ধ্বনিতত্ত্ব MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 12 তৃতীয় সেমিস্টার বাংলা | HS Bangla 3rd Semester Class 12

১। ধ্বনিতত্ত্বে ‘বাগধ্বনি’ বলতে বোঝায়
(ক) যানবাহনের আওয়াজ
(খ) জীবজন্তুর ডাক
(গ) মানুষের মুখে উচ্চারিত ধ্বনি
(ঘ) উপরোক্ত সবকটিই সঠিক।
উত্তরঃ (গ) মানুষের মুখে উচ্চারিত ধ্বনি
২। ভাষার অর্থহীন এবং ক্ষুদ্রতম একক হল
(ক) ধ্বনি
(খ) বাগধ্বনি
(গ) বিভাজ্যধ্বনি
(ঘ) অবিভাজ্যধ্বনি।
উত্তরঃ (খ) বাগধ্বনি
৩। ভাষা প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে
(ক) বাগযন্ত্র
(খ) হস্ত
(গ) পদ
(ঘ) চক্ষু।
উত্তরঃ(ক) বাগযন্ত্র
৪। ধ্বনি উচ্চারণে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করে
(ক) কর্ণ
(খ) জিহ্বা
(গ) হৃৎপিণ্ড
(ঘ) ফুসফুস।
উত্তরঃ (ঘ) ফুসফুস
৫। নীচের কোন্টি বাগ্যন্ত্রের অন্তর্গত নয়?
(ক) দন্ত
(খ) নাসিকা
(গ) কর্ণ
(ঘ) কণ্ঠ।
উত্তরঃ (গ) কর্ণ
৬। ধ্বনির লিখিত ও সাংকেতিক রূপ কী?
(ক) বর্ণ
(খ) ধ্বনি
(গ) বিভাজ্যধ্বনি
(ঘ) পদ।
উত্তরঃ (ক) বর্ণ
৭। ধ্বনি জুড়ে জুড়ে কী তৈরি হয়?
(ক) বাক্য
(খ) শব্দ
(গ) বর্ণ
(ঘ) দল।
উত্তরঃ (খ) শব্দ
৮। শব্দ মধ্যস্থিত যে ক্ষুদ্রতম ধ্বনি বা ধ্বনিসমষ্টি নিশ্বাসের এক প্রয়াসে উচ্চারিত হতে পারে এবং যাতে একটিমাত্র স্বরধ্বনি থাকে, তাকে বলে
(ক) শব্দ
(খ) বাক্য
(গ) অক্ষর
(ঘ) পদ।
উত্তরঃ (গ) অক্ষর
৯। ধ্বনিতত্ত্বে কী নিয়ে আলোচনা করা হয়?
(ক) বাগধ্বনি
(খ) বর্ণ
(গ) লিখন শৈলী
(ঘ) জীবজন্তুর ডাক।
উত্তরঃ (ক) বাগধ্বনি
১০। বাস্তুনির ব্যাবহারিক চরিত্র নিয়ে আলোচনা করে-
(ক) ধ্বনিবিজ্ঞান
(খ) বাক্যতত্ত্ব
(গ) ধ্বনিতত্ত্ব
(ঘ) শব্দার্থতত্ত্ব।
উত্তরঃ (গ) ধ্বনিতত্ত্ব
১১। বাগ্যন্ত্রের সাহায্যে ধ্বনিগুলির উচ্চারণ আলোচিত হয় যেখানে, তা হল-
(ক) ধ্বনিতত্ত্ব
(খ) রূপতত্ত্ব
(গ) ধ্বনিবিজ্ঞান
(ঘ) শব্দার্থ পরিবর্তন।
উত্তরঃ (গ) ধ্বনিবিজ্ঞান
১২। ধ্বনিতত্ত্বের ইংরেজি পরিভাষা কী?
(ক) Stylistics
(খ) Phonetics
(গ) Phonology
(ঘ) Phononym
উত্তরঃ (গ) Phonology
১৩। ভাষা শরীরের সবচেয়ে নীচে রয়েছে কোন্ স্তর?
(ক) ধ্বনিস্তর
(খ) রূপস্তর
(গ) পদ
(ঘ) অর্থস্তর।
উত্তরঃ (ক) ধ্বনিস্তর
১৪। বান্ধনি প্রধানত কয় প্রকার?
(ক) দুই প্রকার
(খ) তিন প্রকার
(গ) চার প্রকার
(ঘ) পাঁচ প্রকার।
উত্তরঃ (ক) দুই প্রকার
১৫। বাস্তুনির মূল শ্রেণিগুলি কী কী?
