দ্রব্য MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 12 দর্শন তৃতীয় সেমিস্টার ১ম অধ্যায় | Class 12 Philosophy Unit 1 First Chapter Drabya (Substance) MCQ 3rd Semester

১। দর্শনের কোন্ শাখায় দ্রব্যের আলোচনা করা হয়?
(ক) জ্ঞানবিদ্যা
(খ) অধিবিদ্যা
(গ) যুক্তিবিদ্যা
(ঘ) নীতিবিদ্যা।
উত্তরঃ (খ) অধিবিদ্যা
২। দ্রব্য কথাটি এসেছে-
(ক) ‘ধু’ ধাতু থেকে
(খ) ‘দ্রু’ ধাতু থেকে
(গ) ‘দ্র’ ধাতু থেকে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) ‘দ্রু’ ধাতু থেকে
৩। ‘দ্রু’ ধাতুর অর্থ হল-
(ক) পরিবর্তন
(খ) অপরিবর্তন
(গ) স্থির
(ঘ) গুণ।
উত্তরঃ (ক) পরিবর্তন
৪। ‘Substance’ শব্দটির বাংলা প্রতিশব্দ হল-
(ক) গুণ
(খ) জাতি
(গ) কর্ম
(ঘ) দ্রব্য।
উত্তরঃ (ঘ) দ্রব্য
৫। ‘Substance’ শব্দটি কোন্ ল্যাটিন শব্দ থেকে এসেছে?
(ক) Substantion
(খ) Substantia
(গ) Substania
(ঘ) Substancia।
উত্তরঃ (খ) Substantia
৬। ‘Substance’ শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হল-
(ক) নিম্নে দণ্ডায়মান
(খ) দ্রব্য
(গ) কর্ম
(ঘ) জাতি।
উত্তরঃ (ক) নিম্নে দণ্ডায়মান
৭। ‘Substantia’ শব্দটি এসেছে-
(ক) Hypostasis থেকে
(খ) Hypothetical থেকে
(গ) Hypothesis থেকে
(ঘ) Stance থেকে।
উত্তরঃ (ক) Hypostasis থেকে
৮। দ্রব্য সম্পর্কিত সাধারণ মানুষের মতকে বলা হয়-
(ক) লৌকিক মত
(খ) দার্শনিক মত
(গ) গণমত
(ঘ) জনমত।
উত্তরঃ (ক) লৌকিক মত
৯। সাধারণ মানুষ মনে করে-
(ক) দ্রব্য + গুণ = বস্তু
(খ) দ্রব্য – গুণ = বস্তু
(গ) দ্রব্য × গুণ = বস্তু
(ঘ) দ্রব্য: গুণ = বস্তু।
উত্তরঃ (ক) দ্রব্য + গুণ = বস্তু
১০। লৌকিক মতে দ্রব্য কীসের মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করে?
(ক) শক্তি
(খ) গুণ
(গ) গতি
(ঘ) বিস্তৃতি।
উত্তরঃ (খ) গুণ
১১। দ্রব্য কোন্ কোন্ বিষয়ের উৎস?
(ক) শুধু শক্তির
(খ) শুধু ক্রিয়ার
(গ) শুধু প্রচেষ্টার
(ঘ) শক্তি, ক্রিয়া ও প্রচেষ্টার।
উত্তরঃ (ঘ) শক্তি, ক্রিয়া ও প্রচেষ্টার।
১২। দ্রব্য হল ক্রিয়া ও শক্তির উৎস’-এটি হল-
(ক) লৌকিক মত
(খ) বৈজ্ঞানিক মত
(গ) বিচারবাদীদের মত
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) লৌকিক মত।
১৩। গুণ যাকে অবলম্বন করে থাকে, তাকে বলে-
(ক) দ্রব্য
(খ) গতি
(গ) শক্তি
(ঘ) কর্ম।
উত্তরঃ (ক) দ্রব্য।
১৪। ‘চিনির স্বাদ মিষ্টি’-এখানে চিনি হল-
(ক) দ্রব্য
(খ) গুণ
(গ) জাতি
(ঘ) কর্ম।
উত্তরঃ (ক) দ্রব্য।
১৫। চিনি দ্রব্যের গুণ হল-
(ক) তরলত্ব
(খ) লালত্ব
(গ) বহ্নিত্ব
(ঘ) মিষ্টত্ব।
উত্তরঃ (ঘ) মিষ্টত্ব।
১৬। এদের মধ্যে কোন্টি ‘চিনি’ নামক বস্তুটির গুণ নয়?
