ (গ) সংহিতা ও ব্রাহ্মণকে

১২। বেদের জ্ঞানকান্ড বলা হয়-
(ক) সংহিতা ও ব্রাহ্মণকে
(খ) উপনিষদ ও সংহিতাকে
(গ) আরণ্যক ও সংহিতাকে
(ঘ) আরণ্যক ও উপনিষদকে।
উত্তরঃ (ঘ) আরণ্যক ও উপনিষদকে

১৩। বেদের কর্মকান্ডের উপর কোন্ দর্শন প্রতিষ্ঠিত?
(ক) ন্যায়
(খ) বৈশেষিক
(গ) যোগ
(ঘ) মীমাংসা।
উত্তরঃ (ঘ) মীমাংসা

১৪। বেদের জ্ঞানকান্ডের উপর কোন্ দর্শন প্রতিষ্ঠিত?
(ক) যোগ
(খ) সাংখ্য
(গ) মীমাংসা
(ঘ) বেদান্ত।
উত্তরঃ (ঘ) বেদান্ত

১৫। ‘বেদান্ত’ শব্দের ধাতুগত অর্থ হল-
(ক) বেদের অগ্র বা শুরু
(খ) বেদের অন্ত বা শেষ
(গ) বেদের মধ্য
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) বেদের অন্ত বা শেষ

১৬। উপনিষদকে বলা হয়-
(ক) বেদাঙ্গ
(খ) বেদান্ত
(গ) বেদ
(ঘ) ব্রাহ্মণ।
উত্তরঃ (খ) বেদান্ত

১৭। বেদের অন্তিম অংশের নাম-
(ক) সংহিতা
(খ) উপনিষদ
(গ) ব্রাহ্মণ
(ঘ) আরণ্যক।
উত্তরঃ (খ) উপনিষদ

১৮। সদানন্দযোগী রচিত গ্রন্থটি হল-
(ক) বেদান্ত পরিভাষা
(খ) বেদান্তসার
(গ) চিৎসুখী
(ঘ) অদ্বৈতসিদ্ধি।
উত্তরঃ (খ) বেদান্তসার

১৯। বেদান্ত দর্শনের মূল ভিত্তি হল-
(ক) উপনিষদ
(খ) গীতা
(গ) চণ্ডী
(ঘ) মহাভারত।
উত্তরঃ (ক) উপনিষদ

২০। উপনিষদ’ শব্দের অর্থ হল-
(ক) ‘ব্রাহ্মণ’ অংশ সম্পর্কে জানা
(খ) ব্রহ্মজ্ঞান লাভ করা
(গ) মোক্ষ প্রাপ্তি হওয়া
(ঘ) ব্রহ্মজ্ঞানের জন্য গুরুর কাছে নিবিষ্টচিত্তে বসা।
উত্তরঃ (ঘ) ব্রহ্মজ্ঞানের জন্য গুরুর কাছে নিবিষ্টচিত্তে বসা

২১। বৈদিক যুগের প্রথম সাহিত্য কোন্টি?
(ক) ব্রাহ্মণ
(খ) উপনিষদ
(গ) সংহিতা
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) সংহিতা

২২। সংহিতাতে কী বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে?
(ক) বৈদিক যাগযজ্ঞের বিভিন্ন ক্রিয়াগুলিকে নিয়ে
(খ) বৈদিক মন্ত্রসমূহকে নিয়ে
(গ) নানাপ্রকার দার্শনিক চিন্তাধারাকে নিয়ে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) বৈদিক মন্ত্রসমূহকে নিয়ে

২৩। ব্রাহ্মণে কী বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়?
(ক) দার্শনিক চিন্তাভাবনাকে নিয়ে
(খ) বৈদিক যাগযজ্ঞের বিভিন্ন ক্রিয়াগুলিকে নিয়ে
(গ) বৈদিক মন্ত্রসমূহকে নিয়ে
(ঘ) সংহিতা সাহিত্যের মূল আদর্শকে নিয়ে।
উত্তরঃ (খ) বৈদিক যাগযজ্ঞের বিভিন্ন ক্রিয়াগুলিকে নিয়ে

২৪। উপনিষদের আলোচনার বিষয়-
(ক) বৈদিক যাগযজ্ঞের বিভিন্ন ক্রিয়া
(খ) বেদের অন্তর্নিহিত দার্শনিক চিন্তাভাবনা
(গ) বৈদিক মন্ত্রসমূহ
(ঘ) ব্রাহ্মণ ও সংহিতার মূল বিষয়কে ব্যক্ত করা।
উত্তরঃ (খ) বেদের অন্তর্নিহিত দার্শনিক চিন্তাভাবনা