(ক) শ্রুতিধ্বনি ও ধ্বনিতরঙ্গ
(খ) বিবৃতধ্বনি ও অর্ধবিবৃত ধ্বনি
(গ) বিভাজ্যধ্বনি ও অবিভাজ্যধ্বনি
(ঘ) উচ্চধ্বনি ও নিম্নধ্বনি।
উত্তরঃ (গ) বিভাজ্যধ্বনি ও অবিভাজ্য
১৬। বিভাজ্যধ্বনির মূল দুটি ভাগ হল
(ক) উচ্চধ্বনি ও নিম্নধ্বনি
(খ) সংবৃতধ্বনি ও বিবৃতধ্বনি
(গ) অল্পপ্রাণধ্বনি ও মহাপ্রাণধ্বনি
(ঘ) স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি।
উত্তরঃ (ঘ) স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি
১৭। বিভাজ্যধ্বনির অপর নাম
(ক) যুক্তধ্বনি
(খ) পার্শ্বিকধ্বনি
(গ) খণ্ডধ্বনি
(ঘ) তাড়িতধ্বনি।
উত্তরঃ (গ) খণ্ডধ্বনি
১৮। দৈর্ঘ্য, শ্বাসাঘাত, যতি ও সুরতরঙ্গ যে ধ্বনির অন্তর্গত, সেটি হল
(ক) বিভাজ্যধ্বনি
(খ) অবিভাজ্যধ্বনি
(গ) স্বরধ্বনি
(ঘ) ব্যঞ্জনধ্বনি।
উত্তরঃ (খ) অবিভাজ্যধ্বনি
১৯। যে ধ্বনি উচ্চারণকালে শ্বাসবায়ু মুখের মধ্যে কোথাও বাধা না পেয়েই উচ্চারিত হয় তাকে বলে
(ক) শিসধ্বনি
(খ) স্বরধ্বনি
(গ) ব্যঞ্জনধ্বনি
(ঘ) উষ্মধ্বনি।
উত্তরঃ (খ) স্বরধ্বনি
২০। মুখের মান্য বাংলার স্বরধনির সংখ্যা
(ক) ছয়
(খ) আট
(গ) সাত
(ঘ) নয়।
উত্তরঃ (গ) সাত
২১। বাংলায় প্রচলিত স্বরবর্ণের সংখ্যা ক-টি?
(ক) ৭টি
(খ) ৯টি
(গ) ১০টি
(ঘ) ১১টি।
উত্তরঃ (ঘ) ১১টি।
২২। বাংলা উচ্চারণে অর্ধস্বরের সংখ্যা হল
(ক) তিনটি
(খ) আটটি
(গ) চারটি
(ঘ) ছয়টি।
উত্তরঃ (গ) চারটি
২৩। বাংলায় অনুনাসিক স্বরধ্বনির সংখ্যা
(ক) ৪টি
(খ) ৭টি
(গ) ৮টি
(ঘ) ১১টি।
উত্তরঃ (খ) ৭টি
২৪। একটি হ্রস্বস্বরের উদাহরণ দাও
(ক) আ
(খ) অ
(গ) এ
(ঘ) ঔ।
উত্তরঃ (খ) অ
২৫। একটি দীর্ঘস্বরের উদাহরণ দাও
(ক) অ
(খ) ই
(গ) এ
(ঘ) উ।
উত্তরঃ (গ) এ
২৬। ‘অ’, ‘আ’, ‘ই’, ‘উ’, ‘এ’, ‘ও’, ‘অ্যা’ এই স্বরধ্বনি গুলোকে একত্রে কী জাতীয় স্বরধ্বনি বলে
(ক) মৌলিক স্বরধ্বনি
(খ) বিবৃত স্বরধ্বনি
(গ) বিভাজ্যধ্বনি
(ঘ) মহাপ্রাণধ্বনি।
উত্তরঃ (ক) মৌলিক স্বরধ্বনি
২৭। উপরের দাঁতের সঙ্গে অধরের মিলনে যে ধ্বনির সৃষ্টি হয় তাকে কী বলে
(ক) ওষ্ঠ ধ্বনি
(খ) দন্তৌষ্ঠ্যধ্বনি
(গ) দন্ত্যধ্বনি
(ঘ) মূর্ধন্যধ্বনি।
উত্তরঃ (খ) দন্তৌষ্ঠ্যধ্বনি
২৮। আমাদের দুটি ওষ্ঠের মধ্যে নীচেরটির নাম কী
(ক) ওষ্ঠ
(খ) অধর
(গ) মূর্ধা
(ঘ) দন্তৌষ্ঠ্য।
উত্তরঃ (খ) অধর
২৯। জিহ্বার উচ্চ অবস্থান থেকে উচ্চারিত হয় যে স্বরধ্বনি, সেটি হল
(ক) ই
(খ) এ
(গ) অ্যা
(ঘ) আ।
উত্তরঃ (ক) ই
৩০। ‘অ্যা’ স্বরধ্বনিটি জিহ্বার কোন্ অবস্থান থেকে উচ্চারিত হয়
(ক) উচ্চ
(খ) উচ্চমধ্য
(গ) নিম্নমধ্য
(ঘ) নিম্ন।
উত্তরঃ (গ) নিম্নমধ্য
৩১। জিহ্বার সম্মুখ অবস্থান থেকে উচ্চারিত একটি স্বরধ্বনি হল
(ক) উ
(খ) ই
(গ) ও
(ঘ) অ।
উত্তরঃ (খ) ই
৩২। জিহ্বার পশ্চাৎ অবস্থান থেকে উচ্চারিত স্বরধ্বনি কোন্টি
(ক) ই
(খ) এ
(গ) অ্যা
(ঘ) অ।
উত্তরঃ (ঘ) অ
৩৩। একটি সম্মুখ স্বরধ্বনির উদাহরণ হল
(ক) ই
(খ) এ
(গ) উ
(ঘ) ও।
উত্তরঃ (ক) ই
৩৪। একটি পশ্চাৎ স্বরধ্বনির উদাহরণ হল
(ক) আ
(খ) অ
(গ) ই
(ঘ) উ।
উত্তরঃ (ঘ) উ।
৩৫। জিহ্বার কেন্দ্রীয় স্থান থেকে উচ্চারিত স্বরধ্বনি কোন্টি
(ক) আ
(খ) অ
(গ) অ্যা
(ঘ) ও।
উত্তরঃ (ক) আ
৩৬। ‘এ’ স্বরধ্বনিটি জিহ্বার কোন্ অবস্থান থেকে উচ্চারিত হয়?