(ক) শেতত্ব
(খ) মিষ্টত্ব
(গ) কাঠিন্য
(ঘ) তরলত্ব।
উত্তরঃ (ঘ) তরলত্ব।
১৭। সামান্য বা ধারণাকে দ্রব্য বলেছেন-
(ক) অ্যারিস্টটল
(খ) প্লেটো
(গ) হেগেল
(ঘ) থেল্স।
উত্তরঃ (খ) প্লেটো।
১৮। “দ্রব্য ও সামান্য ধারণা এক এবং অভিন্ন।”- এই উক্তিটি কার?
(ক) প্লেটো
(খ) অ্যারিস্টটল
(গ) লক্
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ক) প্লেটো।
১৯। নিত্য, শাশ্বত ও সামান্য ধারণাকে দ্রব্য বলেছেন-
(ক) হেগেল
(খ) প্লেটো
(গ) কান্ট
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (খ) প্লেটো।
২০। প্লেটোর মতে দ্রব্যের ধারণা হল-
(ক) বুদ্ধিলব্ধ
(খ) অভিজ্ঞতালব্ধ
(গ) অনুমানলব্ধ
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) বুদ্ধিলব্ধ।
২১। “ধারণা বা জাতি হল সদ্বস্তু।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) প্লেটো
(খ) স্পিনোজা
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (ক) প্লেটো।
২২। “দ্রব্য হল বস্তুর সারসত্তা – যা অচঞ্চল, শাশ্বত ও স্বনির্ভর।”-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) প্লেটো
(ঘ) দেকার্ত।
উত্তরঃ (গ) প্লেটো।
২৩। কার মতে ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য জগৎ হল ধারণার অনুলিপি?
(ক) হিউম
(খ) দেকার্ত
(গ) লক্
(ঘ) প্লেটো।
উত্তরঃ (ঘ) প্লেটো।
২৪। অ্যারিস্টটলের মতে কোন্ সত্তাটি সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ?
(ক) গুণ
(খ) ক্রিয়া
(গ) অবস্থা
(ঘ) দ্রব্য।
উত্তরঃ (ঘ) দ্রব্য।
২৫। “দ্রব্য হল সবরকম ক্রিয়া ও পরিবর্তনের কেন্দ্র।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) স্পিনোজা
(গ) অ্যারিস্টটল
(ঘ) প্লেটো।
উত্তরঃ (গ) অ্যারিস্টটল।
২৬। “দ্রব্য গুণের মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করে।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) অ্যারিস্টটল
(খ) এয়ার
(গ) লক্
(ঘ) কেউই নয়।
উত্তরঃ (ক) অ্যারিস্টটল।
২৭। “আগে আমাদের দ্রব্যের জ্ঞান হয় এবং দ্রব্যের জ্ঞানের মাধ্যমেই অন্যান্য সবকিছুর জ্ঞান হয়।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) অ্যারিস্টটল
(খ) লক্
(গ) দেকার্ত
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (ক) অ্যারিস্টটল।
২৮। বিশেষ বিশেষ বস্তু বা ব্যক্তি আকার ও উপাদানের মিলিত ফল।” – এ কথা মেনেছেন
(ক) প্লেটো
(খ) অ্যারিস্টটল
(গ) দেকার্ত
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (খ) অ্যারিস্টটল।
২৯। “সামান্য ও বিশেষের সংযোগে যে গুণসমন্বিত বিশিষ্ট সত্তা গঠিত হয় তাই প্রকৃত দ্রব্য।” – এ কথা কে বলেছেন?
