ভারতীয় দর্শন সম্প্রদায়গুলির শ্রেণিবিভাগ MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 11 দর্শন প্রথম সেমিস্টার | Eleven 1st Semester Philosophy 2nd Chapter MCQ | Varotiyo Darshana Samprodaygulir shrenibivag MCQ

১। ন্যায় দর্শনে প্রমেয় পদার্থ কয়টি?
(ক) দশটি
(খ) বারোটি
(গ) ষোলোটি
(ঘ) আঠারোটি
উত্তরঃ (খ) বারোটি
২। ন্যায় মতে প্রতিটি জ্ঞানের আবশ্যিক শর্তগুলি কী কী?
(ক) জ্ঞাতা, কর্তা, ভোক্তা
(খ) প্রমাণ, প্রমেয়, সংশয়
(গ) প্রয়োজন, দৃষ্টান্ত, সিদ্ধান্ত
(ঘ) প্রমেয়, প্রমাতা, প্রমাণ
উত্তরঃ (ঘ) প্রমেয়, প্রমাতা, প্রমাণ
৩। ন্যায় দর্শনে কোন্ প্রমাণ স্বীকৃত নয়?
(ক) প্রত্যক্ষ
(খ) অনুমান
(গ) শব্দ
(ঘ) অনুপলব্ধি
উত্তরঃ (ঘ) অনুপলব্ধি
৪। ন্যায় মতে ঈশ্বর হল-
(ক) জগতের স্রষ্টা, রক্ষাকর্তা ও সংহারকর্তা
(খ) জগতের উপাদান কারণ
(গ) ধর্মীয় ঈশ্বর
(ঘ) বৈদিক ঈশ্বর
উত্তরঃ (ক) জগতের স্রষ্টা, রক্ষাকর্তা ও সংহারকর্তা
৫। ন্যায় মতে মুক্তির অপর নাম কী?
(ক) অপূর্ব
(খ) কৈবল্য
(গ) অপবর্গ
(ঘ) ত্রিপুটি
উত্তরঃ (গ) অপবর্গ
৬। ন্যায় মতে অপবর্গ হল –
(ক) দুঃখের আত্যন্তিক নিবৃত্তি
(খ) সুখের আত্যন্তিক নিবৃত্তি
(গ) দেহের মুক্তি
(ঘ) মানসিক মুক্তি
উত্তরঃ (ক) দুঃখের আত্যন্তিক নিবৃত্তি
৭। দুঃখের মূল কারণ –
(ক) মিথ্যাজ্ঞান
(খ) সত্যজ্ঞান
(গ) আপতিক জ্ঞান
(ঘ) স্বতঃমিথ্যা জ্ঞান
উত্তরঃ (ক) মিথ্যাজ্ঞান
৮। ন্যায় মতে আত্মা কত প্রকার?
(ক) দুই
(খ) তিন
(গ) চার
(ঘ) পাঁচ
উত্তরঃ (ক) দুই
৯। “আত্মার প্রত্যক্ষ সম্ভব”-এই মত –
(ক) নব্য ন্যায়ের
(খ) প্রাচীন ন্যায়ের
(গ) মহর্ষি গৌতমের
(ঘ) উদয়নের
উত্তরঃ (ক) নব্য ন্যায়ের
১০। “আত্মার প্রত্যক্ষ সম্ভব নয়, তা অনুমানসিদ্ধ”-এ কথা বলেন-
(ক) নব্য ন্যায়
(খ) প্রাচীন ন্যায়
(গ) মহর্ষি কণাদ
(ঘ) গঙ্গেশ উপাধ্যায়
উত্তরঃ (খ) প্রাচীন ন্যায়
১১। নৈয়ায়িকগণ –
(ক) ঈশ্বরবিশ্বাসী
(খ) ঈশ্বরবিশ্বাসী নন
(গ) বৈদিক ঈশ্বরে বিশ্বাসী
(ঘ) কোনোটিই নয়
উত্তরঃ (ক) ঈশ্বরবিশ্বাসী
১২। বৈশেষিক দর্শন কোন্ ধরনের আস্তিক?
(ক) বেদানুগত
(খ) বেদস্বতন্ত্র
(গ) চরমপন্থী
(ঘ) নরমপন্থী
উত্তরঃ (খ) বেদস্বতন্ত্র
১৩। বৈশেষিক দর্শনের প্রতিষ্ঠাতা কে?
(ক) মহর্ষি গৌতম
(খ) ঋষি কণাদ
(গ) গৌতম বুদ্ধ
(ঘ) লোকপুত্র বৃহস্পতি
উত্তরঃ (খ) ঋষি কণাদ
১৪। বৈশেষিক দর্শনের প্রধান গ্রন্থের নাম-
(ক) সাংখ্যসূত্র
(খ) মীমাংসা সূত্র
(গ) বৈশেষিক সূত্র
(ঘ) জৈমিনি সূত্র
উত্তরঃ (গ) বৈশেষিক সূত্র
১৫। বৈশেষিক দর্শনের প্রধান ভাষ্যকার হলেন-
(ক) ব্যাসদেব
(খ) বাচস্পতি মিশ্র
(গ) শবরস্বামী
(ঘ) প্রশস্তপাদ
উত্তরঃ (ঘ) প্রশস্তপাদ
১৬। প্রশস্তপাদ রচিত ভাষ্যগ্রন্থ হল-
(ক) ন্যায়মঞ্জরী
(খ) পদার্থ-ধর্ম-সংগ্রহ
(গ) ন্যায়কন্দলী
(ঘ) কিরণাবলী
উত্তরঃ (খ) পদার্থ-ধর্ম-সংগ্রহ
১৭। ন্যায়ের সঙ্গে কোন্ দার্শনিক মতবাদের মিল লক্ষ করা যায়?