২৫। বৈদিক যুগে মানুষের জীবনযাত্রার কয়টি স্তরের কথা বলা হয়েছে?
(ক) দুটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) পাঁচটি।
উত্তরঃ (গ) চারটি

২৬। প্রস্থানত্রয় কী?
(ক) শ্রুতি প্রস্থান, স্মৃতি প্রস্থান ও ন্যায় প্রস্থান
(খ) শ্রুতি প্রস্থান, স্মৃতি প্রস্থান ও যুক্তি প্রস্থান
(গ) স্মৃতি প্রস্থান, ব্রহ্ম প্রস্থান ও ন্যায় প্রস্থান
(ঘ) ন্যায় প্রস্থান, ধর্ম প্রস্থান ও শ্রুতি প্রস্থান।
উত্তরঃ (ক) শ্রুতি প্রস্থান, স্মৃতি প্রস্থান ও ন্যায় প্রস্থান

২৭। বেদান্ত দর্শন কার উপর নির্ভর করে গড়ে উঠেছে?
(ক) উপনিষদ
(খ) ভগবদ্গীতা
(গ) ব্রহ্মসূত্র
(ঘ) সবকটি ঠিক।
উত্তরঃ (ঘ) সবকটি ঠিক

২৭। শ্রুতি প্রস্থান বলা হয়-
(ক) ভগবদ্গীতাকে
(খ) ব্রহ্মসূত্রকে
(গ) উপনিষদকে
(ঘ) সবকটি ঠিক।
উত্তরঃ (গ) উপনিষদকে

২৮। স্মৃতি প্রস্থান বলা হয়-
(ক) উপনিষদকে
(খ) ব্রহ্মসূত্রকে
(গ) ভগবদ্গীতাকে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) ভগবদ্গীতাকে

২৯। ন্যায় প্রস্থান বলা হয়-
(ক) ব্রহ্মসূত্রকে
(খ) ভগবদ্গীতাকে
(গ) উপনিষদকে
(ঘ) সবকটি ঠিক।
উত্তরঃ (ক) ব্রহ্মসূত্রকে

৩০। প্রাচীন উপনিষদের সংখ্যা কয়টি?
(ক) ১০
(খ) ১২
(গ) ১৫
(ঘ) ১১২
উত্তরঃ (খ) ১২

৩১। ঋগ্বেদের অন্তর্গত উপনিষদগুলি কী কী?
(ক) ছান্দোগ্য ও কেন উপনিষদ
(খ) তৈত্তিরীয় ও কঠ উপনিষদ
(গ) ঐতরেয় ও কৌষীতকি উপনিষদ
(ঘ) ঈশ ও বৃহদারণ্যক উপনিষদ।
উত্তরঃ (গ) ঐতরেয় ও কৌষীতকি উপনিষদ

৩২। সামবেদের অন্তর্গত উপনিষদগুলি হল-
(ক) তৈত্তিরীয় ও কৌষীতকি উপনিষদ
(খ) ছান্দোগ্য ও ঈশ উপনিষদ
(গ) ছান্দোগ্য ও কেন উপনিষদ
(ঘ) কেন ও শ্বেতাশ্বতর উপনিষদ।
উত্তরঃ (গ) ছান্দোগ্য ও কেন উপনিষদ

৩৩। কৃষ্ণ যর্জুবেদের অন্তর্গত উপনিষদগুলি হল-
(ক) কেন, শ্বেতাশ্বতর ও বৃহদারণ্যক উপনিষদ
(খ) তৈত্তিরীয়, কঠ ও শ্বেতাশ্বতর উপনিষদ
(গ) তৈত্তিরীয়, ছান্দোগ্য ও কেন উপনিষদ
(ঘ) তৈত্তিরীয়, কঠ ও শ্বেতাশ্বতর উপনিষদ।
উত্তরঃ (ঘ) তৈত্তিরীয়, কঠ ও শ্বেতাশ্বতর উপনিষদ

৩৪। শুক্ল যর্জুবেদের অন্তর্গত উপনিষদ হল-
(ক) ঈশ ও বৃহদারণ্যক উপনিষদ
(খ) ছান্দোগ্য ও ঈশ উপনিষদ
(গ) কেন ও বৃহদারণ্যক উপনিষদ
(ঘ) ঐতরেয় ও ঈশ উপনিষদ।
উত্তরঃ (ক) ঈশ ও বৃহদারণ্যক উপনিষদ

৩৫। অথর্ববেদের অন্তর্গত উপনিষদ হল-
(ক) মুণ্ডক, প্রশ্ন ও ঐতরেয় উপনিষদ
(খ) মুণ্ডক, ছান্দোগ্য ও ঈশ উপনিষদ
(গ) প্রশ্ন, মুণ্ডক ও মাণ্ডুক্য উপনিষদ
(ঘ) বৃহদারণ্যক, প্রশ্ন ও মুণ্ডক উপনিষদ।
উত্তরঃ (গ) প্রশ্ন, মুণ্ডক ও মাণ্ডুক্য উপনিষদ