(ক) অ্যারিস্টটল
(খ) প্লেটো
(গ) স্টক
(ঘ) স্পিনোজা।
উত্তরঃ (ক) অ্যারিস্টটল।
৩০। দ্রব্য হল সামান্য বিশেষ-এর সমন্বয়।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) প্লেটো
(খ) অ্যারিস্টটল
(গ) কান্ট
(ঘ) দেকার্ত।
উত্তরঃ (খ) অ্যারিস্টটল।
৩১। “বিশুদ্ধ সামান্য বা জাতি দ্রব্য নয়।” – এই উক্তিটি করেছেন-
(ক) ব্রাডলি
(খ) কান্ট
(গ) অ্যারিস্টটল
(ঘ) হেগেল।
উত্তরঃ (গ) অ্যারিস্টটল।
৩২। “দ্রব্য হল পরিবর্তনের অন্তরালে এক অপরিবর্তনীয় স্থায়ী সত্তা।” -এ কথা বলেছেন-
(ক) অ্যারিস্টটল
(খ) কান্ট
(গ) হিউম
(ঘ) অ্যারিস্টটল।
উত্তরঃ (ক) অ্যারিস্টটল।
৩৩। “দ্রব্য হল স্থায়ী পদার্থ।” – এ কথা বলেন-
(ক) লক্
(খ) অ্যারিস্টটল
(গ) বার্কলে
(ঘ) এদের কেউই নয়।
উত্তরঃ (খ) অ্যারিস্টটল
৩৪। অ্যারিস্টটলের মতে দ্রব্যের ভিত্তি কী?
(ক) সারসত্তা
(খ) জাতি
(গ) উপজাতি
(ঘ) উপাদান।
উত্তরঃ (ক) সারসত্তা।
৩৫। দ্রব্যের মুখ্য ও গৌণ অর্থের কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) অ্যারিস্টটল।
উত্তরঃ (ঘ) অ্যারিস্টটল।
৩৬। ‘মুখ্য’ অর্থে দ্রব্য বলতে অ্যারিস্টটল বোঝান-
(ক) জাতি
(খ) সারধর্ম
(গ) আধার
(ঘ) বিশিষ্ট মূর্ত বস্তু।
উত্তরঃ (ঘ) বিশিষ্ট মূর্ত বস্তু।
৩৭। ‘গৌণ’ অর্থে দ্রব্য বলতে অ্যারিস্টটল বোঝান-
(ক) বস্তুশ্রেণি (জাতি ও প্রজাতি)
(খ) বিশিষ্ট মূর্ত বস্তু
(গ) সারধর্ম
(ঘ) আধার।
উত্তরঃ (ক) বস্তুশ্রেণি (জাতি ও প্রজাতি)।
৩৮। ‘দ্রব্য হল মূর্ত বিশিষ্ট বস্তু।’-এ কথা বলেছেন-
(ক) প্লেটো
(খ) স্পিনোজা
(গ) হেগেল
(ঘ) অ্যারিস্টটল।
উত্তরঃ (ঘ) অ্যারিস্টটল।
৩৯। স্কুল বা বিদ্যালয় কোন্ অর্থে দ্রব্য?
(ক) জাতি ও প্রজাতি অর্থে
(খ) মূর্ত বিশিষ্ট বস্তু অর্থে
(গ) সারধর্ম অর্থে
(ঘ) সবকটি অর্থে।
উত্তরঃ (খ) মূর্ত বিশিষ্ট বস্তু অর্থে
৪০। নামপদের সাহায্যে দ্রব্যের উল্লেখ করা হয়’-এ কথা বলেছেন-
(ক) সক্রেটিস
(খ) প্লেটো
(গ) অ্যারিস্টটল
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) অ্যারিস্টটল।
৪১। অ্যারিস্টটল যে অর্থে দ্রব্য বলেছেন তা হল-
(ক) মুখ্য অর্থে
(খ) গৌণ অর্থে
(গ) জাতি অর্থে
(ঘ) সারধর্ম অর্থে।
উত্তরঃ (ক) মুখ্য অর্থে।
৪২। অ্যারিস্টটলের মতে ‘বাড়ি’ যে অর্থে দ্রব্য তা হল-
(ক) মুখ্য অর্থে
(খ) গৌণ অর্থে
(গ) জাতি অর্থে
(ঘ) সারধর্ম অর্থে।
উত্তরঃ (ক) মুখ্য অর্থে
৪৩। ‘মনুষ্যত্ব’-কে যে অর্থে দ্রব্য বলা হয় তা হল-
(ক) জাতি অর্থে
(খ) গৌণ অর্থে
(গ) মুখ্য অর্থে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) গৌণ অর্থে
৪৪। “দ্রব্য সর্বদা বিশেষ্য পদ হয়।” এ কথা বলেছেন-
(ক) প্লেটো
(খ) অ্যারিস্টটল
(গ) লক্
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (খ) অ্যারিস্টটল।
৪৫। “দ্রব্য হল সব বিধেয়ের পূর্ববর্তী।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) প্লেটো
(খ) অ্যারিস্টটল
(গ) হিউম
(ঘ) দেকার্ত।
উত্তরঃ (খ) অ্যারিস্টটল।
৪৬। অ্যারিস্টটলের মতে বিধেয় হতে পারে-
(ক) মুখ্য দ্রব্য
(খ) গৌণ দ্রব্য
(গ) ক ও খ উভয়ই
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) গৌণ দ্রব্য
৪৭। নিম্নলিখিত বক্তব্যগুলির মধ্যে কোন্টি অ্যারিস্টটলের বক্তব্য?