(ক) বৌদ্ধ
(খ) ন্যায়-বৈশেষিক
(গ) সাংখ্য
(ঘ) বৈশেষিক
উত্তরঃ (ঘ) বৈশেষিক
১৮। সমানতন্ত্র দর্শন হল-
(ক) বৌদ্ধ-চার্বাক
(খ) ন্যায়-বৈশেষিক
(গ) মীমাংসা-বেদান্ত
(ঘ) বৌদ্ধ-জৈন
উত্তরঃ (খ) ন্যায়-বৈশেষিক
১৯। ন্যায় ও বৈশেষিক দর্শনের মধ্যে একটি পার্থক্য হল-
(ক) ন্যায় দর্শন চারটি এবং বৈশেষিক দর্শন দুটি প্রমাণ স্বীকার করে
(খ) ন্যায় দর্শনে ঈশ্বর জগতের অতিবর্তী ও বৈশেষিক দর্শনে ঈশ্বর জগতের অন্তবর্তী
(গ) ন্যায় মতে ঈশ্বর নিমিত্ত কারণ ও বৈশেষিক মতে ঈশ্বর উপাদান কারণ
(ঘ) ন্যায় মতে পদার্থ সাতটি ও বৈশেষিক মতে পদার্থ বারোটি।
উত্তরঃ (ক) ন্যায় দর্শন চারটি এবং বৈশেষিক দর্শন দুটি প্রমাণ স্বীকার করে
২০। কোন্ দর্শনকে ‘প্রমেয়শাস্ত্র’ বলা হয়?
(ক) ন্যায় দর্শনকে
(খ) বৌদ্ধ দর্শনকে
(গ) বৈশেষিক দর্শনকে
(ঘ) যোগ দর্শনকে
উত্তরঃ (গ) বৈশেষিক দর্শনকে
২১। বৈশেষিক মতে প্রমাণ-
(ক) দুইটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) পাঁচটি
উত্তরঃ (ক) দুইটি
২২। বৈশেষিক দর্শনে স্বীকৃত পদার্থ-
(ক) দ্রব্য
(খ) গুণ
(গ) কর্ম
(ঘ) অভাব
উত্তরঃ (ঘ) অভাব
২৩। বৈশেষিক মতে পদার্থ কয়টি?
(ক) ৫ টি
(খ) ৬টি
(গ) ৭ টি
(ঘ) ৮ টি
উত্তরঃ (গ) ৭ টি
২৪। বৈশেষিক মতে সপ্তম পদার্থ কোনটি?
(ক) দ্রব্য
(খ) গুণ
(গ) কর্ম
(ঘ) অভাব
উত্তরঃ (ঘ) অভাব
২৫। ‘ভাব’ পদার্থ নয় –
(ক) দ্রব্য
(খ) গুণ
(গ) সামান্য
(ঘ) অভাব
উত্তরঃ (ক) দ্রব্য
২৬। ভাব পদার্থ কয়টি?
(ক) চারটি
(খ) ছয়টি
(গ) পাঁচটি
(ঘ) দুটি
উত্তরঃ (খ) ছয়টি
২৭। বৈশেষিক মতে দ্রব্য কত প্রকার?
(ক) সাত
(খ) পাঁচ
(গ) নয়
(ঘ) আট
উত্তরঃ (গ) নয়
২৮। গুণ হল একটি-
(ক) ভাব পদার্থ
(খ) অভাব পদার্থ
(গ) দ্রব্য পদার্থ
(ঘ) কোনোটিই নয়
উত্তরঃ (ক) ভাব পদার্থ
২৯। বৈশেষিক মতে গুণ কত প্রকার?
(ক) ষোলোটি
(খ) চব্বিশটি
(গ) বারোটি
(ঘ) সাতটি
উত্তরঃ (খ) চব্বিশটি
৩০। বৈশেষিক মতে ক্ষিতির বিশেষ গুণ-
(ক) রূপ
(খ) রস
(গ) গন্ধ
(ঘ) কোনোটিই নয়
উত্তরঃ (গ) গন্ধ
৩১। বৈশেষিক মতে স্পর্শগুণ প্রত্যক্ষ হয় যে ইন্দ্রিয়ের দ্বারা তার নাম-
(ক) ত্বক
(খ) চক্ষু
(গ) কর্ণ
(ঘ) কোনোটিই নয়
উত্তরঃ (ক) ত্বক
৩২। বৈশেষিক দর্শনের নাম ‘বৈশেষিক’ কারণ-
(ক) ‘বিশেষ’ পদার্থ স্বীকৃত বলে
(খ) ‘বিশেষ’ দ্রব্য স্বীকৃত বলে
(গ) ‘বিশেষ’ কর্ম স্বীকৃত বলে
(ঘ) ‘বিশেষ’ গুণ স্বীকৃত বলে
উত্তরঃ (ক) ‘বিশেষ’ পদার্থ স্বীকৃত বলে
৩৩। বৈশেষিক মতে অভাব কত প্রকার?
(ক) দুই
(খ) তিন
(গ) চার
(ঘ) ছয়
উত্তরঃ (ক) দুই
৩৪। ঘটের না থাকা কোন্ পদার্থ?
(ক) ভাব
(খ) অভাব
(গ) দ্রব্য
(ঘ) গুণ
উত্তরঃ (খ) অভাব
৩৫। কোন্ দার্শনিক অভাবকে পদার্থরূপে স্বীকার করেন?
(ক) প্রাভাকর মীমাংসকগণ
(খ) ভাট্ট মীমাংসকগণ
(গ) ন্যায়-বৈশেষিক
(ঘ) কোনোটিই নয়
উত্তরঃ (গ) ন্যায়-বৈশেষিক
৩৬। বৈশেষিক মতে কর্ম কী?
(ক) দ্রব্যাশ্রিত ভাব পদার্থ
(খ) গুণাশ্রিত ভাব পদার্থ
(গ) সামান্যে আশ্রিত ভাব পদার্থ
(ঘ) দ্রব্যাশ্রিত অভাব পদার্থ
উত্তরঃ (ক) দ্রব্যাশ্রিত ভাব পদার্থ
৩৭। বৈশেষিক মতে কর্ম কত প্রকার?