(ক) উচ্চ
(খ) নিম্ন
(গ) নিম্নমধ্য
(ঘ) উচ্চমধ্য।
উত্তরঃ (ঘ) উচ্চমধ্য
৩৭। জিহ্বার নিম্ন অবস্থান থেকে উচ্চারিত হয় এমন একটি স্বরধ্বনি হল
(ক) ই
(খ) উ
(গ) আ
(ঘ) এ।
উত্তরঃ (গ) আ
৩৮। কেন্দ্রীয় স্বরধ্বনির দৃষ্টান্ত হল
(ক) আ
(খ) এ
(গ) ই
(ঘ) অ্যা।
উত্তরঃ (ক) আ
৩৯। একটি সংবৃত স্বরধ্বনির উদাহরণ হল
(ক) এ
(খ) ও
(গ) অ্যা
(ঘ) উ।
উত্তরঃ (ঘ) উ
৪০। উচ্চারণের সময় ঠোঁটের আকৃতি অনুসারে স্বরধ্বনিকে ক-টি ভাগে ভাগ করা যায়?
(ক) দুই ভাগে
(খ) তিন ভাগে
(গ) চার ভাগে
(ঘ) পাঁচ ভাগে।
উত্তরঃ (খ) তিন ভাগে
৪১। একটি প্রসূত স্বরধ্বনির উদাহরণ দাও
(ক) ই
(খ) অ
(গ) আ
(ঘ) ই।
উত্তরঃ (ঘ) ই।
৪২। উচ্চারণের সময় ঠোঁটের আকৃতি অনুসারে একটি বর্তুল স্বরধ্বনির উদাহরণ কী?
(ক) ও
(খ) আ
(গ) অ্যা
(ঘ) ই।
উত্তরঃ (ক) ও
৪৩। ‘অনেক’ শব্দটিতে কোন্ বর্তুল স্বরধ্বনির উল্লেখ আছে?
(ক) এ
(খ) আ
(গ) অ
(ঘ) ই।
উত্তরঃ (গ) অ
৪৪। একটি বিবৃত স্বরধ্বনির উদাহরণ হল
(ক) এ
(খ) ও
(গ) আ
(ঘ) অ্যা।
উত্তরঃ (গ) আ
৪৫। ঠোঁটের উন্মুক্তি অনুযায়ী ‘এ’ কী ধরনের স্বরধ্বনি?
(ক) অর্ধসংবৃত
(খ) সংবৃত
(গ) অর্ধবিবৃত
(ঘ) বিবৃত।
উত্তরঃ (ক) অর্ধসংবৃত
৪৬। জিভের অবস্থান পশ্চাতের কোমল তালুতে হওয়ায় ‘অ’ হল
(ক) কণ্ঠ্যধ্বনি
(খ) তালব্যধ্বনি
(গ) কণ্ঠ্যতালব্য ধ্বনি
(ঘ) ওষ্ঠ্যধ্বনি।
উত্তরঃ (ক) কণ্ঠ্যধ্বনি
৪৭। একটি কণ্ঠ্যতালব্য স্বরধ্বনির উদাহরণ দাও
(ক) এ
(খ) উ
(গ) ও
(ঘ) আ।
উত্তরঃ (ক) এ
৪৮। ‘ও’ কী প্রকার স্বরধ্বনি?
(ক) তালব্য
(খ) কণ্ঠ্য
(গ) ওষ্ঠ্য
(ঘ) কণ্ঠ্যতালব্য।
উত্তরঃ (খ) কণ্ঠ্য
৪৯। ‘অ্যা’ কী জাতীয় স্বরধ্বনির উদাহরণ?
