বিড়াল প্রবন্ধ MCQ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ক্লাস 11 বাংলা প্রথম সেমিস্টার | Biral Probondh MCQ Class 11 Semester 1st

১. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কোন্ ছদ্মনামটি ব্যবহার করতেন?
(ক) বলাইচাঁদ
(খ) রাধাকান্ত
(গ) অনিলাদেবী
(ঘ) কমলাকান্ত।
উত্তরঃ (ঘ) কমলাকান্ত
২. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটি কোন্ মূলগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?
(ক) কমলাকান্ত
(খ) কমলাকান্তের জোবানবন্দী
(গ) কমলাকান্তের দপ্তর
(ঘ) কমলাকান্তের পত্র।
উত্তরঃ (গ) কমলাকান্তের দপ্তর
৩. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটি মূল গ্রন্থের কত সংখ্যক প্রবন্ধ?
(ক) ১৩
(খ) ১৪
(গ) ১১
(ঘ) ৯
উত্তরঃ (ক) ১৩
৪. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটি প্রথম কোন্ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল?
(ক) দিগ্দর্শন
(খ) বঙ্গদর্শন
(গ) নবপর্যায় বঙ্গদর্শন
(ঘ) তত্ত্ববোধিনী।
উত্তরঃ (খ) বঙ্গদর্শন
৫. বঙ্কিমচন্দ্র কবে ‘কমলাকান্তের দপ্তর’ রচনা করেন?
(ক) ১৮৭৫
(খ) ১৮৭৬
(গ) ১৭৭৬
(ঘ) ১৯৭৬
উত্তরঃ (ক) ১৮৭৫
৬. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটি কবে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল?
(ক) চৈত্র, ১২৮১
(খ) কার্তিক, ১২৮১
(গ) চৈত্র, ১২৮০
(ঘ) বৈশাখ, ১২৮২।
উত্তরঃ (ক) চৈত্র, ১২৮১
৭. ‘বিড়াল’ রচনাটি-
(ক) ট্র্যাজেডিধর্মী
(খ) নাট্যধর্মী
(গ) ভ্রমণবৃত্তান্তমূলক
(ঘ) হাস্যরসাত্মক ও ব্যঙ্গাত্মক।
উত্তরঃ (ঘ) হাস্যরসাত্মক ও ব্যঙ্গাত্মক
৮. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটিকে কোন্ রচনা বলা যায়?
(ক) আত্মকথনমূলক
(খ) উপমাধর্মী
(গ) রূপকাশ্রয়ী
(ঘ) পৌরাণিক।
উত্তরঃ (গ) রূপকাশ্রয়ী
৯. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধের কথক হলেন-
(ক) প্রথম পুরুষ কথক
(খ) সর্বজ্ঞ কথক
(গ) উত্তম পুরুষ কথক
(ঘ) মধ্যম পুরুষ কথক।
উত্তরঃ (গ) উত্তম পুরুষ কথক
১০. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটি যে ভাষারীতিতে রচিত, সেটি হল-
(ক) সাধুরীতিতে
(খ) চলিতরীতিতে
(গ) কথ্যরীতিতে
(ঘ) সংস্কৃতরীতিতে।
উত্তরঃ (ক) সাধুরীতিতে
১১. ‘কমলাকান্তের দপ্তর’ কোন্ রচনার দ্বারা প্রভাবিত বলে মনে করা হয়
(ক) চার্লস ডিকেন্সের ‘পাইকুইক পেপারস্’
(খ) লরেন্স স্টার্নের ‘দ্য লাইফ অ্যান্ড ওপিনিয়ন্স অফ ট্রিস্ট্রাম শ্যান্ডি, জেন্টলম্যান’
(গ) টমাস হার্ডির ‘ফার ফ্রম দ্য ম্যাডিং ক্রাউড’
(ঘ) থমাস ডি-কুইন্সির ‘কনফেশনস্ অফ অ্যান ইংলিশ ওপিয়াম ইটার’।
উত্তরঃ (ঘ) থমাস ডি-কুইন্সির ‘কনফেশনস্ অফ অ্যান ইংলিশ ওপিয়াম ইটার’
১২. ‘কমলাকান্তের দপ্তর’ গ্রন্থটিতে কোন্ তত্ত্বটি পরিস্ফুট হয়ে উঠেছে?
(ক) সাম্যবাদী তত্ত্ব
(খ) মিথস্ক্রিয়াবাদ তত্ত্ব
(গ) নারীবাদী তত্ত্ব
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) সাম্যবাদী তত্ত্ব
১৩. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধটির বক্তা কে?
(ক) বিড়াল
(খ) প্রসন্ন
(গ) শ্রীকমলাকান্ত চক্রবর্তী
(ঘ) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
উত্তরঃ (গ) শ্রীকমলাকান্ত চক্রবর্তী
১৪. কমলাকান্তের পদবি হল –
(ক) চট্টোপাধ্যায়
(খ) মুখোপাধ্যায়
(গ) বন্দ্যোপাধ্যায়
(ঘ) চক্রবর্তী।
উত্তরঃ (ঘ) চক্রবর্তী
১৫. কমলাকান্ত কোথায় বসে ঝিমোচ্ছিলেন?