৩৬। বেদান্ত দর্শনের প্রবর্তক হলেন-
(ক) শঙ্করাচার্য
(খ) গৌড়পাদ
(গ) গৌড়পাদ
(ঘ) মহর্ষি বাদরায়ণ।
উত্তরঃ (ঘ) মহর্ষি বাদরায়ণ

৩৭। ‘ব্রহ্মসূত্র’ গ্রন্থের রচয়িতা কে?
(ক) রামানুজ
(খ) মহর্ষি বাদরায়ণ
(গ) মহর্ষি বাদরায়ণ
(ঘ) রামানুজ।
উত্তরঃ (খ) মহর্ষি বাদরায়ণ

৩৮। ব্রহ্মসূত্র’ আর কী নামে পরিচিত?
(ক) ন্যায়সূত্র
(খ) যোগসূত্র
(গ) শারীরকসূত্র
(ঘ) বেদান্তসূত্র।
উত্তরঃ (ঘ) বেদান্তসূত্র

৩৯। মহর্ষি বাদরায়ণের অন্য নাম হল-
(ক) বেদব্যাস
(খ) অক্ষপাদ
(গ) বাচস্পতি
(ঘ) কপিল মুনি।
উত্তরঃ (ক) বেদব্যাস

৪০। উপনিষদের মূলতত্ত্ব কী?
(ক) ব্রহ্ম
(খ) মায়া
(গ) জগৎ
(ঘ) জীব।
উত্তরঃ (ক) ব্রহ্ম

৪১। বেদান্ত দর্শনের প্রধান আলোচ্য বিষয় কী?
(ক) ব্রহ্ম
(খ) আত্মা
(গ) ঈশ্বর
(ঘ) জীব ও জগৎ।
উত্তরঃ (ক) ব্রহ্ম

৪২। বেদান্ত দর্শনের সূত্রগ্রন্থ কাকে বলে?
(ক) ব্রহ্মসূত্র বা বেদান্তসূত্র
(খ) শ্রীভাষ্য
(গ) বেদান্ত পরিভাষা
(ঘ) বেদান্তসার।
উত্তরঃ (ক) ব্রহ্মসূত্র বা বেদান্তসূত্র

৪৩। বেদান্তসূত্র কিসের উপর ভিত্তি করে গঠিত হয়েছে?
(ক) গীতাকে অবলম্বন করে
(খ) মহাভারতকে অবলম্বন করে
(গ) ব্রহ্মসূত্রকে অবলম্বন করে
(ঘ) উপনিষদীয় চিন্তাভাবনাকে অবলম্বন করে।
উত্তরঃ (ঘ) উপনিষদীয় চিন্তাভাবনাকে অবলম্বন করে

৪৪। চতুরধ্যায়ী কাকে বলা হয়?
(ক) বেদান্ত পরিভাষাকে
(খ) বেদান্তসারকে
(গ) ব্রহ্মসূত্রকে
(ঘ) পঞ্চপাদিকাকে।
উত্তরঃ (গ) ব্রহ্মসূত্রকে

৪৫। বেদান্তসূত্র বা ব্রহ্মসূত্র গ্রন্থটি কয়টি অধ্যায়ে বিভক্ত?
(ক) দুটি
(খ) পাঁচটি
(গ) তিনটি
(ঘ) চারটি।
উত্তরঃ (ঘ) চারটি

৪৬। ব্রহ্মসূত্র গ্রন্থের প্রথম অধ্যায়ের নাম কী?
(ক) সমন্বয় অধ্যায়
(খ) সাধন অধ্যায়
(গ) অবিরোধ অধ্যায়
(ঘ) ফল অধ্যায়।
উত্তরঃ (ক) সমন্বয় অধ্যায়

৪৭। বেদান্তসূত্রের কোন্ অধ্যায়ে ব্রন্থের তাৎপর্যকে প্রকাশ করা হয়েছে?
(ক) অবিরোধ অধ্যায়
(খ) সাধন অধ্যায়
(গ) সমন্বয় অধ্যায়
(ঘ) ফল অধ্যায়।
উত্তরঃ (গ) সমন্বয় অধ্যায়

৪৮। ব্রহ্মসূত্র গ্রন্থের দ্বিতীয় অধ্যায়ের নাম হল-
(ক) সাধন অধ্যায়
(খ) ফল অধ্যায়
(গ) সমন্বয় অধ্যায়
(ঘ) অবিরোধ অধ্যায়।
উত্তরঃ (ঘ) অবিরোধ অধ্যায়