(ক) কণ্ঠ্য স্বরধ্বনি
(খ) ওষ্ঠ্য স্বরধ্বনি
(গ) কণ্ঠ্যতালব্য স্বরধ্বনি
(ঘ) কণ্ঠোষ্ঠ্য স্বরধ্বনি।
উত্তরঃ (গ) কণ্ঠ্যতালব্য স্বরধ্বনি
৫০। যেটি সম্মুখ স্বরধ্বনি নয়, সেটি হল–
(ক) উ
(খ) ই
(গ) এ
(ঘ) অ্যা।
উত্তরঃ (ক) উ
৫১। ‘অ্যা’ ধ্বনির উচ্চারণস্থান হল–
(ক) নিম্নমধ্য, সম্মুখ
(খ) উচ্চ, পশ্চাৎ
(গ) উচ্চমধ্য, সম্মুখ
(ঘ) নিম্ন, পশ্চাৎ।
উত্তরঃ (ক) নিম্নমধ্য, সম্মুখ
৫২। যে ধ্বনি উচ্চারণকালে শ্বাসবায়ু মুখের মধ্যে বাগ্যন্ত্রে কোথাও না কোথাও বাধা পেয়ে উচ্চারিত হয় তাকে বলে–
(ক) স্বরধ্বনি
(খ) ব্যঞ্জনধ্বনি
(গ) উষ্মধ্বনি
(ঘ) নাসিক্যধ্বনি।
উত্তরঃ (খ) ব্যঞ্জনধ্বনি
৫৩। উচ্চারণের স্থান অনুযায়ী ব্যঞ্জনধ্বনিকে ক-টি ভাগে ভাগ করা যায়?
(ক) ৭ ভাগে
(খ) ৪ ভাগে
(গ) ৬ ভাগে
(ঘ) ১০ ভাগে।
উত্তরঃ (ক) ৭ ভাগে
৫৪। মুখের মান্য বাংলায় ব্যঞ্জনধ্বনির সংখ্যা কত?
(ক) ৪০টি
(খ) ৩৮টি
(গ) ৩০টি
(ঘ) ৩৫টি।
উত্তরঃ (গ) ৩০টি
৫৫। মোট ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা কত?
(ক) ৪০টি
(খ) ৩৮টি
(গ) ৪২টি
(ঘ) ৩৫টি।
উত্তরঃ (ক) ৪০টি
৫৬। ‘স্’, ‘শ’, ‘ষ্’ ধ্বনিগুলির উচ্চারণ কোন্ প্রকারের ধ্বনির মতো?
(ক) হ্
(খ) স্
(গ) স্
(ঘ) শ্।
উত্তরঃ (ঘ) শ্
৫৭। বাংলা শব্দে ‘স্’ শুধুমাত্র উচ্চারিত হয়–
(ক) যুক্তধ্বনিতে
(খ) সহধ্বনি হিসেবে
(গ) মুক্ত বৈচিত্র্য হিসেবে
(ঘ) সুরতরঙ্গ-এ।
উত্তরঃ (ক) যুক্তধ্বনিতে
৫৮। প, ফ, ব, ভ, ম-ধ্বনিগুলি উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী কোন্ প্রকারের ধ্বনি?
(ক) দন্ত্যধ্বনি
(খ) ওষ্ঠ্যধ্বনি
(গ) মূর্ধন্যধ্বনি
(ঘ) কণ্ঠ্যধ্বনি।
উত্তরঃ (খ) ওষ্ঠ্যধ্বনি
৫৯। এগুলির মধ্যে কোনটি ওষ্ঠ্যধ্বনি?
(ক) স্
(খ) চ্
(গ) হ্
(ঘ) ভ্।
উত্তরঃ (ঘ) ভ্
৬০। নীচের কোন্ ধ্বনিজোড় উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী দন্ত্যধ্বনি, তা বেছে নাও–
(ক) প্, ফ্
(খ) স্, শ্
(গ) ত্, থ্
(ঘ) চ্, ছ্
উত্তরঃ (গ) ত্, থ্
৬১। একটি দন্ত্যব্যঞ্জন হল–
(ক) দ্
(খ) জ্
(গ) শ্
(ঘ) ঢা
উত্তরঃ (ক) দ্
৬২। স্, ন, র, ল্ ব্যঞ্জনধ্বনিগুলি উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী–
(ক) ওষ্ঠ্যব্যঞ্জন
(খ) কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জন
(গ) মূর্ধন্যব্যঞ্জন
(ঘ) দন্তমূলীয় ব্যঞ্জন।
উত্তরঃ (ঘ) দন্তমূলীয় ব্যঞ্জন।
৬৩। দন্তমূলীয় ব্যঞ্জনের উদাহরণ হল–
(ক) স্
(খ) ক্
(গ) ত্, প্
(ঘ) ক্, খ
উত্তরঃ (ক) স্
৬৪। নীচের কোন্ ব্যঞ্জনগুলি মূর্ধার সাহায্য নিয়ে উচ্চারিত হয়?
(ক) ট্, ড্
(খ) ত্, প্
(গ) ই, ও
(ঘ) ম্, ফ্
উত্তরঃ (ক) ট্, ড্
৬৫। মূর্ধন্যব্যঞ্জনের একটি উদাহরণ হল–
(ক) খ
(খ) র্
(গ) গ্, ঘ
(ঘ) ভূস্
উত্তরঃ (গ) গ্, ঘ
৬৬। চ, ছ, জ, ঝ ব্যঞ্জনধ্বনিগুলিকে কোন প্রকার ব্যঞ্জন বলে?