(ক) রন্ধনগৃহে, মেঝের উপর বসে
(খ) বৈঠকখানায়, শতরঞ্চির উপর বসে
(গ) বারান্দায়, গালিচার উপর বসে
(ঘ) শয়নগৃহে, চারপায়ীর উপর বসে।
উত্তরঃ (ঘ) শয়নগৃহে, চারপায়ীর উপর বসে
১৬. হুঁকা হাতে কে ঝিমোচ্ছিলেন?
(ক) বিড়াল
(খ) বঙ্কিমচন্দ্র
(গ) কমলাকান্ত
(ঘ) নসীরাম।
উত্তরঃ (গ) কমলাকান্ত
১৭. কমলাকান্ত কী হাতে নিয়ে ঝিমোচ্ছিল?
(ক) আফিম
(খ) হুঁকা
(গ) যষ্টি
(ঘ) কলম।
উত্তরঃ (খ) হুঁকা
১৮. হুঁকা হাতে চারপায়ীর উপর বসে কমলাকান্ত কী করছিলেন?
(ক) ঘুমোচ্ছিলেন
(খ) ঝিমোচ্ছিলেন
(গ) হাই তুলছিলেন
(ঘ) আকাশকুসুম কল্পনা করছিলেন।
উত্তরঃ (খ) ঝিমোচ্ছিলেন
১৯. ক্ষুদ্র আলোটি জ্বলছিল-
(ক) টিম্ টিম্ করে
(খ) চক্ চক্ করে
(গ) মিট মিট্ করে
(ঘ) দপ্ দপ্ করে।
উত্তরঃ (গ) মিট মিট্ করে
২০. মিট্ মিট্ করে কোন্ প্রকার আলো জ্বলছিল?
(ক) ক্ষুদ্র আলো
(খ) বৃহৎ আলো
(গ) জোরালো আলো
(ঘ) রাস্তার আলো।
উত্তরঃ (ক) ক্ষুদ্র আলো
২১. “দেওয়ালের উপর … প্রেতবৎ নাচিতেছে” -কীসের কথা বলা হয়েছে?
(ক) প্রদীপের আলো
(খ) ক্যালেন্ডার
(গ) চঞ্চল ছায়া
(ঘ) ঝুল।
উত্তরঃ (গ) চঞ্চল ছায়া
২২. দেওয়ালের উপরের ছায়াটি কেমন?
(ক) শান্ত
(খ) চঞ্চল
(গ) স্থির
(ঘ) কম্পমান।
উত্তরঃ (খ) চঞ্চল
২৩. “দেওয়ালের উপর চঞ্চল ছায়া” টি কেমন করে নাচছে?
(ক) পাষাণবৎ
(খ) জলবৎ
(গ) প্রেতবৎ
(ঘ) মনুষ্যবৎ।
উত্তরঃ (গ) প্রেতবৎ
২৪. কমলাকান্ত হুঁকা হাতে – কারণ –
(ক) আফিম শেষ
(খ) দুগ্ধ শেষ
(গ) ক্ষুধা পায়নি
(ঘ) আহার প্রস্তুত হয়নি।
উত্তরঃ (ঘ) আহার প্রস্তুত হয়নি
২৫. কমলাকান্ত কীভাবে ভাবনায় মগ্ন ছিলেন?
(ক) নিমীলিতলোচনে
(খ) উন্মীলিত লোচনে
(গ) শায়িতাবস্থায়
(ঘ) স্বপ্নমধ্যে।
উত্তরঃ (ক) নিমীলিতলোচনে
২৬. কমলাকান্ত নিমীলিতলোচনে ভাবছিলেন যে –
(ক) আমি যদি ওয়েলিংটন হইতাম
(খ) আমি যদি নেপোলিয়ন হইতাম
(গ) আমি যদি মার্জার হইতাম
(ঘ) আমি যদি মঙ্গলা হইতাম।
উত্তরঃ (খ) আমি যদি নেপোলিয়ন হইতাম
২৭. কমলাকান্ত কাকে নেপোলিয়ন বলে কল্পনা করেছিলেন?
(ক) নিজেকে
(খ) নসীরামবাবুকে
(গ) প্রসন্ন গোয়ালিনিকে
(ঘ) বিড়ালটিকে।
উত্তরঃ (ক) নিজেকে
২৮. কমলাকান্ত যদি নেপোলিয়ন হন, তবে কোন্ যুদ্ধ জিততে পারতেন বলে তিনি ভাবছিলেন?