(ক) সামান্য ও বিশেষের সমন্বয়ই হল দ্রব্য
(খ) দ্রব্য হল গুণের আধার
(গ) দ্রব্য হল ধারণার প্রত্যক্ষকর্তা
(ঘ) দ্রব্য হল আত্মসক্রিয়।
উত্তরঃ (ক) সামান্য ও বিশেষের সমন্বয়ই হল দ্রব্য।
৪৮। Metaphysics’ গ্রন্থটি কার লেখা?
(ক) অ্যারিস্টটল
(খ) প্লেটো
(গ) দেকার্ত
(ঘ) স্পিনোজা।
উত্তরঃ (ক) অ্যারিস্টটল।
৪৯। ‘Categories’ গ্রন্থটি কার লেখা?
(ক) প্লেটো
(খ) অ্যারিস্টটল
(গ) হিউম
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (খ) অ্যারিস্টটল।
৫০। একজন বুদ্ধিবাদী দার্শনিক হলেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) লক্
(গ) বার্কলে
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (ক) দেকার্ত।
৫১। ‘Meditations’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) হিউম
(ঘ) দেকার্ত।
উত্তরঃ (ঘ) দেকার্ত।
৫২। “দ্রব্য হল স্ব-সত্তাবান।” – দ্রব্যের এই লক্ষণটির উপর সর্বাধিক গুরুত্ব দেন-
(ক) দেকার্ত ও স্পিনোজা
(খ) লাইবনিজ
(গ) হিউম
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ক) দেকার্ত ও স্পিনোজা।
৫৩। স্বনির্ভরতাকে দ্রব্যের একমাত্র লক্ষণ বলেছেন-
(ক) প্লেটো
(খ) দেকার্ত
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) লাইবনিজ।
উত্তরঃ (খ) দেকার্ত।
৫৪। “দ্রব্য স্বয়ম্ভু, দ্রব্য নিজেই তার অস্তিত্বের কারণ।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) দেকার্ত
(গ) হিউম
(ঘ) স্পিনোজা।
উত্তরঃ (খ) দেকার্ত।
৫৫। “যা স্বনির্ভর, তাই দ্রব্য।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) স্পিনোজা
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ক) দেকার্ত।
৫৬। দেকার্তের মতে দ্রব্যকে জানা যায়-
(ক) গুণের মাধ্যমে
(খ) ওজনের মাধ্যমে
(গ) আকারের মাধ্যমে
(ঘ) বর্ণের মাধ্যমে।
উত্তরঃ (ক) গুণের মাধ্যমে।
৫৭। “দ্রব্য গুণের মাধ্যমে নিজেকে প্রকাশ করে।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) লক্
(গ) হিউম
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ক) দেকার্ত
৫৮। “দ্রব্য হল গুণের আধার।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) লাইবনিজ
(খ) কান্ট
(গ) দেকার্ত
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (গ) দেকার্ত।
৫৯। দেকার্তের মতে দ্রব্যের ধারণা
(ক) কৃত্রিম ধারণা
(খ) সহজাত ধারণা
(গ) আগন্তুক ধারণা