(ক) দন্ত্যব্যঞ্জন
(খ) তালব্যব্যঞ্জন
(গ) কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জন
(ঘ) ওষ্ঠ্যব্যঞ্জন
উত্তরঃ (খ) তালব্যব্যঞ্জন
৬৭। উচ্চারণস্থান অনুযায়ী কোন্ ধ্বনিগুলিকে তালব্যধ্বনি বলা যায়?
(ক) চ, ছ
(খ) ক্, খ
(গ) ভূ, ম্
(ঘ) প্, ফ্
উত্তরঃ (ক) চ, ছ
৬৮। নীচের কোন্ ধ্বনিজোড় কণ্ঠ্যব্যঞ্জনের উদাহরণ?
(ক) চ, ছ
(খ) গ্, ঘ
(গ) স্, ন্
(ঘ) ভূ, ম্
উত্তরঃ (খ) গ্, ঘ
৬৯। খ’ ধ্বনিটি কোন্ প্রকার ধ্বনির উদাহরণ?
(ক) ওষ্ঠ্যব্যঞ্জন
(খ) মূর্ধন্যব্যঞ্জন
(গ) কণ্ঠ্যব্যঞ্জন
(ঘ) কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জন।
উত্তরঃ (গ) কণ্ঠ্যব্যঞ্জন
৭০। একটি কণ্ঠনালীয় ব্যঞ্জনধ্বনি হল–
(ক) ফ্
(খ) হ
(গ) ধ
(ঘ) ঘ।
উত্তরঃ (খ) হ
৭১। ‘প’-বর্গের ধ্বনিগুলি মুখগহ্বরের কোন্ স্থান স্পর্শ করে উচ্চারিত হয়?
(ক) দন্ত্য
(খ) কণ্ঠ্য
(গ) ওষ্ঠ্য
(ঘ) মূর্ধা।
উত্তরঃ (গ) ওষ্ঠ্য
৭২। ‘ত্-বর্গের ধ্বনিগুলি মুখগহ্বরের কোন্ স্থান স্পর্শ করে উচ্চারিত হয়?
(ক) কণ্ঠ্য
(খ) দন্ত্য
(গ) ওষ্ঠ্য
(ঘ) তালু।
উত্তরঃ (খ) দন্ত্য
৭৩। ক্, চ্, ট্, ত্, প্-ধ্বনিগুলি হল–
(ক) তাড়িত অল্পপ্রাণ
(খ) ঘোষ মহাপ্রাণ
(গ) অঘোষ অল্পপ্রাণ
(ঘ) তাড়িত মহাপ্রাণ।
উত্তরঃ (গ) অঘোষ অল্পপ্রাণ
৭৪। ‘ক্’-ব্যঞ্জনধ্বনিটি উচ্চারণের প্রকার অনুসারে কোন্ প্রকারের?
(ক) পার্শ্বিক
(খ) অঘোষ অল্পপ্রাণ
(গ) অঘোষ মহাপ্রাণ
(ঘ) তাড়িত মহাপ্রাণ।
উত্তরঃ (খ) অঘোষ অল্পপ্রাণ
৭৫। অঘোষ মহাপ্রাণধ্বনিটি হল–
(ক) থ
(খ) ঘ
(গ) ডু
(ঘ) র্।
উত্তরঃ (ক) থ
৭৬। ফ, খ, ঠ, ছ, খ-ধ্বনিগুলি উচ্চারণের প্রকার অনুসারে কোন্ শ্রেণির?
(ক) ঘোষ অল্পপ্রাণধ্বনি
(খ) নাসিক্যধ্বনি
(গ) অঘোষ মহাপ্রাণধ্বনি
(ঘ) তাড়িত মহাপ্রাণধ্বনি।
উত্তরঃ (গ) অঘোষ মহাপ্রাণধ্বনি
৭৭। ‘প্রাণ’ শব্দের অর্থ হল–
(ক) জিহ্বা
(খ) বাগ্যন্ত্র
(গ) শ্বাসবায়ু
(ঘ) ফুসফুস।
উত্তরঃ (গ) শ্বাসবায়ু
৭৮। ‘ঘোষ’ শব্দের অর্থ হল–
(ক) নাদ
(খ) হালকা
(গ) গভীর
(ঘ) গম্ভীর।
উত্তরঃ (ক) নাদ
৭৯। ঘোষ অল্পপ্রাণধ্বনিটি হল–
(ক) ম্
(খ) খ
(গ) ক্
(ঘ) দ।
উত্তরঃ (ঘ) দ
৮০। ব, দু-ধ্বনিগুলি উচ্চারণের প্রকার অনুসারে যে প্রকারের ধ্বনি–
(ক) ঘোষ মহাপ্রাণধ্বনি
(খ) তাড়িত অল্পপ্রাণধ্বনি
(গ) কম্পিতধ্বনি
(ঘ) ঘোষ অল্পপ্রাণধ্বনি।
উত্তরঃ (ঘ) ঘোষ অল্পপ্রাণধ্বনি
৮১। ঘ, ম্, চ্ ধ্বনিগুলিকে উচ্চারণের প্রকার অনুসারে কোন্ প্রকারের ব্যঞ্জনধ্বনি বলে?