(ক) ওয়েলিংটনের যুদ্ধ
(খ) পেনিনসুলারের যুদ্ধ
(গ) রাশিয়ার যুদ্ধ
(ঘ) ওয়াটার্লুর যুদ্ধ।
উত্তরঃ (ঘ) ওয়াটার্লুর যুদ্ধ
২৯. ‘বিড়াল’ প্রবন্ধে ‘নেপোলিয়ন’ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
(ক) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (I)
(খ) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (II)
(গ) চার্লস লুই নেপোলিয়ন (III)
(ঘ) কমলাকান্ত।
উত্তরঃ (ক) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (I)
৩০. ওয়াটার্লুর যুদ্ধ কবে সংঘটিত হয়েছিল?
(ক) ১৭১৫ খ্রিস্টাব্দে
(খ) ১৭১৬ খ্রিস্টাব্দে
(গ) ১৮১৬ খ্রিস্টাব্দে
(ঘ) ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তরঃ (ঘ) ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দে
৩১. ওয়াটার্লুর যুদ্ধ কাদের মধ্যে হয়েছিল?
(ক) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (I) ও ডিউক অফ ওয়েলিংটন এবং গেবহার্ড ভন ব্লুচারের মধ্যে
(খ) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (I) ও ডিউক অফ ওয়েলিংটনের মধ্যে
(গ) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (I) ও প্রুশিয়ান সেনাবাহিনীর মধ্যে
(ঘ) এদের কারোর মধ্যেই নয়।
উত্তরঃ (ক) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট (I) ও ডিউক অফ ওয়েলিংটন এবং গেবহার্ড ভন ব্লুচারের মধ্যে
৩২. ওয়েলিংটন বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
(ক) নেপোলিয়নকে
(খ) ফ্রান্সের রাজাকে
(গ) বিড়ালকে
(ঘ) ডিউক অফ ওয়েলিংটন – আর্থার ওয়েলেসলিকে।
উত্তরঃ (ঘ) ডিউক অফ ওয়েলিংটন – আর্থার ওয়েলেসলিকে
৩৩. ‘ডিউক’ শব্দটির অর্থ হল –
(ক) খাজাঞ্চি
(খ) সেনাপতি
(গ) মার্জার
(ঘ) রাজা।
উত্তরঃ (খ) সেনাপতি
৩৪. “একটু ক্ষুদ্র শব্দ হইল” – কোন্ শব্দের কথা বলা হয়েছে?
(ক) মেও
(খ) ঝুপ
(গ) গুডুম
(ঘ) ঘেউ।
উত্তরঃ (ক) মেও
৩৫. কমলাকান্তের কল্পনায় ওয়েলিংটন কী প্রাপ্ত হয়েছিল?
(ক) মানবত্ব
(খ) বিড়ালত্ব
(গ) বানরত্ব
(ঘ) ব্যক্তিত্ব।
উত্তরঃ (খ) বিড়ালত্ব
৩৬. কে বিড়ালত্বপ্রাপ্ত হয়েছিল?
(ক) নেপোলিয়ন
(খ) মঙ্গলা
(গ) ডিউক
(ঘ) প্রসন্ন।
উত্তরঃ (গ) ডিউক
৩৭. ওয়েলিংটন কমলাকান্তের নিকট কী করতে এসেছিল বলে তাঁর মনে হয়েছিল?
(ক) দুগ্ধ ভিক্ষা করতে
(খ) জ্ঞান ভিক্ষা করতে
(গ) মৎস্য ভিক্ষা করতে
(ঘ) আফিম ভিক্ষা করতে।
উত্তরঃ (ঘ) আফিম ভিক্ষা করতে।
৩৮. প্রথমে কমলাকান্তের কী মনে হয়েছিল?
(ক) কমলাকান্ত ওয়াটার্লর যুদ্ধ জিতে গিয়েছেন
(খ) বিড়াল মানবত্বপ্রাপ্ত হয়ে দুগ্ধ ভিক্ষা করতে এসেছে
(গ) ওয়েলিংটন বিড়ালত্বপ্রাপ্ত হয়ে আফিম ভিক্ষা করতে এসেছে
(ঘ) বিড়াল দুগ্ধ পান করে ঘুমিয়ে পড়েছে।
উত্তরঃ (গ) ওয়েলিংটন বিড়ালত্বপ্রাপ্ত হয়ে আফিম ভিক্ষা করতে এসেছে
৩৯. প্রথম উদ্যমে কমলাকান্ত কীরূপ কঠিন হয়ে উঠেছিলেন?
(ক) প্রেতবৎ
(খ) পাষাণবৎ
(গ) শিলাবৎ
(ঘ) লৌহবৎ।
উত্তরঃ (খ) পাষাণবৎ
৪০. প্রথম উদ্যমে পাষাণবৎ কঠিন হয়ে কমলাকান্ত যা বলবেন বলে মনস্থির করেছিলেন, তা হল-
(ক) ডিউককে এর আগেই যথোচিত পুরস্কার দেওয়া গিয়েছে, এখন এর চেয়ে বেশি কিছু দেওয়া সম্ভব নয় ও অতিরিক্ত লোভ ভালো নয়
(খ) দুগ্ধ মঙ্গলার, দুইয়েছে প্রসন্ন, তাই তাতে কমলাকান্ত ও বিড়ালের সমানাধিকার
(গ) ধনীর দোষেই দরিদ্র চোর হয়
(ঘ) সামাজিক ধনবৃদ্ধি ছাড়া সমাজের উন্নতি সম্ভব নয়।
উত্তরঃ (ক) ডিউককে এর আগেই যথোচিত পুরস্কার দেওয়া গিয়েছে, এখন এর চেয়ে বেশি কিছু দেওয়া সম্ভব নয় ও অতিরিক্ত লোভ ভালো নয়
৪১. ডিউক কী বলল?