৪৯। সাংখ্য, যোগ ও বৈশেষিক প্রভৃতি দর্শনের সঙ্গে ব্রহ্ম সমন্বয়ের কোনো বিরোধ নেই-এটি বেদান্তসূত্রের কোন্ অধ্যায়ে প্রদর্শিত হয়েছে?
(ক) সমন্বয় অধ্যায়
(খ) সাধন অধ্যায়
(গ) অবিরোধ অধ্যায়
(ঘ) ফল অধ্যায়।
উত্তরঃ (গ) অবিরোধ অধ্যায়

৫০। বেদান্তসূত্র গ্রন্থের তৃতীয় অধ্যায়ের নাম হল-
(ক) অবিরোধ অধ্যায়
(খ) ফল অধ্যায়
(গ) সমন্বয় অধ্যায়
(ঘ) সাধন অধ্যায়।
উত্তরঃ (ঘ) সাধন অধ্যায়

৫১। বেদান্তসূত্র বা ব্রহ্মসূত্রের কোন্ অধ্যায়ে ব্রহ্মজ্ঞান লাভের উপায় প্রদর্শন করা হয়েছে?
(ক) সমন্বয় অধ্যায়
(খ) অবিরোধ অধ্যায়
(গ) সাধন অধ্যায়
(ঘ) ফল অধ্যায়।
উত্তরঃ (গ) সাধন অধ্যায়

৫২। ব্রহ্মসূত্র গ্রন্থের চতুর্থ অধ্যায়ের নাম কী?
(ক) ফল অধ্যায়
(খ) সাধন অধ্যায়
(গ) অবিরোধ অধ্যায়
(ঘ) সমন্বয় অধ্যায়।
উত্তরঃ (ক) ফল অধ্যায়

৫৩। ব্রহ্মসূত্রের কোন্ অধ্যায়ে ব্রহ্মজ্ঞানের মুক্তি ও স্বরূপ প্রদর্শনের কথা বলা হয়?
(ক) সমন্বয় অধ্যায়
(খ) অবিরোধ অধ্যায়
(গ) সাধন অধ্যায়
(ঘ) ফল অধ্যায়।
উত্তরঃ (ঘ) ফল অধ্যায়

৫৪। ব্রহ্মসূত্রের মোট সূত্রের সংখ্যা কত?
(ক) ৪৪৪
(খ) ৬৬৬
(গ) ৫৫৫
(ঘ) ৩৩৩
উত্তরঃ (খ) ৫৫৫

৫৫। ব্রহ্মসূত্রের মোট পাদসংখ্যা কত?
(ক) ১২
(খ) ১৪
(গ) ২১
(ঘ) ১৬
উত্তরঃ (ঘ) ১৬

৫৬। ‘ব্রহ্মসূত্র’ গ্রন্থের প্রথম অধ্যায়ের প্রথম পাদের চারটি সূত্রকে একত্রে বলা হয়-
(ক) বেদান্ত চতুঃসূত্রী
(খ) সাংখ্য চতুঃসূত্রী
(গ) ন্যায় চতুঃসূত্রী
(ঘ) মীমাংসা চতুঃসূত্রী।
উত্তরঃ (ক) বেদান্ত চতুঃসূত্রী

৫৭। নীচের কোনটি ‘বেদান্ত চতুঃসূত্রী’-র অন্তর্ভুক্ত নয়?
(ক) জন্মাদ্যস্য যতঃ
(খ) শাস্ত্রযোনিত্বাৎ
(গ) ব্রহ্ম সত্যং জগন্মিথ্যা
(ঘ) তত্ত্ব সমন্বয়াৎ।
উত্তরঃ (গ) ব্রহ্ম সত্যং জগন্মিথ্যা

৫৮। ‘বেদান্ত চতুঃসূত্রী’-র প্রথম সূত্রটি হল-
(ক) অথাতো ব্রহ্ম জিজ্ঞাসা
(খ) জন্মাদ্যস্য যতঃ
(গ) শাস্ত্রযোনিত্বাৎ
(ঘ) তত্ত্ব সমন্বয়াৎ।
উত্তরঃ (ক) অথাতো ব্রহ্ম জিজ্ঞাসা

৫৯। ‘বেদান্ত চতুঃসূত্রী’-র দ্বিতীয় সূত্রটি হল-
(ক) শাস্ত্রযোনিত্বাৎ
(খ) তত্ত্ব সমন্বয়াৎ
(গ) জন্মাদ্যস্য যতঃ
(ঘ) অথাতো ব্রহ্ম জিজ্ঞাসা।
উত্তরঃ (ক) শাস্ত্রযোনিত্বাৎ

৬০। ‘বেদান্ত চতুঃসূত্রী’-র তৃতীয় সূত্রটি হল-
(ক) শাস্ত্রযোনিত্বাৎ
(খ) তত্ত্ব সমন্বয়াৎ
(গ) অথাতো ব্রহ্ম জিজ্ঞাসা
(ঘ) জন্মাদ্যস্য যতঃ।
উত্তরঃ (ক) শাস্ত্রযোনিত্বাৎ