(ক) ঘোষ মহাপ্রাণ
(খ) তাড়িত অল্পপ্রাণ
(গ) ঘোষ অল্পপ্রাণ
(ঘ) কম্পিতধ্বনি।
উত্তরঃ (ক) ঘোষ মহাপ্রাণ
৮২। কোন্ বর্ণটি একটি ঘোষ মহাপ্রাণধ্বনির উদাহরণ?
(ক) ম্
(খ) ধ
(গ) ন্
(ঘ) ল্।
উত্তরঃ (খ) ধ
৮৩। উষ্মধ্বনিগুলি হল–
(ক) স্, শ্, হ
(খ) ডু, চ্
(গ) প্, ফ, ব, ভ্
(ঘ) ঢ, ছ, জ, ঝ।
উত্তরঃ (ক) স্, শ্, হ
৮৪। ‘ও’ হল একটি–
(ক) পার্শ্বিকধ্বনি
(খ) নাসিক্যধ্বনি
(গ) ওষ্ঠ্যধ্বনি
(ঘ) তাড়িত ধ্বনি।
উত্তরঃ (খ) নাসিক্যধ্বনি
৮৫। ম, ন, ভূ-ধ্বনিগুলি উচ্চারণের স্থান অনুযায়ী কী প্রকার ধ্বনি?
(ক) কম্পিত ধ্বনি
(খ) নাসিক্য ধ্বনি
(গ) পার্শ্বিক ধ্বনি
(ঘ) উষ্মধ্বনি।
উত্তরঃ (খ) নাসিক্য ধ্বনি
৮৬। ‘র্’ ধ্বনিটি হল–
(ক) কম্পিতধ্বনি
(খ) পার্শ্বিকধ্বনি
(গ) উষ্মধ্বনি
(ঘ) তাড়িতধ্বনি।
উত্তরঃ (ক) কম্পিতধ্বনি
৮৭। একটি তাড়িতধ্বনি হল–
(ক) ঝ
(খ) ম্
(গ) ঞ
(ঘ) ড্।
উত্তরঃ (ঘ) ড্
৮৮। একটি তাড়িত মহাপ্রাণধ্বনি হল–
(ক) ঢ়
(খ) ল্
(গ) ফ্
(ঘ) চ্।
উত্তরঃ (ক) ঢ়
৮৯। ‘ল্’ ধ্বনিটি–
(ক) পার্শ্বিকধ্বনি
(খ) নাসিক্যধ্বনি
(গ) কম্পিতধ্বনি
(ঘ) উষ্মধ্বনি।
উত্তরঃ (ক) পার্শ্বিকধ্বনি
৯০। উষ্মধ্বনিটি হল–
(ক) ত্
(খ) শ্
(গ) ম্
(ঘ) ল্।
উত্তরঃ (খ) শ্
৯১। ‘ভ্’ ধ্বনিটি হল–
(ক) মহাপ্রাণ দন্ত্যধ্বনি
(খ) ঘোষ ওষ্ঠ্যধ্বনি
(গ) অঘোষ ওষ্ঠ্যধ্বনি
(ঘ) অল্পপ্রাণ ওষ্ঠ্যধ্বনি।
উত্তরঃ (খ) ঘোষ ওষ্ঠ্যধ্বনি
৯২। ‘হ’ ধ্বনিটি হল–
(ক) পার্শ্বিকধ্বনি
(খ) নাসিক্যধ্বনি
(গ) কম্পিতধ্বনি
(ঘ) উষ্ম ও কণ্ঠনালীয় ধ্বনি।
উত্তরঃ (ঘ) উষ্ম ও কণ্ঠনালীয় ধ্বনি
৯৩। অযোগবাহ বর্ণ হল–
(ক) ং
(খ) ড্
(গ) ঘ
(ঘ) ন।
উত্তরঃ (ক) ং
৯৪। উচ্চারণের প্রকার অনুসারে ‘ডু’ ধ্বনিটি কোন্ প্রকারের?
(ক) তাড়িত মহাপ্রাণ
(খ) তাড়িত অল্পপ্রাণ
(গ) ঘোষ অল্পপ্রাণ
(ঘ) ঘোষ মহাপ্রাণ।
উত্তরঃ (খ) তাড়িত অল্পপ্রাণ
৯৫। ধ্বনির কোন্ ক্ষুদ্রতম একক অর্থের পার্থক্য সৃষ্টি করে?