(ক) ছয় প্রকার
(খ) পাঁচ প্রকার
(গ) দুই প্রকার
(ঘ) দশ প্রকার।
উত্তরঃ (খ) পাঁচ প্রকার
৩৮। পরমাণুবাদী দর্শন হল-
(ক) সাংখ্য
(খ) যোগ
(গ) মীমাংসক
(ঘ) বৈশেষিক।
উত্তরঃ (ঘ) বৈশেষিক
৩৯। বৈশেষিক দর্শনে-
(ক) জ্ঞানতত্ত্বের উপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে
(খ) কর্মতত্ত্বের উপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে
(গ) নীতিতত্ত্বের উপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে
(ঘ) পরাতত্ত্বের উপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
উত্তরঃ (ঘ) পরাতত্ত্বের উপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
৪০। বৈশেষিক মতে জগতের উপাদান কারণ কী?
(ক) পরমাণু
(খ) ঈশ্বর
(গ) সাতটি পদার্থ
(ঘ) অভাব।
উত্তরঃ (ক) পরমাণু
৪১। বৈশেষিক মতে জগতের নিমিত্ত কারণ কী?
(ক) দ্রব্য
(খ) পরমাণু
(গ) ঈশ্বর
(ঘ) গুণ পদার্থ।
উত্তরঃ (গ) ঈশ্বর
৪২। সাক্ষাৎভাবে বেদাশ্রিত দর্শন হল-
(ক) মীমাংসা
(খ) যোগ
(গ) ন্যায়
(ঘ) সাংখ্য।
উত্তরঃ (ক) মীমাংসা
৪৩। মীমাংসা দর্শনের প্রবক্তা হলেন-
(ক) জৈমিনি
(খ) বেদব্যাস
(গ) পতঞ্জলি
(ঘ) কণাদ।
উত্তরঃ (ক) জৈমিনি
৪৪। মীমাংসা দর্শনের আদি গ্রন্থ কোনটি?
(ক) মীমাংসা সূত্র
(খ) ব্রহ্মসূত্র
(গ) ত্রিপিটক
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) মীমাংসা সূত্র
৪৫। মীমাংসা দর্শনের প্রধান গ্রন্থ হল-
(ক) মীমাংসা সূত্র
(খ) ব্রহ্মসূত্র
(গ) ন্যায়সূত্র
(ঘ) জৈমিনি সূত্র।
উত্তরঃ (ঘ) জৈমিনি সূত্র
৪৬। মীমাংসা দর্শনের প্রধান ভাষ্যকার হলেন-
(ক) ব্যাসদেব
(খ) কণাদ
(গ) শবরস্বামী
(ঘ) জৈমিনি।
উত্তরঃ (গ) শবরস্বামী
৪৭। কোন্ আস্তিক দর্শনে ঈশ্বর স্বীকৃত হয়নি?
(ক) ন্যায়
(খ) বৈশেষিক
(গ) যোগ
(ঘ) মীমাংসা।
উত্তরঃ (ঘ) মীমাংসা
৪৮। ঈশ্বরে অবিশ্বাস কিন্তু বেদে বিশ্বাস করে যে আস্তিক দর্শনটি তা হল-
(ক) ন্যায়
(খ) বৈশেষিক
(গ) যোগ
(ঘ) মীমাংসা।
উত্তরঃ (ঘ) মীমাংসা
৪৯। মীমাংসা দর্শনের অপর নাম-
(ক) জৈমিনি দর্শন
(খ) সাংখ্য দর্শন
(গ) যোগ দর্শন
(ঘ) ন্যায় দর্শন।
উত্তরঃ (ক) জৈমিনি দর্শন
৫০। মীমাংসা দর্শন বেদের কোন্ কান্ডের উপর নির্ভরশীল?
(ক) পূর্বকাণ্ড
(খ) জ্ঞানকাণ্ড
(গ) উত্তরকান্ড
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) পূর্বকাণ্ড
৫১। বেদের কর্মকান্ডের উপর কোন্ দর্শন প্রতিষ্ঠিত?
(ক) যোগ
(খ) বেদান্ত
(গ) সাংখ্য
(ঘ) মীমাংসা।
উত্তরঃ (ঘ) মীমাংসা
৫২। কোন্ দর্শনকে ‘পূর্ব-মীমাংসা’ বলা হয়?
(ক) সাংখ্য
(খ) যোগ
(গ) বেদান্ত
(ঘ) মীমাংসা।
উত্তরঃ (ঘ) মীমাংসা
৫৩। মীমাংসা দর্শনকে ‘পূর্ব-মীমাংসা’ বলা হয় কারণ-
(ক) বেদের পূর্বকাণ্ডের উপর নির্ভরশীল বলে
(খ) বেদের জ্ঞানকান্ডের উপর নির্ভরশীল বলে
(গ) বেদের উত্তরকাণ্ডের উপর নির্ভরশীল বলে
(ঘ) বেদান্তের উপর নির্ভরশীল বলে।
উত্তরঃ (ক) বেদের পূর্বকাণ্ডের উপর নির্ভরশীল বলে
৫৪। মীমাংসা দর্শনের সম্প্রদায়গুলি হল-
(ক) নৈয়ায়িক ও ভাট্ট মীমাংসক
(খ) প্রাভাকর মীমাংসক, ভাট্ট মীমাংসক ও মুরারি মিশ্র
(গ) প্রাভাকর ও মাধ্যমিক
(ঘ) হীনযান ও মহাযান।
উত্তরঃ (খ) প্রাভাকর মীমাংসক, ভাট্ট মীমাংসক ও মুরারি মিশ্র
৫৫। ভাট্ট মীমাংসকগণ কত প্রকার প্রমাণ স্বীকার করেছেন?
(ক) চারটি
(খ) পাঁচটি
(গ) ছয়টি
(ঘ) তিনটি।
উত্তরঃ (গ) ছয়টি
৫৬। প্রাভাকর মীমাংসক মতে প্রমাণ কয়টি?
(ক) দুটি
(খ) তিনটি
(গ) পাঁচটি
(ঘ) একটি।
উত্তরঃ (গ) পাঁচটি
৫৭। অনুপলব্ধি প্রমাণ কোন্ মীমাংসা সম্প্রদায় স্বীকার করেছেন?