৬১। ‘বেদান্ত চতুঃসূত্রী’-র চতুর্থ সূত্রটি হল-
(ক) অথাতো ব্রহ্ম জিজ্ঞাসা
(খ) তত্ত্ব সমন্বয়াৎ
(গ) জন্মাদ্যস্য যতঃ
(ঘ) শাস্ত্রযোনিত্বাৎ।
উত্তরঃ (খ) তত্ত্ব সমন্বয়াৎ

৬২। কেবলাদ্বৈতবাদের সমর্থক হলেন-
(ক) রামানুজ
(খ) শঙ্করাচার্য
(গ) মধ্বাচার্য
(ঘ) বল্লভাচার্য।
উত্তরঃ (খ) শঙ্করাচার্য

৬৩। ‘শারীরক ভাষ্য’ – এর রচয়িতা হলেন-
(ক) বল্লভাচার্য
(খ) মধ্বাচার্য
(গ) শঙ্করাচার্য
(ঘ) গৌড়পাদ।
উত্তরঃ (গ) শঙ্করাচার্য

৬৪। বাদরায়ণ রচিত ‘ব্রহ্মসূত্রের’ উপর শঙ্করের ভাষ্যটির নাম হল-
(ক) শ্রীভাষ্য
(খ) শারীরক ভাষ্য
(গ) মধ্বভাষ্য
(ঘ) অনুভাষ্য।
উত্তরঃ (খ) শারীরক ভাষ্য

৬৫। বিশিষ্টাদ্বৈতবাদের প্রবর্তক হলেন-
(ক) শঙ্করাচার্য
(খ) রামানুজ
(গ) মধ্বাচার্য
(ঘ) বল্লভাচার্য।
উত্তরঃ (খ) রামানুজ

৬৬। ‘শ্রীভাষ্য’ কার লেখা?
(ক) বল্লভাচার্য
(খ) মধ্বাচার্য
(গ) রামানুজ
(ঘ) শঙ্করাচার্য।
উত্তরঃ (গ) রামানুজ

৬৭। দ্বৈতবাদের প্রবক্তা হলেন-
(ক) রামানুজ
(খ) মধ্বাচার্য
(গ) বল্লভাচার্য
(ঘ) শঙ্করাচার্য।
উত্তরঃ (খ) মধ্বাচার্য

৬৮। ‘পূর্ণভাষ্য’ বা ‘মধুভাষ্য’-এর রচয়িতা হলেন-
(ক) মধ্বাচার্য
(খ) শঙ্করাচার্য
(গ) গৌড়পাদ
(ঘ) রামানুজ।
উত্তরঃ (ক) মধ্বাচার্য

৬৯। দ্বৈতাদ্বৈতবাদের প্রবর্তক হলেন-
(ক) রামানুজ
(খ) নিম্বার্কাচার্য
(গ) মধ্বাচার্য
(ঘ) বল্লভাচার্য।
উত্তরঃ (খ) নিম্বার্কাচার্য

৭০। ‘বেদান্তপারিজাত সৌরভ’-এর রচয়িতা হলেন-
(ক) বাদরায়ণ
(খ) মধ্বাচার্য
(গ) নিম্বার্কাচার্য
(ঘ) রামানুজ।
উত্তরঃ (গ) নিম্বার্কাচার্য

৭১। শুদ্ধাদ্বৈতবাদের প্রবর্তক হলেন-
(ক) রামানুজ
(খ) মধ্বাচার্য
(গ) নিম্বার্কাচার্য
(ঘ) বল্লভাচার্য।
উত্তরঃ (ঘ) বল্লভাচার্য

৭২। ‘অনুভাষ্য’-এর রচয়িতা হলেন-
(ক) মধ্বাচার্য
(খ) বল্লভাচার্য
(গ) নিম্বার্কাচার্য
(ঘ) রামানুজ।
উত্তরঃ (খ) বল্লভাচার্য

৭৩। অদ্বৈতবাদের মূল বক্তব্য কী?
(ক) প্রকৃত সত্তা এক ও অদ্বিতীয়
(খ) ব্রহ্ম ও জীব দুই পরম সত্য
(গ) ব্রহ্ম ও মায়া উভয়ই মিথ্যা
(ঘ) মায়া হল এক ও অদ্বিতীয় সত্য।
উত্তরঃ (ক) প্রকৃত সত্তা এক ও অদ্বিতীয়

৭৪। ‘অদ্বৈত’ কথাটির অর্থ কী?
(ক) দুই
(খ) অদ্বয় বা এক
(গ) দ্বৈত
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) অদ্বয় বা এক