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) সহজাত ধারণা।
৬০। “দ্রব্যের ধারণা বুদ্ধিলবম্ব।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) স্পিনোজা
(খ) লাইবনিজ
(গ) দেকার্ত
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (গ) দেকার্ত।
৬১। দেকার্তের মতে দ্রব্যের প্রকার-
(ক) একটি
(খ) দুটি
(গ) তিনটি
(ঘ) চারটি।
উত্তরঃ (গ) তিনটি।
৬২। দেকার্তের মতে যে বস্তু নিজের অস্তিত্ব বজায় রাখার জন্য অন্যের উপর নির্ভর করে, তাকে বলে-
(ক) অসীম বস্তু
(খ) সসীম বস্তু
(গ) দ্রব্য
(ঘ) ঈশ্বর।
উত্তরঃ (খ) সসীম বস্তু।
৬৩। সাপেক্ষ ও নিরপেক্ষ দ্রব্যের অস্তিত্ব স্বীকার করেছেন-
(ক) হিউম
(খ) অ্যারিস্টটল
(গ) দেকার্ত
(ঘ) স্পিনোজা।
উত্তরঃ (গ) দেকার্ত।
৬৪। দেকার্তের মতে আপেক্ষিক দ্রব্য হল-
(ক) ঈশ্বর
(খ) দেহ
(গ) মন
(ঘ) দেহ ও মন।।
উত্তরঃ (ঘ) দেহ ও মন।
৬৫। দেকার্তের মতে প্রাথমিক দ্রব্য হল-
(ক) ঈশ্বর
(খ) দেহ
(গ) মন
(ঘ) দেহ ও মন।
উত্তরঃ (ক) ঈশ্বর।
৬৬। দেকার্তের মতে ঈশ্বর-
(ক) মুখ্য দ্রব্য
(খ) গৌণ দ্রব্য
(গ) ক ও খ উভয়ই
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) মুখ্য দ্রব্য।
৬৭। “জড় ও মন পরস্পর নিরপেক্ষ দ্রব্য।” – এ কথা বলেন-
(ক) অ্যারিস্টটল
(খ) প্লেটো
(গ) দেকার্ত
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (গ) দেকার্ত।
৬৮। “জড়দ্রব্য ও মন উভয়ই ঈশ্বর সৃষ্ট দ্রব্য।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) কান্ট
(খ) দেকার্ত
(গ) প্লেটো
(ঘ) স্পিনোজা।
উত্তরঃ (খ) দেকার্ত।
৬৯। বিস্তৃতি ও চেতনা হল দ্রব্যের দুটি গুণ।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) স্পিনোজা
(গ) লক্
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (ক) দেকার্ত
৭০। দেকার্তের মতে জড়দ্রব্যের সাধারণ ধর্ম হল-
(ক) বিস্তৃতি
(খ) চেতনা
(গ) কল্পনা
(ঘ) স্মৃতি।
উত্তরঃ (ক) বিস্তৃতি
৭১। দেকার্তের মতে চেতনা যার স্বরূপত ধর্ম সেটি হল-
(ক) জড়
(খ) মন
(গ) ঈশ্বর
(ঘ) দ্রব্য।
উত্তরঃ (খ) মন
৭২। দেকার্তের মতে দ্রব্যের অপরিহার্য ধর্ম হল-
(ক) মুখ্যগুণ
(খ) গৌণগুণ
(গ) আকস্মিক গুণ
(ঘ) কৃত্রিম গুণ।
উত্তরঃ (ক) মুখ্যগুণ
৭৩। দেকার্তের মতে মুখ্যগুণগুলি দ্রব্যের কীরূপ ধর্ম?
(ক) স্বরূপগত ধর্ম
(খ) বিরূপগত ধর্ম
(গ) বিকার
(ঘ) ক ও খ উভয়ই।
উত্তরঃ (ক) স্বরূপগত ধর্ম
৭৪। দেকার্ত গৌণগুণগুলিকে দ্রব্যের কীরূপ ধর্ম বলেছেন?