(ক) প্রাভাকর
(খ) মুরারি মিশ্র
(গ) ভাট্ট
(ঘ) ন্যায়-বৈশেষিক।
উত্তরঃ (গ) ভাট্ট
৫৮। মীমাংসা দর্শনের প্রধান কাজ হল-
(ক) দেবদেবীর উপাসনা করা
(খ) বৈদিক যাগযজ্ঞ ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানের যুক্তিমূলক ব্যাখ্যা প্রদান করা
(গ) কর্তব্য অনুসারে কর্ম করা
(ঘ) ধর্মীয় নিয়ম প্রতিপালন করা।
উত্তরঃ (খ) বৈদিক যাগযজ্ঞ ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানের যুক্তিমূলক ব্যাখ্যা প্রদান করা
৫৯। মীমাংসকরা যে ঈশ্বরকে স্বীকার করেছেন তিনি হলেন-
(ক) জগৎ-এর সৃষ্টিকর্তা
(খ) বেদে স্বীকৃত ঈশ্বর
(গ) ধর্মীয় ঈশ্বর
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) বেদে স্বীকৃত ঈশ্বর
৬০। অপূর্ব কোন্ দর্শনে স্বীকৃত?
(ক) যোগ
(খ) মীমাংসা
(গ) বেদান্ত
(ঘ) সাংখ্য।
উত্তরঃ (খ) মীমাংসা
৬১। মীমাংসা দর্শন অনুসারে বেদ-নির্দেশিত কর্ম হল-
(ক) কাম্যকর্ম
(খ) নিষিদ্ধ কর্ম
(গ) ধর্ম
(ঘ) নিত্য কর্ম।
উত্তরঃ (গ) ধর্ম
৬২। মীমাংসা দর্শন অনুসারে বেদ-নিষিদ্ধ কর্ম হল-
(ক) কাম্যকর্ম
(খ) নিষিদ্ধ কর্ম
(গ) অধর্ম
(ঘ) নিত্য কর্ম।
উত্তরঃ (গ) অধর্ম
৬৩। মীমাংসা মতে কর্ম কত প্রকার?
(ক) দুই
(খ) তিন
(গ) চার
(ঘ) পাঁচ।
উত্তরঃ (ক) দুই
৬৪। মীমাংসা দর্শনে পুরুষার্থ বলতে বোঝানো হয়েছে-
(ক) ধর্মকে
(খ) অর্থকে
(গ) কামকে
(ঘ) মোক্ষকে।
উত্তরঃ (ক) ধর্মকে
৬৫। প্রাভাকর ও ভাট্ট মতে পরম পুরুষার্থ কী?
(ক) ধর্ম
(খ) অর্থ
(গ) মোক্ষ
(ঘ) কর্ম।
উত্তরঃ (ক) ধর্ম
৬৬। আস্তিক ও সম্পূর্ণ বেদনির্ভর দর্শন হল?
(ক) চার্বাক
(খ) ন্যায়
(গ) বেদান্ত
(ঘ) যোগ।
উত্তরঃ (গ) বেদান্ত
৬৭। প্রত্যক্ষভাবে বেদের উপর প্রতিষ্ঠিত কোন্ দর্শন?
(ক) বেদান্ত
(খ) ন্যায়
(গ) চার্বাক
(ঘ) জৈন।
উত্তরঃ (ক) বেদান্ত
৬৮। বেদান্ত দর্শনের প্রবর্তক কে?
(ক) মহর্ষি জৈমিনি
(খ) মহর্ষি বাদরায়ণ
(গ) মহর্ষি কপিল
(ঘ) মহর্ষি গৌতম।
উত্তরঃ (খ) মহর্ষি বাদরায়ণ
৬৯। বেদান্ত দর্শনের আদি গ্রন্থ হল-
(ক) যোগসূত্র
(খ) ব্রহ্মসূত্র
(গ) ন্যায়সূত্র
(ঘ) সাংখ্যসূত্র।
উত্তরঃ (খ) ব্রহ্মসূত্র
৭০। ‘ব্রহ্মসূত্র’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন-
(ক) মহর্ষি গৌতম
(খ) মহর্ষি কপিল
(গ) শঙ্করাচার্য
(ঘ) মহর্ষি বাদরায়ণ।
উত্তরঃ (ঘ) মহর্ষি বাদরায়ণ
৭১। ব্রহ্মসূত্র আর কী নামে পরিচিত?
(ক) ন্যায়সূত্র
(খ) যোগসূত্র
(গ) শারীরক সূত্র
(ঘ) বেদান্তসূত্র।
উত্তরঃ (ঘ) বেদান্তসূত্র।
৭২। “সর্বদর্শনসংগ্রহ” রচনা করেন-
(ক) বল্লভাচার্য
(খ) নিম্বার্কাচার্য
(গ) মধবাচার্য
(ঘ) শঙ্করাচার্য।
উত্তরঃ (গ) মধবাচার্য
৭৩। সব বেদ-এর বেদ হল-
(ক) বেদান্ত
(খ) গীতা
(গ) ব্যাকরণ
(ঘ) পুরাণ।
উত্তরঃ (ক) বেদান্ত
৭৪। ‘বিদ’ ধাতুর অর্থ কী?
(ক) ব্রহ্ম
(খ) ধ্যান
(গ) জ্ঞান
(ঘ) ধারণা।
উত্তরঃ (গ) জ্ঞান
৭৫। বেদের কয়টি অংশ?
(ক) পাঁচটি
(খ) চারটি
(গ) তিনটি
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) চারটি
৭৬। বেদের অংশগুলি কয়টি কান্ডে বিভক্ত?
(ক) তিনটি
(খ) চারটি
(গ) পাঁচটি
(ঘ) দুটি।
উত্তরঃ (ঘ) দুটি
৭৭। বেদান্তের মহাকাব্য সংখ্যা হল–
(ক) আটটি
(খ) দুটি
(গ) চারটি
(ঘ) পাঁচটি।
উত্তরঃ (খ) দুটি
৭৮। বেদের কোন্ অংশের উপর বেদান্ত দর্শন প্রতিষ্ঠিত?