(ক) বর্ণ
(খ) ধ্বনিমূল
(গ) গুচ্ছধ্বনি
(ঘ) দল।
উত্তরঃ (খ) ধ্বনিমূল
৯৬। একটি ধ্বনিমূলকে একটি মাত্র ধ্বনি না বলে বলা যায়–
(ক) বর্ণগুচ্ছ
(খ) দলগুচ্ছ
(গ) প্রত্যয়গুচ্ছ
(ঘ) ধ্বনিগুচ্ছ।
উত্তরঃ (ঘ) ধ্বনিগুচ্ছ
৯৭। ‘লংকা’-র ‘ল্’ এর উচ্চারণ–
(ক) মূর্ধন্যধ্বনি
(খ) দন্ত্যধ্বনি
(গ) দন্তমূলীয় ধ্বনি
(ঘ) তালব্যধ্বনি।
উত্তরঃ (গ) দন্তমূলীয় ধ্বনি
৯৮। ‘আলতা’ শব্দটির ধ্বনিমূল ‘ল্’-এর সহধনি হল–
(ক) দন্ত্য-ল্
(খ) দন্তমূলীয়-ল্
(গ) মূর্ধন্য-ল্
(ঘ) উপরোক্ত তিনটিই
উত্তরঃ (ক) দন্ত্য-ল্
৯৯। প্রতিবেশ বিশেষে কোনো একটি ধ্বনির একাধিক উচ্চারণভেদ হলে তাকে কী বলে?
(ক) ধ্বনিমূল
(খ) সহধ্বনি
(গ) শব্দজোড়
(ঘ) বিভাজ্যধ্বনি।
উত্তরঃ (খ) সহধ্বনি
১০০। সহধ্বনির উচ্চারণ নির্ভর করে–
(ক) প্রতিবেশের উপর
(খ) মস্তিষ্কের উপর
(গ) ভাবের উপর
(ঘ) শৈলীর উপর।
উত্তরঃ (ক) প্রতিবেশের উপর
১০১। নির্দিষ্ট প্রতিবেশে নির্দিষ্ট সহধ্বনিই উচ্চারিত হয়। সহধ্বনির এই অপরিবর্তনীয় প্রতিবেশে অবস্থানকে বলা হয়–
(ক) ন্যূনতম শব্দজোড়
(খ) পরিপূরক অবস্থান
(গ) ‘ক’ ও ‘খ’ উভয়ই সঠিক
(ঘ) উপরোক্ত কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) পরিপূরক অবস্থান
১০২। শব্দের উচ্চারণ ঠিক রাখা কার কাজ?
(ক) ধ্বনিমূল
(খ) অর্ধস্বরধ্বনি
(গ) সহধ্বনি
(ঘ) মূলধ্বনি।
উত্তরঃ (গ) সহধ্বনি
১০৩। একটিমাত্র ধ্বনির পার্থক্যবিশিষ্ট একজোড়া শব্দকে বলা হয়–
(ক) সহধ্বনি
(খ) ধ্বনিমূল
(গ) গুচ্ছধ্বনি
(ঘ) ন্যূনতম শব্দজোড়।
উত্তরঃ (ঘ) ন্যূনতম শব্দজোড়
১০৪। ন্যূনতম শব্দজোড়ের শব্দ দুটি হওয়া চাই–
(ক) একই ভাষার
(খ) একাধিক ভাষার
(গ) দুটি ভাষার
(ঘ) মিশ্র ভাষার।
উত্তরঃ (ক) একই ভাষার
১০৫। উচ্চারণের সময় সামর্থ্য অনুযায়ী উচ্চারণের ভেদকে কী বলে?
(ক) মুক্ত বৈচিত্র্য
(খ) পরিপূরক ধ্বনি
(গ) ধ্বনিমূল
(ঘ) সহধ্বনি।
উত্তরঃ (ক) মুক্ত বৈচিত্র্য
১০৬। ধ্বনিমূলের অবস্থান থেকে জানা যায়–
(ক) একটি ধ্বনিমূল শব্দে কোন্ কোন্ অংশে ও কোন্ কোন্ ধ্বনি প্রতিবেশে উচ্চারিত হতে পারে, তার খবর
(খ) ধ্বনির কৃত্রিম বিভাজন সম্পর্কে
(গ) বাক্যে সুরের ওঠাপড়া কীভাবে হয় সেই বিষয়ে
(ঘ) শব্দের দলের গঠন সম্পর্কে।
উত্তরঃ (ক) একটি ধ্বনিমূল শব্দে কোন্ কোন্ অংশে ও কোন্ কোন্ ধ্বনি প্রতিবেশে উচ্চারিত হতে পারে, তার খবর
১০৭। স্বরধ্বনির সঙ্গে অর্ধস্বরের সমাবেশে কোন্ প্রকার ধ্বনি তৈরি হয়?
(ক) গুচ্ছধ্বনি
(খ) যুক্তধ্বনি
(গ) দ্বিস্বরধ্বনি
(ঘ) সুরতরঙ্গ।
উত্তরঃ (গ) দ্বিস্বরধ্বনি
১০৮। পাশাপাশি উচ্চারিত দুটি ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশকে বলে–
(ক) দ্বিস্বরধ্বনি
(খ) যুক্তধ্বনি
(গ) গুচ্ছধ্বনি
(ঘ) অবিভাজ্যধ্বনি।
উত্তরঃ (গ) গুচ্ছধ্বনি
১০৯। বাংলায় দুটি ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশে তৈরি গুচ্ছধ্বনির সংখ্যা–
(ক) ১০০টি
(খ) ১০০টির বেশি
(গ) ২০০টি
(ঘ) ২০০টির বেশি।
উত্তরঃ (ঘ) ২০০টির বেশি।
১১০। ‘অস্ত্র’, ‘যন্ত্র’ শব্দ দুটিতে ক-টি ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশে গুচ্ছধ্বনি তৈরি হচ্ছে?