৭৫। ‘ব্রহ্ম একমেবাদ্বিতীয়ম্’ – এ কথার অর্থ কী?
(ক) ব্রহ্ম হল এক ও দ্বিতীয়
(খ) ব্রহ্ম এক ও অদ্বিতীয়
(গ) ব্রহ্ম এক ও অনেক
(ঘ) সবকটি ঠিক।
উত্তরঃ (খ) ব্রহ্ম এক ও অদ্বিতীয়

৭৬। ‘বিশ্বপ্রকৃতির মূল সত্য এক এবং সমস্ত কিছুই ব্রহ্মেরই প্রকাশ’ – এটি কাদের মত?
(ক) বিশিষ্টাদ্বৈত বেদান্ত
(খ) দ্বৈত বেদান্ত
(গ) দ্বৈতাদ্বৈত বেদান্ত
(ঘ) অদ্বৈত বেদান্ত।
উত্তরঃ (ঘ) অদ্বৈত বেদান্ত

৭৭। অদ্বৈত বেদান্তে মূলত কোন্ তত্ত্বকে প্রকাশ করা হয়?
(ক) ভেদ ও অভেদকে অস্বীকার একাত্মতার ধারণাকে প্রদর্শন করে
(খ) ভেদ ও অভেদ উভয়কেই স্বীকার করা হয়
(গ) ভেদাভেদ জ্ঞানকে স্বীকার করে অভিন্নতার ধারণাকে প্রকাশ করে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) ভেদ ও অভেদকে অস্বীকার একাত্মতার ধারণাকে প্রদর্শন করে

৭৮। অদ্বৈতবাদের নিদর্শন আমরা দেখতে পাই
(ক) ন্যায়পরিশুদ্ধিতে
(খ) শ্রুতপ্রকাশিকাটীকাতে
(গ) বৈদিক সাহিত্যে
(ঘ) পূর্ণভাষ্যে।
উত্তরঃ (গ) বৈদিক সাহিত্যে

৭৯। ‘সূক্ত’ কথাটির অর্থ কী?
(ক) বিষাদ ভক্তি
(খ) রহস্যজনক বাণী
(গ) অশুভ সংকেত
(ঘ) আনন্দময় বাণী।
উত্তরঃ (ঘ) আনন্দময় বাণী

৮০। ‘বিশ্বব্র‍্যান্ড সৃষ্টি হয়েছে এক, অসীম ও পরমসত্তা পুরুষের দেহ থেকে’ – এটি ঋগ্বেদের কোন্ সূক্তে বর্ণনা করা হয়েছে?
(ক) নাসদীয়সূক্ত
(খ) পুরুষসূক্ত
(গ) দেবীসূক্ত
(ঘ) নদীসূক্ত।
উত্তরঃ (খ) পুরুষসূক্ত

৮১। অদ্বৈতবাদের ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠাতা হলেন-
(ক) শঙ্করাচার্য
(খ) গোবিন্দ ভাগবতপাদ
(গ) গৌড়পাদ
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) গৌড়পাদ

৮২। আচার্য গৌড়পাদ কোন্ গ্রন্থে অদ্বৈতবাদী চিন্তার বিকাশ ঘটান?
(ক) মাণ্ডুক্যকারিকা
(খ) সাংখ্যকারিকা
(গ) বেদান্তসার
(ঘ) ভামতী টীকা।
উত্তরঃ (ক) মাণ্ডুক্যকারিকা

৮৩। ‘মাণ্ডুক্যকারিকা’ কী নামে পরিচিত?
(ক) আগমশাস্ত্র
(খ) অদ্বৈতকারিকা
(গ) গৌড়পাদকারিকা
(ঘ) সবকটি ঠিক।
উত্তরঃ (ঘ) সবকটি ঠিক

৮৪। আচার্য গৌড়পাদ কার গুরু ছিলেন?
(ক) বাদরায়ণ
(খ) গোবিন্দ
(গ) শঙ্করাচার্য
(ঘ) রামানুজ।
উত্তরঃ (খ) গোবিন্দ

৮৫। গোবিন্দ ভাগবত কার গুরু ছিলেন?
(ক) গৌড়পাদ
(খ) রামানুজ
(গ) শঙ্করাচার্য
(ঘ) সদানন্দ যোগীন্দ্র।
উত্তরঃ (গ) শঙ্করাচার্য

৮৬। গৌড়পাদ কোন্ উপনিষদের উপর ভিত্তি করে ‘মাণ্ডুক্যকারিকা’ রচনা করেন?
(ক) ঐতরেয় উপনিষদ
(খ) ছান্দোগ্য উপনিষদ
(গ) মাণ্ডুক্য উপনিষদ
(ঘ) ঈশ উপনিষদ।
উত্তরঃ (গ) মাণ্ডুক্য উপনিষদ