(ক) জ্ঞানকাণ্ড
(খ) উপনিষদ
(গ) সংহিতা
(ঘ) ব্রাহ্মণ।
উত্তরঃ (খ) উপনিষদ
৭৯। বেদের জ্ঞানকাণ্ড বলা হয়–
(ক) মন্ত্র ও ব্রাহ্মণ-কে
(খ) ব্রাহ্মণ ও আরণ্যক-কে
(গ) আরণ্যক ও উপনিষদ-কে
(ঘ) উপনিষদ ও সংহিতা-কে।
উত্তরঃ (গ) আরণ্যক ও উপনিষদ-কে
৮০। ‘বেদান্ত দর্শন’ বলা হয়–
(ক) পূর্ব মীমাংসাকে
(খ) উত্তর মীমাংসাকে
(গ) (ক) ও (খ) উভয়কে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) উত্তর মীমাংসাকে
৮১। বেদান্ত দর্শনের মূলভিত্তি হল–
(ক) উপনিষদ
(খ) গীতা
(গ) চণ্ডী
(ঘ) মহাভারত।
উত্তরঃ (ক) উপনিষদ
৮২। উপনিষদকে বলা হয়–
(ক) বেদান্ত
(খ) বেদাঙ্গ
(গ) বেদ
(ঘ) ব্রাহ্মণ।
উত্তরঃ (ক) বেদান্ত
৮৩। উপনিষদকে বেদান্ত বলা হয় কারণ উপনিষদ–
(ক) বেদের শেষভাগ হওয়ায়
(খ) বেদের অগ্রভাগ হওয়ায়
(গ) বেদের মধ্যভাগ হওয়ায়
(ঘ) বেদের প্রথম ভাগ হওয়ায়।
উত্তরঃ (ক) বেদের শেষভাগ হওয়ায়
৮৪। উপনিষদের মূলতত্ত্ব হল–
(ক) ব্রহ্ম
(খ) মায়া
(গ) জগৎ
(ঘ) জীব।
উত্তরঃ (ক) ব্রহ্ম
৮৫। বেদান্ত দর্শনের প্রধান আলোচ্য বিষয়–
(ক) আত্মা
(খ) ঈশ্বর
(গ) ব্রহ্ম
(ঘ) জীব ও জগৎ।
উত্তরঃ (গ) ব্রহ্ম
৮৬। ‘বেদান্ত’ শব্দের অর্থ হল–
(ক) বেদের অগ্র বা শুরু
(খ) বেদের অন্ত বা শেষ
(গ) বেদের মধ্য
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) বেদের অন্ত বা শেষ
৮৭। বেদান্ত দর্শনের প্রধান দুই ভাষ্যকার হলেন–
(ক) শঙ্করাচার্য, মধ্বাচার্য
(খ) রামানুজ, বল্লভাচার্য
(গ) রামানুজ, নিম্বার্কাচার্য
(ঘ) নিম্বার্কাচার্য, রামানুজ।
উত্তরঃ (ক) শঙ্করাচার্য, মধ্বাচার্য
৮৮। প্রস্থানত্রয় কী?
(ক) শ্রুতি প্রস্থান, স্মৃতি প্রস্থান, ন্যায় প্রস্থান
(খ) শ্রুতি প্রস্থান, স্মৃতি প্রস্থান, যুক্তি প্রস্থান
(গ) স্মৃতি প্রস্থান, ব্রহ্ম প্রস্থান, ন্যায় প্রস্থান
(ঘ) ন্যায় প্রস্থান, ধর্ম প্রস্থান, শ্রুতি প্রস্থান।
উত্তরঃ (খ) শ্রুতি প্রস্থান, স্মৃতি প্রস্থান, যুক্তি প্রস্থান
৮৯। ‘শ্রীভাষ্য’ কার লেখা?
(ক) বল্লভাচার্য
(খ) মধ্বাচার্য
(গ) শঙ্করাচার্য
(ঘ) রামানুজ।
উত্তরঃ (ঘ) রামানুজ
৯০। বেদান্ত ভাষ্যের রচয়িতা–
(ক) আচার্য জৈমিনি
(খ) বুদ্ধদেব
(গ) শঙ্করাচার্য
(ঘ) রামানুজ।
উত্তরঃ (গ) শঙ্করাচার্য
৯১। ‘শারীরক ভাষ্য’-এর রচয়িতা হলেন–
(ক) রামানুজ
(খ) বল্লভাচার্য
(গ) মধ্বাচার্য
(ঘ) শঙ্করাচার্য।
উত্তরঃ (ঘ) শঙ্করাচার্য
৯২। শূদ্ধাদ্বৈতবাদ-এর প্রবর্তক হলেন –
(ক) রামানুজ
(খ) বল্লভাচার্য
(গ) মধ্বাচার্য
(ঘ) শঙ্করাচার্য।
উত্তরঃ (খ) বল্লভাচার্য
৯৩। দ্বৈতাদ্বৈতবাদ-এর প্রবর্তক হলেন–
(ক) শঙ্করাচার্য
(খ) রামানুজ
(গ) নিম্বার্কাচার্য
(ঘ) মধ্বাচার্য।
উত্তরঃ (গ) নিম্বার্কাচার্য
৯৪। অদ্বৈতবাদের প্রতিষ্ঠাতা হলেন–
(ক) রামানুজ
(খ) গৌড়পাদ
(গ) শঙ্কর
(ঘ) নিম্বার্কাচার্য।
উত্তরঃ (গ) শঙ্কর
৯৫। যে মতবাদ অনুসারে পরমতত্ত্ব এক ও অদ্বিতীয় সেই মতবাদের নাম কী?