(ক) ঘেউ!
(খ) মেও!
(গ) কুউ!
(ঘ) চুপ্!
উত্তরঃ (খ) মেও!
৪২. কে “মেও!” বলেছিল?
(ক) বিড়াল
(খ) কমলাকান্ত
(গ) ওয়েলিংটন
(ঘ) ডিউক।
উত্তরঃ (ঘ) ডিউক।
৪৩. কমলাকান্ত চোখ মেলে, ভালো করে চেয়ে কী দেখল?
(ক) বিড়াল নয়, ওয়েলিংটন কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ খেয়ে ফেলেছে
(খ) বিড়াল মৎস্য নিঃশেষ করে উদরসাৎ করে ফেলেছে
(গ) ওয়েলিংটন নয়, বিড়াল কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ নিঃশেষ করে উদরসাৎ করেছে
(ঘ) বিড়াল দুধের বাটি ফেলে দিয়েছে।
উত্তরঃ (গ) ওয়েলিংটন নয়, বিড়াল কমলাকান্তের জন্য রাখা দুধ নিঃশেষ করে উদরসাৎ করেছে
৪৪. কমলাকান্ত ভালোভাবে দেখলে ওয়েলিংটনের পরিবর্তে কাকে দেখতে পান?
(ক) নসীরামকে
(খ) প্রসন্নকে
(গ) ডিউককে
(ঘ) মার্জারকে।
উত্তরঃ (ঘ) মার্জারকে
৪৫. বিড়াল কী উদরসাৎ করেছে?
(ক) কমলাকান্তের জন্য রাখা মৎস্য
(খ) কমলাকান্তের জন্য রাখা আফিম
(গ) কমলাকান্তের জন্য রাখা হুঁকা
(ঘ) কমলাকান্তের জন্য রাখা দুগ্ধ।
উত্তরঃ (ঘ) কমলাকান্তের জন্য রাখা দুগ্ধ
৪৬. কমলাকান্ত কেন অত কিছু দেখতে পাননি?
(ক) কারণ তিনি তখন কল্পনায়, ওয়াটালুর মাঠে ব্যূহ-রচনায় ব্যস্ত ছিলেন
(খ) কারণ তিনি ঘুমিয়ে পড়েছিলেন
(গ) কারণ তিনি দুগ্ধপানে ব্যস্ত ছিলেন
(ঘ) কারণ তিনি হুঁকা টানায় মগ্ন ছিলেন।
উত্তরঃ (ক) কারণ তিনি তখন কল্পনায়, ওয়াটালুর মাঠে ব্যূহ-রচনায় ব্যস্ত ছিলেন
৪৭. কমলাকান্ত কল্পনায় ওয়াটার্লর মাঠে ব্যূহ-রচনায় ব্যস্ত থাকায় কী দেখতে পাননি?
(ক) বিড়ালের মৎস্য খেয়ে যাওয়া
(খ) বিড়ালের দুগ্ধ খেয়ে যাওয়া
(গ) বিড়ালের পলায়ন করা
(ঘ) বিড়ালের ঘুমোনো।
উত্তরঃ (খ) বিড়ালের দুগ্ধ খেয়ে যাওয়া
৪৮. বিড়াল কেন অতি মধুর স্বরে “মেও!” বলেছিল?
(ক) ইঁদুর শিকার করে বীরত্ব প্রকাশ করার জন্য
(খ) ওয়াটার্লর যুদ্ধ জয়ের ঘোষণা করার অভিপ্রায়ে
(গ) নির্জল দুগ্ধপানে পরিতৃপ্ত হয়ে
(ঘ) দুগ্ধ চুরি করতে পেরে।
উত্তরঃ (গ) নির্জল দুগ্ধপানে পরিতৃপ্ত হয়ে
৪৯. বিড়াল কীভাবে ‘মেও!’ বলেছিল?