(ক) স্বরূপগত ধর্ম
(খ) বিকার
(গ) বিরূপগত ধর্ম
(ঘ) ক ও খ উভয়ই।
উত্তরঃ (খ) বিকার
৭৫। দেকার্তের মতে চেতনা মনের-
(ক) গৌণগুণ
(খ) মুখ্যগুণ
(গ) ক ও খ উভয়ই
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) মুখ্যগুণ
৭৬। দেকার্তের মতবাদের পরিণতি হল-
(ক) বহুত্ববাদ
(খ) দ্বৈতবাদ
(গ) মন
(ঘ) অদ্বৈতবাদ
উত্তরঃ (খ) দ্বৈতবাদ
৭৭। “দেহ-মন পরস্পর মিথস্ক্রিয়া করে।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) স্পিনোজা
(গ) লক্
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (ক) দেকার্ত
৭৮। দ্রব্য সম্পর্কে স্পিনোজার মতকে বলা হয়-
(ক) দ্বৈতবাদ
(খ) বহুত্ববাদ
(গ) বুদ্ধিবাদ
(ঘ) অদ্বৈতবাদ।
উত্তরঃ (ঘ) অদ্বৈতবাদ
৭৯। “যা স্বয়ম্ভু ও স্ববেদ্য তাই হল দ্রব্য।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) লক্
(খ) বার্কলে
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) লাইবনিজ।
উত্তরঃ (গ) স্পিনোজা
৮০। “দ্রব্য হল এক, অসীম, স্বাধীন।”-এটি কার উক্তি?
(ক) অ্যারিস্টট্ল
(খ) স্পিনোজা
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) লক্।
উত্তরঃ (খ) স্পিনোজা
৮১। বুদ্ধিবাদী দার্শনিক স্পিনোজা কয়টি দ্রব্য স্বীকার করেছেন?
(ক) কেবল একটি
(খ) কেবল দুটি
(গ) কেবল তিনটি
(ঘ) কেবল চারটি।
উত্তরঃ (ক) কেবল একটি
৮২। দ্রব্যের ধারণায় একত্ববাদী বলা হয়-
(ক) দেকার্তকে
(খ) স্পিনোজাকে
(গ) হিউমকে
(ঘ) লাইবনিজকে।
উত্তরঃ (খ) স্পিনোজাকে
৮৩। “ঈশ্বরই একমাত্র দ্রব্য।”-এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) স্পিনোজা
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (খ) স্পিনোজা
৮৪। জড়দ্রব্য ও আত্মাকে দ্রব্য বলেই স্বীকার করেন না যে দার্শনিক তিনি হলেন-
(ক) স্পিনোজা
(খ) দেকার্ত
(গ) লক্
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ক) স্পিনোজা
৮৫। ‘দ্রব্য এক ও শাশ্বত।’ এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) লক্
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) প্লেটো।
উত্তরঃ (গ) স্পিনোজা
৮৬। “দ্রব্যের মধ্যে অসীম সংখ্যক গুণ আছে।” এ কথা বলেছেন-
(ক) স্পিনোজা
(খ) হিউম
(গ) লক্
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (ক) স্পিনোজা
৮৭। সমুদ্র ছাড়া যেমন তরঙ্গ অস্তিত্বহীন, তেমনই ঈশ্বর ছাড়া জীব ও জড় অস্তিত্বহীন।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) স্পিনোজা
(খ) লক্
(গ) বার্কলে
(ঘ) অ্যারিস্টটল।
উত্তরঃ (ক) স্পিনোজা
৮৮। অন্তর্বর্তী ঈশ্বরবাদের সমর্থক ছিলেন-
(ক) স্পিনোজা
(খ) অ্যারিস্টটল
(গ) প্লেটো
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (ক) স্পিনোজা
৮৯। স্পিনোজার মতে ঈশ্বর হলেন এই বিশ্বজগতের-
(ক) অন্তস্থ কারণ
(খ) বহিস্থ কারণ
(গ) যান্ত্রিক কারণ
(ঘ) আকারগত কারণ।
উত্তরঃ (ক) অন্তস্থ কারণ
৯০। “সবকিছুই ঈশ্বর এবং ঈশ্বরই সবকিছু।”- মতটি কার?