(ক) অদ্বৈতবাদ
(খ) দ্বৈতবাদ
(গ) ভাববাদ
(ঘ) মায়া।
উত্তরঃ (ক) অদ্বৈতবাদ
৯৬। অদ্বৈতবাদের মূলতত্ত্ব হল–
(ক) নির্গুণ ব্রহ্ম
(খ) সগুণ ব্রহ্ম
(গ) ঈশ্বর
(ঘ) বস্তুবাদ।
উত্তরঃ (ক) নির্গুণ ব্রহ্ম
৯৭। কেবলাদ্বৈতবাদের সমর্থক হলেন–
(ক) শঙ্করাচার্য
(খ) রামানুজ
(গ) গৌতম
(ঘ) বৃহস্পতি।
উত্তরঃ (ক) শঙ্করাচার্য
৯৮। আচার্য শঙ্কর হলেন–
(ক) বৈশেষিক
(খ) বেদান্ত
(গ) ন্যায়
(ঘ) সাংখ্য দার্শনিক।
উত্তরঃ (খ) বেদান্ত
৯৯। অদ্বৈত মতে প্রমাণের সংখ্যা–
(ক) ছয়টি
(খ) চারটি
(গ) তিনটি
(ঘ) দুটি।
উত্তরঃ (গ) তিনটি
১০০। “ব্রহ্ম সত্য জগৎ মিথ্যা।”– এ কথা বলেছেন–
(ক) শঙ্করাচার্য
(খ) রামানুজ
(গ) গৌতম বুদ্ধ
(ঘ) মহর্ষি গৌতম।
উত্তরঃ (ক) শঙ্করাচার্য
১০১। অদ্বৈত বেদান্তের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হল–
(ক) জীবের স্বরূপ প্রতিপাদন
(খ) ব্রহ্মের স্বরূপ প্রতিপাদন
(গ) জীব ও ব্রহ্মের ভিন্নতা প্রতিপাদন
(ঘ) জীব ও ব্রহ্মের অভিন্নতা প্রতিপাদন।
উত্তরঃ (ঘ) জীব ও ব্রহ্মের অভিন্নতা প্রতিপাদন
১০২। “একমেবাদ্বিতীয়ম্” কথাটি বলেছেন–
(ক) কপিল
(খ) রামানুজ
(গ) শঙ্করাচার্য
(ঘ) পতঞ্জলি।
উত্তরঃ (গ) শঙ্করাচার্য
১০৩। কার মতে ব্রহ্ম এক ও অদ্বিতীয়?
(ক) রামানুজ
(খ) শঙ্করাচার্য
(গ) আচার্য গৌড়পাদ
(ঘ) মধ্বাচার্য।
উত্তরঃ (খ) শঙ্করাচার্য
১০৪। “জীব ও ব্রহ্ম অভিন্ন।”– এ কথা মেনেছেন–
(ক) বৌদ্ধ
(খ) অদ্বৈত বেদান্ত
(গ) ন্যায়
(ঘ) যোগ দর্শন।
উত্তরঃ (খ) অদ্বৈত বেদান্ত
১০৫। “ব্রহ্ম নির্গুণ।”– এটি কার উক্তি?
(ক) রামানুজ
(খ) শঙ্করাচার্য
(গ) জৈন
(ঘ) চার্বাক।
উত্তরঃ (খ) শঙ্করাচার্য
১০৬। ব্রহ্ম হলেন–
(ক) চৈতন্যস্বরূপ
(খ) জড়স্বরূপ
(গ) অজ্ঞানস্বরূপ
(ঘ) মায়াস্বরূপ।
উত্তরঃ (ক) চৈতন্যস্বরূপ
১০৭। “ব্রহ্ম ও আত্মা অভিন্ন।”– এটি কার উক্তি?
(ক) স্বামী বিবেকানন্দ
(খ) রামানুজ
(গ) শঙ্করাচার্য
(ঘ) গৌতম বুদ্ধ।
উত্তরঃ (গ) শঙ্করাচার্য
১০৮। শঙ্করাচার্যের মতে সগুণ ব্রহ্ম হল–
(ক) মায়া উপহিত
(খ) মায়া সৃষ্ট
(গ) জগৎ সৃষ্ট
(ঘ) জীব উপহিত।
উত্তরঃ (ক) মায়া উপহিত
১০৯। কার মতে “নির্গুণ ব্রহ্মই সত্য, আর সব মিথ্যা”?
(ক) বল্লভাচার্য
(খ) রামানুজ
(গ) শঙ্করাচার্য
(ঘ) মধ্বাচার্য।
উত্তরঃ (গ) শঙ্করাচার্য
১১০। শঙ্করাচার্যের মতে স্বরূপত ব্রহ্ম হল–
(ক) সাকার
(খ) নিরাকার
(গ) অনুমানসিদ্ধ
(ঘ) প্রত্যক্ষজাত।
উত্তরঃ (খ) নিরাকার
১১১। ব্রহ্ম জগতের–
(ক) সমবায়ী কারণ
(খ) অসমবায়ী কারণ
(গ) নিমিত্ত কারণ
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (গ) নিমিত্ত কারণ
১১২। শঙ্করাচার্যের মতে ব্রহ্ম হলেন–
(ক) নিরুপাধিক
(খ) অদ্বৈত
(গ) নির্বিশেষ
(ঘ) সবকটিই ঠিক।
উত্তরঃ (ঘ) সবকটিই ঠিক
১১৩। ব্রহ্মের লক্ষণ কত প্রকার?
(ক) দুই প্রকার
(খ) তিন প্রকার
(গ) চার প্রকার
(ঘ) এক প্রকার।
উত্তরঃ (ক) দুই প্রকার
১১৪। শঙ্করাচার্য ব্রহ্মে কোন্ প্রকার ভেদ স্বীকার করেন?
(ক) স্বগতভেদ
(খ) সজাতীয়ভেদ
(গ) বিজাতীয়ভেদ
(ঘ) কোনো ভেদ স্বীকার করেন না।
উত্তরঃ (ঘ) কোনো ভেদ স্বীকার করেন না
১১৫। ব্রহ্ম সৎ অর্থে—
(ক) ব্রহ্ম সত্য
(খ) ব্রহ্ম অসৎ নয়
(গ) ব্রহ্ম জড় নয়
(ঘ) ব্রহ্ম নির্গুণ।
উত্তরঃ (খ) ব্রহ্ম অসৎ নয়
১১৬। শঙ্করাচার্য কয় প্রকার সত্তা স্বীকার করেন?