৮৭। ‘মাণ্ডুক্যকারিকা’ কয়টি অধ্যায়ে বিভক্ত?
(ক) একটি
(খ) তিনটি
(গ) দুটি
(ঘ) চারটি।
উত্তরঃ (ঘ) চারটি

৮৮। ‘মাণ্ডুক্যকারিকা’-র কোন্ অধ্যায়ে মাণ্ডুক্য উপনিষদের ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে?
(ক) বৈতথ্য প্রকরণ
(খ) আগম প্রকরণ
(গ) অদ্বৈত প্রকরণ
(ঘ) অলাতশান্তি প্রকরণ।
উত্তরঃ (খ) আগম প্রকরণ

৮৯। ‘মাণ্ডুক্যকারিকা’-র কোন্ অধ্যায়ে ব্রহ্ম সত্য এবং জগৎ মিথ্যা – এ কথা প্রমাণ করা হয়েছে?
(ক) আগম প্রকরণ
(খ) অলাতশান্তি প্রকরণ
(গ) বৈতথ্য প্রকরণ
(ঘ) অদ্বৈত প্রকরণ।
উত্তরঃ (গ) বৈতথ্য প্রকরণ

৯০। ‘মাণ্ডুক্যকারিকা’-র কোন্ অধ্যায়ে জীব ও ব্রহ্মের মধ্যে ঐক্যের কথা বলা হয়েছে?
(ক) আগম প্রকরণ
(খ) অদ্বৈত প্রকরণ
(গ) বৈতথ্য প্রকরণ
(ঘ) অলাতশান্তি প্রকরণ।
উত্তরঃ (খ) অদ্বৈত প্রকরণ

৯১। ‘মাণ্ডুক্যকারিকা’-র কোন্ অধ্যায়ে মায়া বা অবিদ্যার তত্ত্বকে প্রকাশ করা হয়েছে?
(ক) আগম প্রকরণ
(খ) বৈতথ্য প্রকরণ
(গ) অদ্বৈত প্রকরণ
(ঘ) অলাতশান্তি প্রকরণ।
উত্তরঃ (ঘ) অলাতশান্তি প্রকরণ

৯২। শ্রী গৌড়পাদাচার্য মঠ কে স্থাপন করেন?
(ক) শঙ্করাচার্য
(খ) আচার্য গৌড়পাদ
(গ) গোবিন্দ ভাগবত
(ঘ) বাদরায়ণ।
উত্তরঃ (খ) আচার্য গৌড়পাদ

৯৩। ‘অদ্বৈতসিদ্ধি’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন-
(ক) শঙ্করাচার্য
(খ) গৌড়পাদ
(গ) মধুসূদন সরস্বতী
(ঘ) সদানন্দ যোগীন্দ্র।
উত্তরঃ (গ) মধুসূদন সরস্বতী

৯৪। ‘বেদান্ত পরিভাষা’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন-
(ক) সদানন্দ যোগীন্দ্র
(খ) শঙ্করাচার্য
(গ) ধর্মরাজাব্বরীন্দ্র
(ঘ) বাচস্পতি মিশ্র।
উত্তরঃ (গ) ধর্মরাজাব্বরীন্দ্র

৯৫। ‘ভামতী টীকা’-র রচয়িতা হলেন-
(ক) বাচস্পতি মিশ্র
(খ) গোবিন্দানন্দ
(গ) ধর্মরাজাব্বরীন্দ্র
(ঘ) গৌড়পাদ।
উত্তরঃ (ক) বাচস্পতি মিশ্র

৯৬। রত্নপ্রভা গ্রন্থের রচয়িতা কে?
(ক) মধুসূদন সরস্বতী
(খ) রামানুজ
(গ) গোবিন্দানন্দ
(ঘ) গৌড়পাদ
উত্তরঃ (গ) গোবিন্দানন্দ

৯৭। পঞ্চপাদিকা গ্রন্থের রচয়িতা হলেন–
(ক) মধ্বাচার্য
(খ) শঙ্করাচার্য
(গ) গোবিন্দনন্দ
(ঘ) আচার্য পদ্মপাদ
উত্তরঃ (ঘ) আচার্য পদ্মপাদ

৯৮। বিবরণপ্রমেয়সংগ্রহ গ্রন্থের রচয়িতা হলেন–
(ক) রামানুজ
(খ) গৌড়পাদ
(গ) বিদ্যারণ্য
(ঘ) শঙ্করাচার্য
উত্তরঃ (গ) বিদ্যারণ্য

৯৯। শঙ্করাচার্যের শারীরক ভাষ্যের উপর যে টীকা রচিত হয়েছে, তা হল–
(ক) ভামতী টীকা
(খ) পঞ্চদশী
(গ) ‘ক’ ও ‘খ’
(ঘ) কোনোটিই নয়
উত্তরঃ (ক) ভামতী টীকা