(ক) একটি
(খ) দুটি
(গ) তিনটি
(ঘ) পাঁচটি।
উত্তরঃ (গ) তিনটি
১১১। তিনটি ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশে তৈরি গুচ্ছধ্বনির সংখ্যা বাংলায় ক-টি?
(ক) ৮টি
(খ) ১৫টি
(গ) দুটি
(ঘ) চল্লিশটি।
উত্তরঃ (ক) ৮টি
১১২। চারটি ব্যঞ্জনের সমাবেশে তৈরি গুচ্ছধ্বনির সংখ্যা বাংলায়–
(ক) ৪টি
(খ) ৩টি
(গ) ৮টি
(ঘ) ১টি।
উত্তরঃ (ঘ) ১টি
১১৩। চারটি ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশে তৈরি গুচ্ছধ্বনিটি হল–
(ক) নিশ্বাস
(খ) অস্ত্র
(গ) সংস্কৃত
(ঘ) শঙ্কা।
উত্তরঃ (গ) সংস্কৃত
১১৪। যে ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশগুলি শব্দের আদ্য অবস্থানে বা দলের আদিতে উচ্চারিত হয় তাদের কী বলে?
(ক) ধ্বনির সমাবেশ
(খ) গুচ্ছধ্বনি
(গ) যুক্তধ্বনি
(ঘ) বিভাজ্যধ্বনি।
উত্তরঃ (খ) গুচ্ছধ্বনি
১১৫। বাংলা শব্দে দুটি ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশে তৈরি যুক্তধ্বনির সংখ্যা ক-টি?
(ক) ২৮টি
(খ) ২৪টি
(গ) ২২টি
(ঘ) ৩৬টি।
উত্তরঃ (গ) ২২টি
১১৬। নীচে উল্লিখিত কোন্ যুক্তধ্বনির ব্যবহার ইংরেজি থেকে আগত ঋণ শব্দে পাওয়া যায়?
(ক) প্র, ত্র
(খ) ফ্ল, ট্র
(গ) তৃ, প্র
(ঘ) স্প, স্ফ।
উত্তরঃ (খ) ফ্ল, ট্র
১১৭। বাংলায় অন্য শব্দ, প্রধানত ইংরেজি থেকে আগত ঋণ শব্দে পাওয়া যুক্তধ্বনির সংখ্যা কত?
(ক) ১৮টি
(খ) ২৮টি
(গ) ২টি
(ঘ) ৪টি।
উত্তরঃ (ক) ১৮টি
১১৮। তিনটি ব্যঞ্জনের সমাবেশে তৈরি যুক্তধ্বনির সংখ্যা–
(ক) ১টি
(খ) ২টি
(গ) ৩টি
(ঘ) ১০টি।
উত্তরঃ (খ) ২টি
১১৯। ভাষার যে ধ্বনি উপাদানগুলিকে একাধিক ধ্বনিখন্ড জুড়ে অবস্থান করার কারণে কৃত্রিমভাবেও খন্ড করা যায় না, তাদের বলে–
(ক) অবিভাজ্যধ্বনি
(খ) ধ্বনিমূল
(গ) বিভাজ্যধ্বনি
(ঘ) যুক্তধ্বনি।
উত্তরঃ (ক) অবিভাজ্যধ্বনি
১২০। একাধিক দলযুক্ত শব্দের কোনো একটি দলকে অপেক্ষাকৃত বেশি জোর দিয়ে উচ্চারণ করাকে কী বলে?
(ক) যতি
(খ) ধ্বনির সমাবেশ
(গ) সুরতরঙ্গ
(ঘ) শ্বাসাঘাত।
উত্তরঃ (ঘ) শ্বাসাঘাত
১২১। শ্বাসাঘাত, দৈর্ঘ্য, যতি, সুরতরঙ্গ-এগুলি হল–
(ক) যুক্তধ্বনি
(খ) গুচ্ছধ্বনি
(গ) অবিভাজ্যধ্বনি
(ঘ) সহধ্বনি।
উত্তরঃ (গ) অবিভাজ্যধ্বনি
১২২। দলের ক্ষেত্রে, দৈর্ঘ্য হল–
(ক) স্বরধ্বনির দৈর্ঘ্য
(খ) ব্যঞ্জনধ্বনির দৈর্ঘ্য
(গ) গুচ্ছধ্বনির দৈর্ঘ্য
(ঘ) যুগ্মধ্বনির দৈর্ঘ্য।
উত্তরঃ (ক) স্বরধ্বনির দৈর্ঘ্য
আরও পড়ুন : আদরিণী গল্পের MCQ
আরও পড়ুন : পোটরাজ গল্পের MCQ প্রশ্ন উত্তর
আরও পড়ুন : তার সঙ্গে কবিতার MCQ প্রশ্ন উত্তর