(ক) তিক্ত স্বরে
(খ) তীক্ষ্ণ স্বরে
(গ) উচ্চ স্বরে
(ঘ) মধুর স্বরে।
উত্তরঃ (ঘ) মধুর স্বরে
৫০. মার্জার পরিতৃপ্ত হয়েছিল-
(ক) নির্জল দুগ্ধপানে
(খ) নির্মল শয়নে
(গ) নির্বিঘ্নে মৎস্য ভক্ষণে
(ঘ) চুরি করতে পেরে।
উত্তরঃ (ক) নির্জল দুগ্ধপানে
৫১. মার্জার মনে মনে হেসে, কমলাকান্তের দিকে চেয়ে ভাবছিল যে-
(ক) “ক অক্ষর গোমাংস”
(খ) “কা কস্য পরিবেদনা”
(গ) “কেহ মরে কেহ হরি বলে”
(ঘ) “কেহ মরে বিল ছেঁচে কেহ খায় কই।”
উত্তরঃ (ঘ) “কেহ মরে বিল ছেঁচে কেহ খায় কই।”
৫২. “কেহ মরে বিল ছেঁচে কেহ খায় কই।” -ভাবনাটি-
(ক) কমলাকান্তের
(খ) প্রসন্নর
(গ) বিড়ালের
(ঘ) মঙ্গলার।
উত্তরঃ (গ) বিড়ালের
৫৩. “কেহ মরে বিল ছেঁচে কেহ খায় কই।” – প্রবাদটির অর্থ হল
(ক) বিনা কষ্টে ঈপ্সিত বস্তুলাভ
(খ) জল শুকিয়ে কই মাছ প্রাপ্তি
(গ) অতি কষ্টে সামান্য লাভ
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) বিনা কষ্টে ঈপ্সিত বস্তুলাভ
৫৪. “কেহ মরে বিল ছেঁচে কেহ খায় কই” – বাক্যটিতে কী প্রকাশিত হয়েছে?
(ক) বিড়ালের অবস্থা
(খ) মাছের অবস্থা
(গ) শ্রমজীবীদের অবস্থা
(ঘ) ইঁদুরের অবস্থা।
উত্তরঃ (গ) শ্রমজীবীদের অবস্থা
৫৫. বিড়ালের ‘মেও’ শব্দে কীসের অভিপ্রায় ছিল?
(ক) চুরির জন্য ক্ষমা চাওয়ার
(খ) কমলাকান্তের মন বোঝার
(গ) ব্যঙ্গ করার
(ঘ) আরও দুগ্ধ চাওয়ার।
উত্তরঃ (খ) কমলাকান্তের মন বোঝার
৫৬. “তোমার দুধ ত খাইয়া বসিয়া আছি – এখন বল কী?”-কার মনের ভাব ফুটে উঠেছে?
(ক) বিড়ালের
(খ) কমলাকান্তের
(গ) প্রসন্নর
(ঘ) লেখকের।
উত্তরঃ (ক) বিড়ালের
৫৭. “এখন বল কি?” – কখন?
(ক) কমলাকান্তের শয়নকক্ষে আবর্জনা ছড়িয়ে বিড়াল বসে থাকার পর
(খ) কমলাকান্তের জন্য বরাদ্দ দুগ্ধ বিড়াল খেয়ে বসে থাকার পর
(গ) কৃপণ ধনীদের শনাক্ত করার পর
(ঘ) কমলাকান্তকে দংশন করার পর।
উত্তরঃ (খ) কমলাকান্তের জন্য বরাদ্দ দুগ্ধ বিড়াল খেয়ে বসে থাকার পর
৫৮. “দুধ আমার বাপেরও নয়।” – দুধ তবে কার?
(ক) প্রসন্নর
(খ) মঙ্গলার
(গ) গোয়ালার
(ঘ) বৃহস্পতির।
উত্তরঃ (খ) মঙ্গলার
৫৯. দুধ কে দুইয়েছে?
(ক) গোয়ালা
(খ) কমলাকান্ত
(গ) প্রসন্ন
(ঘ) কেউই নয়।
উত্তরঃ (গ) প্রসন্ন
৬০. কমলাকান্তের নিরিখে দুধের উপর সর্বাধিক অধিকার-
(ক) প্রসন্নর
(খ) মঙ্গলার
(গ) বিড়ালের
(ঘ) স্বয়ং কমলাকান্তের।
উত্তরঃ (খ) মঙ্গলার
৬১. কমলাকান্ত রাগ করতে পারেন না, কারণ –
(ক) সবাই উপহাস করবে
(খ) মনুষ্যকুলে তিনি কুলাঙ্গাররূপে পরিচিত হবেন
(গ) রাগ করা পুরুষের ন্যায় আচরণ নয়
(ঘ) দুগ্ধে কমলাকান্তের যে অধিকার, বিড়ালেরও তাই অধিকার।
উত্তরঃ (ঘ) দুগ্ধে কমলাকান্তের যে অধিকার, বিড়ালেরও তাই অধিকার
৬২. দুধে কমলাকান্ত ও মার্জারের সমান অধিকার, তাই তিনি-
(ক) দুগ্ধ খেতে পারেন না
(খ) খুশি হতে পারেন না
(গ) শান্তি পান না
(ঘ) রাগ করতে পারেন না।
উত্তরঃ (ঘ) রাগ করতে পারেন না
৬৩. চিরাগত প্রথাটি কী?