১০০। বেদান্তে কটি মহাবাক্য স্বীকৃত হয়েছে?
(ক) একটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) দুটি
উত্তরঃ (গ) চারটি

১০১। উপনিষদের মহাবাক্য ‘প্রজ্ঞানং ব্রহ্ম’-এর অর্থ হল –
(ক) ব্রহ্ম প্রজ্ঞা নন
(খ) চৈতন্য ব্রহ্মবিহীন
(গ) ব্রহ্ম প্রজ্ঞার অধিক কিছু একটা
(ঘ) চৈতন্যই ব্রহ্ম
উত্তরঃ (ঘ) চৈতন্যই ব্রহ্ম

১০২। উপনিষদের মহাবাক্য ‘তৎ ত্বম্ অসি’ বা ‘তত্ত্বমসি’-এর অর্থ হল–
(ক) তুমিই মায়া
(খ) তুমিই ব্রহ্ম
(গ) তুমি নও ব্রহ্ম
(ঘ) কোনোটিই নয়
উত্তরঃ (খ) তুমিই ব্রহ্ম

১০৩। উপনিষদের মহাবাক্য ‘অয়মাত্মা ব্রহ্ম’ এর অর্থ হল–
(ক) আমিই সেই আত্মা যা ব্রহ্ম
(খ) আমি আত্মার অধিক
(গ) ব্রহ্ম ও আত্মা ভিন্ন
(ঘ) কোনোটিই নয়
উত্তরঃ (ক) আমিই সেই আত্মা যা ব্রহ্ম

১০৪। ‘প্রজ্ঞানং ব্রহ্ম’ মহাবাক্যটি কোন্ উপনিষদে উল্লিখিত হয়েছে?
(ক) ছান্দগ্য উপনিষদ
(খ) ঐতরেয় উপনিষদ
(গ) কঠ উপনিষদ
(ঘ) বৃহদারণ্যক উপনিষদ
উত্তরঃ (খ) ঐতরেয় উপনিষদ

১০৫। ‘তত্ত্বমসি’ বা ‘তৎ ত্বং অসি’ মহাবাক্যটি কোন্ উপনিষদে উল্লেখ করা হয়েছে?
(ক) বৃহদারণ্যক উপনিষদ
(খ) ঈশ উপনিষদ
(গ) ছান্দগ্য উপনিষদ
(ঘ) মাণ্ডুক্য উপনিষদ
উত্তরঃ (গ) ছান্দগ্য উপনিষদ

১০৬। ‘অহং ব্রহ্মাস্মি’ মহাবাক্যটি কোন্ উপনিষদে উল্লিখিত রয়েছে?
(ক) ছান্দগ্য উপনিষদ
(খ) বৃহদারণ্যক উপনিষদ
(গ) ঐতরেয় উপনিষদ
(ঘ) কঠ উপনিষদ
উত্তরঃ (খ) বৃহদারণ্যক উপনিষদ

১০৭। ‘অয়মাত্মা ব্রহ্ম’ মহাবাক্যটি কোন্ উপনিষদে উল্লেখ করা হয়েছে?
(ক) মাণ্ডুক্য উপনিষদ
(খ) ঈশ উপনিষদ
(গ) শ্বেতাশ্বতর উপনিষদ
(ঘ) তৈত্তিরীয় উপনিষদ
উত্তরঃ (ক) মাণ্ডুক্য উপনিষদ

১০৮। অদ্বৈত মতে ব্রহ্ম হল–
(ক) পারমার্থিক মিথ্যা
(খ) পারমার্থিক সৎ
(গ) ব্যাবহারিক মিথ্যা
(ঘ) প্রাতিভাসিক সৎ
উত্তরঃ (খ) পারমার্থিক সৎ

১০৯। অদ্বৈতবাদে কীরূপ ব্রহ্মকে স্বীকার করা হয়েছে?
(ক) নির্গুণ
(খ) সগুণ
(গ) অজ্ঞানস্বরূপ
(ঘ) জড়স্বরূপ
উত্তরঃ (ক) নির্গুণ

১১০। অদ্বৈতবাদে প্রমার লক্ষণ হল–
(ক) বাধিত ও অধিগত
(খ) অবাধিত ও অনধিগত
(গ) বাধিত ও অনধিগত
(ঘ) অধিগত ও অবাধিত
উত্তরঃ (ঘ) অধিগত ও অবাধিত

আরও পড়ুন : দ্রব্য MCQ প্রশ্ন উত্তর

আরও পড়ুন : কার্যকারণ সম্বন্ধ MCQ প্রশ্ন উত্তর

Leave a Comment