(ক) দেকার্ত
(খ) স্পিনোজা
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) লক্।
উত্তরঃ (খ) স্পিনোজা
৯১। স্পিনোজা হলেন একজন-
(ক) সর্বেশ্বরবাদী দার্শনিক
(খ) দ্বৈতবাদী দার্শনিক
(গ) বহুত্ববাদী দার্শনিক
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) সর্বেশ্বরবাদী দার্শনিক
৯২। “দ্রব্য = ঈশ্বর = প্রকৃতি।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) লক্
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) লাইবনিজ।
উত্তরঃ (গ) স্পিনোজা
৯৩। “ঈশ্বর, দ্রব্য ও প্রকৃতি এক ও অভিন্ন।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) লক্
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) বার্কলে।
উত্তরঃ (গ) স্পিনোজা
৯৪। “এই বিশ্বজগৎ দ্রব্যেরই পরিণাম।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) লাইবনিজ
(খ) দেকার্ত
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) অ্যারিস্টটল।
উত্তরঃ (গ) স্পিনোজা
৯৫। ঈশ্বরকে সৃজনী প্রকৃতি বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) স্পিনোজা
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) লক্।
উত্তরঃ (খ) স্পিনোজা
৯৬। স্পিনোজা ঈশ্বরকে কী বলেছেন?
(ক) অব্যক্ত প্রকৃতি
(খ) ব্যক্ত প্রকৃতি
(গ) ক ও খ উভয়ই
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) অব্যক্ত প্রকৃতি
৯৭। স্পিনোজার মতে সমগ্র জগৎ হল-
(ক) অব্যক্ত প্রকৃতি
(খ) ব্যক্ত প্রকৃতি
(গ) সুপ্ত প্রকৃতি
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) ব্যক্ত প্রকৃতি
৯৮। “স্পিনোজার দ্রব্য যেন একটি সিংহের গুহা।” – এ কথা কে বলেন?
(ক) স্পিনোজা
(খ) দেকার্ত
(গ) হিউম
(ঘ) হেগেল।
উত্তরঃ (ঘ) হেগেল
৯৯। স্পিনোজার মতবাদের পরিণতি হল-
(ক) দ্বৈতবাদ
(খ) বহুত্ববাদ
(গ) বুদ্ধিবাদ
(ঘ) অদ্বৈতবাদ।
উত্তরঃ (ঘ) অদ্বৈতবাদ
১০০। স্পিনোজার মতে ঈশ্বরের দুটি সমান্তরাল গুণ হিসেবে গণ্য করা হয়-
(ক) দেহ ও মনকে
(খ) গতি ও স্থিতিকে
(গ) চলন ও গমনকে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) দেহ ও মনকে
১০১। “জড় হল চেতনাহীন বিস্তৃতি এবং মন হল বিস্তৃতিহীন চেতনা।”- এ কথা বলেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) স্পিনোজা
(গ) বার্কলে
(ঘ) লক্।
উত্তরঃ (খ) স্পিনোজা
১০২। নিম্নলিখিত বক্তব্যগুলির মধ্যে কোনটি স্পিনোজার মতবাদের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ?
(ক) যা স্বনির্ভর ও স্ববেদ্য তাই হল দ্রব্য
(খ) যা গুণের সমষ্টি তাই হল দ্রব্য
(গ) যা গুণের আধার তাই হল দ্রব্য
(ঘ) চিৎপরমাণু হল দ্রব্য।
উত্তরঃ (ক) যা স্বনির্ভর ও স্ববেদ্য তাই হল দ্রব্য
১০৩। কোন্ বাক্যটি যথার্থ, নির্দেশ করো-
(ক) স্পিনোজা বলেন দ্রব্য বলে কিছু নেই
(খ) স্পিনোজা বলেন দ্রব্য অনেক
(গ) স্পিনোজা বলেন একমাত্র দ্রব্য হল ঈশ্বর
(ঘ) স্পিনোজা বলেন দ্রব্যকে অভিজ্ঞতায় জানা যায়।
উত্তরঃ (গ) স্পিনোজা বলেন একমাত্র দ্রব্য হল ঈশ্বর
১০৪। লাইবনিজের দ্রব্যতত্ত্বের নাম কী?