(ক) বিড়ালকে নির্বিঘ্নে দুগ্ধ পান করতে দেওয়া
(খ) বিড়াল দুধ খেলে তাকে মেরে তাড়িয়ে দিতে হয়
(গ) বিড়াল দুধ খেতে এলে তা বসে দেখতে হয়
(ঘ) বিড়াল দুধ খেতে এলে দুধের পাত্রটি সরিয়ে নিতে হয়।
উত্তরঃ (খ) বিড়াল দুধ খেলে তাকে মেরে তাড়িয়ে দিতে হয়
৬৪. “বিড়াল দুধ খাইয়া গেলে, তাকে তাড়াইয়া মারিতে যাইতে হয়।” -এটি একটি-
(ক) কিংবদন্তি
(খ) কুপ্রথা
(গ) চিরাগত প্রথা
(ঘ) বিধি
উত্তরঃ (গ) চিরাগত প্রথা
৬৫. চিরাগত প্রথার অবমাননা করলে কমলাকান্ত –
(ক) মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হবেন
(খ) মনুষ্যকুলে শ্রেষ্ঠ মনুষ্যস্বরূপ পূজিত হবেন
(গ) বিড়ালের কাছে আদর্শ পুরুষরূপে গণ্য হবেন
(ঘ) ধর্মের ফলভাগী হবেন
উত্তরঃ (ক) মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হবেন
৬৬. কমলাকান্ত মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হবেন-
(ক) চিরাগত প্রথার অবমাননা করলে
(খ) দুগ্ধ পান করলে
(গ) বিড়ালকে দুগ্ধ পান না করতে দিলে
(ঘ) বিড়ালের আদেশ অবমাননা করলে
উত্তরঃ (ক) চিরাগত প্রথার অবমাননা করলে
৬৭. কমলাকান্তের কাছে কোন্টি বাঞ্ছনীয় নয়?
(ক) চিরাগত প্রথার অবমাননা করা
(খ) বিড়ালের উপহাস সহ্য করে নেওয়া
(গ) চিরাগত প্রথার অবমাননা করে মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হওয়া
(ঘ) বিড়ালকে অতিরিক্ত পুরস্কার দেওয়া
উত্তরঃ (গ) চিরাগত প্রথার অবমাননা করে মনুষ্যকুলে কুলাঙ্গারস্বরূপ পরিচিত হওয়া
৬৮. চিরাগত প্রথা-র অবমাননা করলে মনুষ্যকুলে কমলাকান্ত কীরূপে পরিচিত হবেন?
(ক) কাপুরুষ
(খ) স্বার্থান্বেষী
(গ) ভীরু
(ঘ) কুলাঙ্গার
উত্তরঃ (ঘ) কুলাঙ্গার
৬৯. “কী জানি, এই মার্জারী যদি স্বজাতিমণ্ডলে কমলাকান্তকে কাপুরুষ বলিয়া উপহাস করে?”-অতএব কমলাকান্তের কী করণীয়?
(ক) বিড়ালের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়
(খ) পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়
(গ) বিড়ালকে দুগ্ধ খেতে দেওয়াই বিধেয়
(ঘ) আফিম খাওয়াই একমাত্র বিধেয়
উত্তরঃ (খ) পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়
৭০. মার্জারি কমলাকান্তকে স্বজাতিমণ্ডলে যা বলে উপহাস করবে, তা হল-
(ক) কুলাঙ্গার
(খ) ভীরু মনুষ্য
(গ) সুপুরুষ
(ঘ) কাপুরুষ
উত্তরঃ (ঘ) কাপুরুষ
৭১. এক ভগ্ন যষ্টি আবিষ্কার করে কমলাকান্ত-
(ক) বিড়ালটিকে প্রহার করতে উদ্যত হলেন
(খ) যষ্টিটি বলপূর্বক ভেঙে ফেললেন
(গ) বিড়ালটির দিকে যষ্টিটি ছুঁড়লেন
(ঘ) সগর্বে বিড়ালটির দিকে ধাবমান হলেন
উত্তরঃ (ঘ) সগর্বে বিড়ালটির দিকে ধাবমান হলেন
৭২. কমলাকান্ত কীভাবে বিড়ালের দিকে ধাবিত হন?
(ক) সস্নেহে
(খ) সগর্বে
(গ) সাগ্রহে
(ঘ) সকাতরতায়
উত্তরঃ (খ) সগর্বে
৭৩. “মার্জারী কমলাকান্তকে চিনিত;” -তাই-
(ক) সে ভীত হয়ে পলায়ন করল
(খ) সে দুগ্ধ ফেলে তৎক্ষণাৎ পলায়ন করল
(গ) সে ভীত হওয়ার কোনো লক্ষণ প্রকাশ করল না
(ঘ) সে ল্যাজ তুলে পলায়ন করল
উত্তরঃ (গ) সে ভীত হওয়ার কোনো লক্ষণ প্রকাশ করল না
৭৪. বিড়াল কমলাকান্তকে দেখে ভীত হল না, কারণ-
(ক) সে কমলাকান্তকে আগে থেকেই চিনত
(খ) সে নির্ভীক
(গ) সে কমলাকান্তকে তাচ্ছিল্য করত
(ঘ) সে কমলাকান্তকে চিনত না
উত্তরঃ (ক) সে কমলাকান্তকে আগে থেকেই চিনত
৭৫. মার্জারী ভীত না হয়ে কী করেছিল?