(ক) দুই
(খ) তিন
(গ) চার
(ঘ) এক।
উত্তরঃ (খ) তিন
১১৭। অদ্বৈত বেদান্তে জগতের যে সত্তা স্বীকার করা হয়েছে তা হল—
(ক) পারমার্থিক সত্তা
(খ) ব্যাবহারিক সত্তা
(গ) প্রাতিভাসিক সত্তা
(ঘ) অলৌকিক সত্তা।
উত্তরঃ (খ) ব্যাবহারিক সত্তা
১১৮। ব্রহ্ম-জগতের বিবর্তনের ক্ষেত্রে যে শক্তি কাজ করে তার নাম কী?
(ক) মায়া শক্তি
(খ) যান্ত্রিক শক্তি
(গ) ঐশ্বরিক শক্তি
(ঘ) জাগতিক শক্তি।
উত্তরঃ (ক) মায়া শক্তি
১১৯। অদ্বৈত বেদান্ত মতে মায়া—
(ক) সৎ
(খ) অসৎ
(গ) সদসৎ
(ঘ) অনির্বচনীয়।
উত্তরঃ (ঘ) অনির্বচনীয়
১২০। “সৎ, চিৎ, আনন্দরূপে অনুবর্তমান” বস্তুটিকে শঙ্করাচার্য কী বলেছেন?
(ক) আত্মা
(খ) জীব
(গ) ব্রহ্ম
(ঘ) জগৎ।
উত্তরঃ (গ) ব্রহ্ম
১২১। শঙ্করাচার্যের মতে মায়া কার শক্তি?
(ক) প্রকৃতির
(খ) জগতের
(গ) জীবের
(ঘ) সগুণ ব্রহ্মের।
উত্তরঃ (ঘ) সগুণ ব্রহ্মের
১২২। অদ্বৈত বেদান্ত অনুযায়ী আবরণ শক্তিযুক্ত মায়াকে বলা হয়—
(ক) অজ্ঞান
(খ) অবিদ্যা
(গ) মায়াধীশ
(ঘ) জাদু।
উত্তরঃ (খ) অবিদ্যা
১২৩। শঙ্করাচার্যের মতে অবিদ্যা থেকে মুক্তির উপায় হল—
(ক) জ্ঞান
(খ) ভক্তি
(গ) কর্ম
(ঘ) যোগ।
উত্তরঃ (ক) জ্ঞান
১২৪। “মায়া মিথ্যা।”— এ কথা বলেছেন—
(ক) আচার্য শঙ্কর
(খ) আচার্য নিম্বার্ক
(গ) আচার্য গোবিন্দ
(ঘ) আচার্য মধ্বাচার্য।
উত্তরঃ (ক) আচার্য শঙ্কর
১২৫। শঙ্করাচার্যের মায়াতত্ত্বের বিরুদ্ধে রামানুজ কয়টি আপত্তি তুলেছেন?
(ক) পাঁচটি
(খ) ছয়টি
(গ) সাতটি
(ঘ) নয়টি।
উত্তরঃ (গ) সাতটি
১২৬। “জগৎ ব্রহ্মের বিবর্তন।” — এ কথা বলেছেন—
(ক) আচার্য রামানুজ
(খ) আচার্য শঙ্কর
(গ) চার্বাকগণ
(ঘ) নৈয়ায়িকগণ।
উত্তরঃ (খ) আচার্য শঙ্কর
১২৭। বিশিষ্টাদ্বৈতবাদের প্রতিষ্ঠাতা কে?
(ক) রামানুজ
(খ) শঙ্করাচার্য
(গ) নিম্বার্কাচার্য
(ঘ) বল্লভাচার্য।
উত্তরঃ (ক) রামানুজ
১২৮। “ব্রহ্ম হলেন চিৎ ও অচিৎ গুণবিশিষ্ট”— এ কথা বলা হয়—
(ক) অদ্বৈতবেদান্তে
(খ) বিশিষ্টাদ্বৈতবাদে
(গ) অদ্বৈতবাদে
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (খ) বিশিষ্টাদ্বৈতবাদে
১২৯। ব্রহ্ম পরিণামবাদী কে?
(ক) রামানুজ
(খ) চার্বাক
(গ) শঙ্কর
(ঘ) কণাদ।
উত্তরঃ (ক) রামানুজ
১৩০। “ব্রহ্ম সগুণ।” — এ কথা কে বলেছেন?
(ক) কণাদ
(খ) শঙ্করাচার্য
(গ) রামানুজ
(ঘ) বুদ্ধ।
উত্তরঃ (গ) রামানুজ
১৩১। রামানুজ যে তিনটি তত্ত্বে বিশ্বাস করতেন, সেগুলি হল—
(ক) দেহ, আত্মা, মন
(খ) দেহ, আত্মা, জড়
(গ) জীব, জগৎ, মন
(ঘ) জীব, জগৎ, ঈশ্বর বা ব্রহ্ম।
উত্তরঃ (ঘ) জীব, জগৎ, ঈশ্বর বা ব্রহ্ম
১৩২। “ব্রহ্মই ঈশ্বর”— কার মত?