(ক) ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়াবাদ
(খ) মনাডতত্ত্ব
(গ) বিচারবাদ
(ঘ) পরমাণুবাদ।
উত্তরঃ (খ) মনাডতত্ত্ব
১০৫। লাইবনিজ হলেন একজন-
(ক) একত্ববাদী দার্শনিক
(খ) বহুত্ববাদী দার্শনিক
(গ) অদ্বৈতবাদী দার্শনিক
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) বহুত্ববাদী দার্শনিক
১০৬। লাইবনিজের দ্রব্য সংক্রান্ত মতবাদের দার্শনিক পরিণতিকে বলা হয়-
(ক) একত্ববাদ
(খ) বহুত্ববাদ
(গ) দ্বৈতবাদ
(ঘ) অদ্বৈতবাদ।
উত্তরঃ (খ) বহুত্ববাদ
১০৭। “স্বাধীন আত্মসক্রিয়তাই হল দ্রব্যের লক্ষণ।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) স্পিনোজা
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (গ) লাইবনিজ
১০৮। “দ্রব্য হল তাই যা স্বাধীনভাবে ক্রিয়া করতে সক্ষম।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) স্পিনোজা
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (গ) লাইবনিজ
১০৯। “দ্রব্য হল অবিভাজ্য, স্বয়ংক্রিয় এবং চেতন।” – এ কথা কে বলেছেন?
(ক) দেকার্ত
(খ) লক্
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) কেউ নয়।
উত্তরঃ (গ) লাইবনিজ
১১০। “দ্রব্য কোনো যৌগিক বস্তু হতে পারে না।” – এ কথা মনে করেন-
(ক) কান্ট
(খ) দেকার্ত
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (গ) লাইবনিজ
১১১। “দ্রব্য হল স্বয়ংসক্রিয় আধ্যাত্মিক একক।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) স্পিনোজা
(খ) লাইবনিজ
(গ) লক্
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (খ) লাইবনিজ
১১২। “দ্রব্য নিজ শক্তিতে ক্রিয়া করতে পারে।”- এ কথা বলেছেন-
(ক) লাইবনিজ
(খ) দেকার্ত
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (ক) লাইবনিজ
১১৩। “একটি দ্রব্য অপর দ্রব্যকে প্রভাবিত করতে পারে না।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) প্লেটো
(খ) লাইবনিজ
(গ) হিউম
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (খ) লাইবনিজ
১১৪। “দ্রব্য এক নয় বহু।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) অ্যারিস্টট্ল
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) মিল।
উত্তরঃ (গ) লাইবনিজ
১১৫। দ্রব্য হল অসংখ্য চেতন পরমাণু।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) লাইবনিজ
(গ) লক্
(ঘ) স্পিনোজা।
উত্তরঃ (খ) লাইবনিজ
১১৬। দ্রব্যকে চিদনু বলেছেন-
(ক) অ্যারিস্টট্ল
(খ) প্লেটো
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) লাইবনিজ।
উত্তরঃ (ঘ) লাইবনিজ
১১৭। “চিৎপরমাণু (মনাড) জগতের উপাদান।”- এ কথা কে বলেছেন?
(ক) স্পিনোজা
(খ) লাইবনিজ
(গ) দেকার্ত
(ঘ) হিউম।
উত্তরঃ (খ) লাইবনিজ
১১৮। লাইবনিজের মতে মনাডগুলি হল-
(ক) শক্তিকেন্দ্র
(খ) ভরকেন্দ্র
(গ) ক ও খ উভয়ই
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) শক্তিকেন্দ্র
১১৯। “মনাড একমাত্র দ্রব্য।” – এ কথা বলেছেন-
(ক) দেকার্ত
(খ) লাইবনিজ
(গ) স্পিনোজা
(ঘ) লক্।
উত্তরঃ (খ) লাইবনিজ
১২০। “মন বাতায়নবিহীন চিৎপরমাণু।”- এ কথা কে বলেছেন?
(ক) স্পিনোজা
(খ) দেকার্ত
(গ) লাইবনিজ
(ঘ) কান্ট।
উত্তরঃ (গ) লাইবনিজ
আরও পড়ুন : আদরিণী গল্পের MCQ
আরও পড়ুন : পোটরাজ গল্পের MCQ প্রশ্ন উত্তর
আরও পড়ুন : তার সঙ্গে কবিতার MCQ প্রশ্ন উত্তর
আরও পড়ুন : দিগ্বিজয়ের রূপকথা কবিতার MCQ প্রশ্ন উত্তর