(ক) কমলাকান্তের মুখের দিকে চেয়ে হাই তুলে, একটু সরে বসেছিল
(খ) কমলাকান্তকে ‘মেও!’ বলে ব্যঙ্গ করেছিল
(গ) কমলাকান্তের দিকে সগর্বে তেড়ে গিয়েছিল
(ঘ) কমলাকান্তের মুখের দিকে চেয়ে হাই তুলে, নিদ্রা গিয়েছিল
উত্তরঃ (ক) কমলাকান্তের মুখের দিকে চেয়ে হাই তুলে, একটু সরে বসেছিল
৭৬. বিড়ালের প্রশ্ন বুঝতে পেরে কমলাকান্ত কী করলেন?
(ক) পুনরপি সগর্বে বিড়ালের দিকে ধাবমান হলেন
(খ) যষ্টি ত্যাগ করে পুনরপি শয্যায় এসে হুঁকা নিয়ে বসলেন
(গ) বিড়ালের জন্য এক বাটি দুধ নিয়ে এলেন
(ঘ) নিমীলিতলোচনে ভাবতে লাগলেন
উত্তরঃ (খ) যষ্টি ত্যাগ করে পুনরপি শয্যায় এসে হুঁকা নিয়ে বসলেন
৭৭. কমলাকান্ত কী প্রাপ্ত হওয়ার কারণে বিড়ালের বক্তব্যসকল বুঝতে পারলেন?
(ক) দিব্যচক্ষু
(খ) দৈববাণী
(গ) দৈব আদেশ
(ঘ) দিব্যকর্ণ
উত্তরঃ (ঘ) দিব্যকর্ণ
৭৮. কমলাকান্ত দিব্যকর্ণপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে-
(ক) বিড়ালের বক্তব্যসকল বুঝতে পারলেন
(খ) বিড়ালের ক্রন্দন শুনতে পেলেন
(গ) বিড়ালের বক্তব্য কিছুই বুঝলেন না
(ঘ) বিড়ালকে মুক্তি দিল
উত্তরঃ (ক) বিড়ালের বক্তব্যসকল বুঝতে পারলেন
৭৯. বিড়াল কমলাকান্তকে কী বিচার করে দেখতে বলেছিল?
(ক) বিড়ালের দুগ্ধ চুরির কারণ
(খ) বিড়ালের ভীত না হওয়ার কারণ
(গ) মঙ্গলা ও বিড়ালের পার্থক্য
(ঘ) মানুষ ও বিড়ালের পার্থক্য
উত্তরঃ (ঘ) মানুষ ও বিড়ালের পার্থক্য
৮০. “এ সংসারের ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস সকলই তোমরা খাইবে, আমরা কিছু পাইব না কেন?” – উক্তিটি কার?
(ক) প্রসন্ন গোয়ালিনির
(খ) বিড়ালের
(গ) কমলাকান্তের
(ঘ) উকিলের
উত্তরঃ (খ) বিড়ালের
৮১. “আমরা কিছু পাইব না কেন?”- বিড়াল এখানে কী না পাওয়ার কথা বলেছে?
(ক) ফলমূল, সবজি, দুগ্ধ
(খ) ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস
(গ) মিষ্টান্ন, পলান্ন, পরমান্ন
(ঘ) বাসস্থান
উত্তরঃ (খ) ক্ষীর, সর, দুগ্ধ, দধি, মৎস্য, মাংস
৮২. “তোমাদের ক্ষুৎপিপাসা আছে আমাদের কি নাই?”- বক্তা কে?
(ক) কমলাকান্ত
(খ) বিড়াল
(গ) চোর
(ঘ) বুদ্ধিমান ব্যক্তি।
উত্তরঃ (খ) বিড়াল
৮৩. “আমাদের আপত্তি নাই;”- বিড়াল জাতির কীসে আপত্তি নেই?
(ক) মনুষ্যের খাওয়ায়
(খ) মনুষ্যের ঘুমোনোয়
(গ) মনুষ্যের আফিম খাওয়ায়
(ঘ) কোনোটিতেই নয়।
উত্তরঃ (ক) মনুষ্যের খাওয়ায়
৮৪. মনুষ্যের খাওয়ায় বিড়ালের কী নেই?
(ক) ক্রোধ
(খ) আপত্তি
(গ) হিংসা
(ঘ) বিরক্তি।
উত্তরঃ (খ) আপত্তি
৮৫. “তাহা আমি বহু অনুসন্ধানে পাইলাম না।”- মনুষ্যের কোন্ কার্যের কারণ বিড়াল খুঁজে পায়নি?