(ক) রামানুজ
(খ) শঙ্করাচার্য
(গ) নিম্বার্কাচার্য
(ঘ) মধ্বাচার্য।
উত্তরঃ (ক) রামানুজ
১৩৩। ব্রহ্ম ও ধর্মের ঈশ্বর পরস্পর অভিন্ন — এ কথা বলা হয়—
(ক) অদ্বৈত মতবাদে
(খ) দ্বৈতাদ্বৈতবাদে
(গ) বিশিষ্টাদ্বৈতবাদে
(ঘ) কেবলাদ্বৈতবাদে।
উত্তরঃ (গ) বিশিষ্টাদ্বৈতবাদে
১৩৪। শ্রীসম্প্রদায়-এর প্রণেতা হলেন—
(ক) নিম্বার্কাচার্য
(খ) রামানুজ
(গ) শঙ্করাচার্য
(ঘ) মধ্বাচার্য।
উত্তরঃ (খ) রামানুজ
১৩৫। রামানুজের মতে পুরুষার্থ হল–
(ক) ধর্ম
(খ) অর্থ
(গ) মোক্ষ
(ঘ) ঈশ্বরের দাসত্ব।
উত্তরঃ (ঘ) ঈশ্বরের দাসত্ব
১৩৬। ভারতীয় দর্শনে নাস্তিক শিরোমণি বলা হয়–
(ক) চার্বাকদের
(খ) নৈয়ায়িকদের
(গ) বৈশেষিকদের
(ঘ) বৌদ্ধদের।
উত্তরঃ (ক) চার্বাকদের
১৩৭। ‘তত্ত্বোপল্লবসিংহ’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন–
(ক) সায়নমাধব
(খ) জয়রাশিভট্ট
(গ) মাধবাচার্য
(ঘ) জয়ন্তভট্ট।
উত্তরঃ (খ) জয়রাশিভট্ট
১৩৮। নরমপন্থী নাস্তিক দর্শন বলা হয়–
(ক) চার্বাক ও বৌদ্ধ
(খ) জৈন ও বৌদ্ধ
(গ) চার্বাক ও জৈন
(ঘ) সবকটি ঠিক।
উত্তরঃ (খ) জৈন ও বৌদ্ধ
১৩৯। জৈন ও বৌদ্ধ দর্শনকে নরমপন্থী নাস্তিক দর্শন বলা হয় কারণ এরা–
(ক) বেদকে স্বীকার না করলেও বেদকে অশ্রদ্ধা করেননি
(খ) বেদকে স্বীকার করেছেন
(গ) বেদকে হেয় প্রতিপন্ন করেন
(ঘ) বেদকে মেনেছেন।
উত্তরঃ (ক) বেদকে স্বীকার না করলেও বেদকে অশ্রদ্ধা করেননি
১৪০। নাস্তিক দর্শনগুলি হল–
(ক) চার্বাক, ন্যায়, সাংখ্য
(খ) চার্বাক, বৌদ্ধ, জৈন
(গ) ন্যায়, বৌদ্ধ, সাংখ্য
(ঘ) জৈন, বৌদ্ধ, বেদান্ত।
উত্তরঃ (খ) চার্বাক, বৌদ্ধ, জৈন
১৪১। চরমপন্থী নাস্তিক দর্শন হল–
(ক) চার্বাক
(খ) ন্যায়
(গ) বৈশেষিক
(ঘ) মীমাংসা।
উত্তরঃ (ক) চার্বাক
১৪২। বেদকে হেয় প্রতিপন্ন করে বলে চার্বাক দর্শন কী নামে পরিচিত?
(ক) আস্তিক
(খ) নাস্তিক
(গ) চরমপন্থী নাস্তিক
(ঘ) নরমপন্থী নাস্তিক।
উত্তরঃ (গ) চরমপন্থী নাস্তিক
১৪৩। চার্বাক দর্শনে কতগুলি সম্প্রদায় আছে?
(ক) একটি
(খ) তিনটি
(গ) চারটি
(ঘ) দুটি।
উত্তরঃ (খ) তিনটি
১৪৪। চার্বাক দর্শনের প্রতিষ্ঠাতা হলেন–
(ক) মহাবীর
(খ) মহর্ষি গৌতম
(গ) গৌতম বুদ্ধ
(ঘ) ঋষি বৃহস্পতি।
উত্তরঃ (ঘ) ঋষি বৃহস্পতি
১৪৫। বেদকে নিন্দা করা হয় কোন্ দর্শনে?
(ক) চার্বাক
(খ) যোগ
(গ) বৌদ্ধ
(ঘ) জৈন।
উত্তরঃ (ক) চার্বাক
১৪৬। “বেদ ভন্ড পুরোহিত দ্বারা রচিত” – এ কথা কোন্ দর্শনে বলা হয়?
(ক) বৌদ্ধ
(খ) চার্বাক
(গ) সাংখ্য
(ঘ) যোগ।
উত্তরঃ (খ) চার্বাক
১৪৭। সবচেয়ে প্রাচীন ভারতীয় দর্শন সম্প্রদায়টি হল–
(ক) ন্যায়
(খ) চার্বাক
(গ) জৈন
(ঘ) যোগ।
উত্তরঃ (খ) চার্বাক
১৪৮। একজন চার্বাক পন্ডিত হলেন–
(ক) রামানুজ
(খ) চার্বাক
(গ) জয়রাশিভট্ট
(ঘ) জয়ন্তভট্ট।
উত্তরঃ (গ) জয়রাশিভট্ট
১৪৯। কোন্ দর্শনকে লোকায়ত দর্শন বলা হয়?
(ক) চার্বাক
(খ) জৈন
(গ) বৌদ্ধ
(ঘ) ন্যায়।
উত্তরঃ (ক) চার্বাক
১৫০। লোকায়ত দর্শন হল–
(ক) প্রত্যক্ষগোচর জগতে সীমাবদ্ধ দর্শন
(খ) ব্যক্তি সম্পর্কে দর্শন
(গ) অলৌকিক বিষয় সম্পর্কে দর্শন
(ঘ) সত্তা সম্পর্কিত দর্শন।
উত্তরঃ (ক) প্রত্যক্ষগোচর জগতে সীমাবদ্ধ দর্শন
১৫১। চার্বাক মতে যথার্থ জ্ঞানের উৎস হল–
(ক) প্রত্যক্ষ
(খ) অনুমান
(গ) উপমান
(ঘ) শব্দ।
উত্তরঃ (ক) প্রত্যক্ষ
১৫২। চার্বাক জ্ঞানতত্ত্বের মূলনীতি হল–
(ক) প্রত্যক্ষই একমাত্র প্রমাণ
(খ) কর্মনীতি
(গ) কার্যকারণ নিয়ম
(ঘ) কোনোটিই নয়।
উত্তরঃ (ক) প্রত্যক্ষই একমাত্র প্রমাণ
১৫৩। চার্বাক মতে ‘প্রমাণ’ কয়টি?
(ক) তিনটি
(খ) চারটি
(গ) একটি
(ঘ) পাঁচটি।
উত্তরঃ (গ) একটি
আরো পড়ুন : দর্শন শব্দের অর্থ MCQ প্রশ্ন উত্তর