(ক) মনুষ্যদের বিড়ালকে ভালো না বাসার কারণ
(খ) মনুষ্যদের বিড়াল দেখে ভয় পাওয়ার কারণ
(গ) বিড়ালরা খেলেই মনুষ্যরা কোন্ শাস্ত্রানুসারে লাঠি নিয়ে তাদের মারতে আসে তা
(ঘ) মনুষ্যদের চিরাগত প্রথাটি কী তা।
উত্তরঃ (গ) বিড়ালরা খেলেই মনুষ্যরা কোন্ শাস্ত্রানুসারে লাঠি নিয়ে তাদের মারতে আসে তা
৮৬. “তোমরা আমার কাছে কিছু উপদেশ গ্রহণ কর।”- কোন্ উপদেশ?
(ক) পুরুষের ন্যায় আচরণ করাই বিধেয়
(খ) পরোপকারই পরম ধর্ম
(গ) বিড়ালই কমলাকান্তের ধর্মসঞ্চয়ের কারণ
(ঘ) বিজ্ঞ চতুষ্পদ তথা বিড়ালের কাছে শিক্ষালাভ ছাড়া মানুষের জ্ঞানোন্নতির আর কোনো উপায়ান্তর নেই।
উত্তরঃ (ঘ) বিজ্ঞ চতুষ্পদ তথা বিড়ালের কাছে শিক্ষালাভ ছাড়া মানুষের জ্ঞানোন্নতির আর কোনো উপায়ান্তর নেই
৮৭. কার কাছে শিক্ষালাভ ছাড়া মানুষের জ্ঞানোন্নতির কোনো উপায় নেই?
(ক) মূর্খ চতুষ্পদের
(খ) বিজ্ঞ চতুষ্পদের
(গ) বিজ্ঞ লিপ্তপদের
(ঘ) মূর্খ দ্বিপদের।
উত্তরঃ (খ) বিজ্ঞ চতুষ্পদের
৮৮. কমলাকান্তের প্রতি মার্জারীর প্রথম উপদেশ হল
(ক) চুরি করা মহাপাপ
(খ) গুরুজনকে শ্রদ্ধা করা উচিত
(গ) পরোপকারই পরম ধর্ম
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) পরোপকারই পরম ধর্ম
৮৯. বিড়ালের মতে, ‘ধর্ম কী?’
(ক) মনুষ্যধর্মই পরম ধর্ম
(খ) জীবপ্রেমই পরম ধর্ম
(গ) পরোপকারই পরম ধর্ম
(ঘ) ঈশ্বরসেবাই পরম ধর্ম।
উত্তরঃ (গ) পরোপকারই পরম ধর্ম
৯০. “পরোপকারই পরম ধর্ম।” – বক্তা হল-
(ক) বিড়াল
(খ) কমলাকান্ত
(গ) প্রসন্ন
(ঘ) বঙ্কিমচন্দ্র।
উত্তরঃ (ক) বিড়াল
৯১. “অতএব তুমি সেই পরম ধর্মের ফলভাগী-” বিড়াল কেন এ কথা বলেছে?
(ক) কমলাকান্তের আহরিত দুগ্ধে বিড়ালের উপকার সাধিত হল বলে
(খ) কমলাকান্তের চিরাগত প্রথা রক্ষার কারণে বিড়াল তাড়া খেল বলে
(গ) কমলাকান্তের যষ্টি দেখে বিড়াল ভীত হল না বলে
(ঘ) বিড়াল চুরি করে দুগ্ধ পান করল বলে।
উত্তরঃ (ক) কমলাকান্তের আহরিত দুগ্ধে বিড়ালের উপকার সাধিত হল বলে
৯২. কমলাকান্তের ধর্মসঞ্চয়ের মূলীভূত কারণ কে?
(ক) কৃপণ ধনী
(খ) বিড়াল
(গ) প্রসন্ন
(ঘ) মঙ্গলা।
উত্তরঃ (খ) বিড়াল
৯৩. “আমি তোমার ধর্মের সহায়।” – কে বলেছে?
(ক) প্রসন্ন
(খ) বিড়াল
(গ) কমলাকান্ত
(ঘ) মঙ্গলা।
উত্তরঃ (খ) বিড়াল
৯৪. “দেখ আমি চোর বটে,” – বিড়াল কেন চোর হয়েছে?
(ক) সাধ করে
(খ) ভুল করে
(গ) সাধ করে নয়, খেতে পায়নি বলে
(ঘ) কমলাকান্ত নেশায় আচ্ছন্ন ছিল বলে।
উত্তরঃ (গ) সাধ করে নয়, খেতে পায়নি বলে
৯৫. কারা চোর অপেক্ষাও অধার্মিক?
(ক) কমলাকান্ত
(খ) বড়ো বড়ো সাধু, যারা চোরের নামে শিউরে ওঠে
(গ) প্রসন্ন
(ঘ) যারা কৃপণ।
উত্তরঃ (ঘ) যারা কৃপণ