চারণকবি কবিতার MCQ প্রশ্ন উত্তর ক্লাস 12 বাংলা প্রথম সেমিস্টার | Charankobi Kobita MCQ (Varvara Rao) Class 11 Semester 1st

১। ‘চারণকবি’ কবিতাটির রচয়িতা কে?
(ক) জয়াপ্রভা
(খ) পেন্ডিয়ালা ভারভারা রাও
(গ) ভারভারা রাও
(ঘ) এন গোপি।
উত্তরঃ (গ) ভারভারা রাও
২। ভারভারা রাও-এর পুরো নাম কী?
(ক) বিশ্বপতি ভারভারা রাও
(খ) কে সিভা রেড্ডি
(গ) ভেঙ্কটেশ ভারভারা রাও
(ঘ) ভারভারা ভেনুগোপাল রাও।
উত্তরঃ (ঘ) ভারভারা ভেনুগোপাল রাও
৩। ভারভারা রাও মূলত কোন্ ভাষার কবি?
অথবা, ‘চারণ কবি’-র মূল কবিতাটি কোন ভাষায় লেখা?
(ক) তেলুগু
(খ) তামিল
(গ) মালয়ালম
(ঘ) কন্নড়।
উত্তরঃ (ক) তেলুগু
৪। ‘চারণকবি’ কবিতাটির অনুবাদক কে?
(ক) মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
(খ) উৎপল কুমার বসু
(গ) শক্তি চট্টোপাধ্যায়
(ঘ) শঙ্খ ঘোষ।
উত্তরঃ (ঘ) শঙ্খ ঘোষ
৫। ‘চারণকবি’ মূল যে কবিতার অনুবাদ, সেই কবিতাটি হল –
(ক) কবিতা
(খ) কাব্য
(গ) কবি
(ঘ) কথ্য।
উত্তরঃ (গ) কবি
৬। ‘চারণকবি’ কোন্ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?
(ক) চেলি নেগাল্লু
(খ) ভবিষ্যথু চিত্রপটম
(গ) ক্যাপটিভ ইমাজিনেশন
(ঘ) সমডুম।
উত্তরঃ (খ) ভবিষ্যথু চিত্রপটম
৭। ভারভারা রাও-এর ‘চারণকবি’ কবিতার মূলসুর কী?
(ক) মানব বন্দনা
(খ) দেশমাতৃকার স্তবগান
(গ) মুক্তি চেতনা
(ঘ) দেশমাতৃকার শৃঙ্খলমোচন।
উত্তরঃ (গ) মুক্তি চেতনা
৮। ‘ভবিষ্যথু চিত্রপটম’ – প্রকাশিত হয়-
(ক) ১৯৬৬ সালে
(খ) ১৯৭৬ সালে
(গ) ১৯৮৬ সালে
(ঘ) ১৯৯৬ সালে।
উত্তরঃ (গ) ১৯৮৬ সালে
৯। শঙ্খ ঘোষ অনূদিত ‘চারণকবি’ কোন্ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল?
(ক) দেশ
(খ) বর্তমান
(গ) সেতুবন্ধন
(ঘ) সন্দেশ।
উত্তরঃ (গ) সেতুবন্ধন
১০। ভারভারা রাও-এর প্রথম কবিতাসংকলনটি হল –
(ক) ওরেগিম্পু
(খ) চালি নেগালু
(গ) মুক্তকান্তম
(ঘ) উন্নাদেডো উন্নাও
উত্তরঃ (খ) চালি নেগালু
১১। ভারভারা রাও-এর কারাবাসের ডায়ারিটির নাম –
(ক) বীজভূমি
(খ) ক্যাপটিভ ইমাজিনেশন
(গ) ভারত-এক কবির জীবন
(ঘ) রাইটিংস ইন দ্য ডার্ক।
উত্তরঃ (খ) ক্যাপটিভ ইমাজিনেশন
১২। কোন্ কবিতা সংকলনটির মাধ্যমে ভারভারা রাও প্রথম সর্বভারতীয় পাঠকের কাছে পৌঁছোতে পেরেছিলেন?
(ক) বীজভূমি
(খ) ক্যাপটিভ ইমাজিনেশন
(গ) ভারভারা রাও-আ লাইফ ইন পোয়েট্রি
(ঘ) ডেভিল অন দ্য ক্রস।
উত্তরঃ (গ) ভারভারা রাও-আ লাইফ ইন পোয়েট্রি
১৩। ‘ভারভারা রাও – আ লাইফ ইন পোয়েট্রি’ কবিতাসংকলনটিতে কয়টি কবিতা সংকলিত হয়েছিল?
(ক) পঞ্চাশটি
(খ) আটচল্লিশটি
(গ) সাতচল্লিশটি
(ঘ) পঁয়তাল্লিশটি।
উত্তরঃ (খ) আটচল্লিশটি
১৪। ‘চারণকবি’ কবিতাটির স্তবক সংখ্যা কয়টি?
(ক) ৪ টি
(খ) ২ টি
(গ) ৫টি
(ঘ) ৩ টি।
উত্তরঃ (ঘ) ৩ টি
১৫। ‘চারণকবি’ কবিতাটির পঙ্ক্তি সংখ্যা কত?
(ক) চব্বিশটি
(খ) আটচল্লিশটি
(গ) তেতাল্লিশটি
(ঘ) পঁয়তাল্লিশটি।
উত্তরঃ (ক) চব্বিশটি
১৬। তিনি হলেন-ভারভারা রাও, যাঁর জীবন দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে ‘চারণকবি’ লেখেন,
(ক) নেলসন মেন্ডেলা
(খ) রবীন্দ্রনাথ
(গ) বেঞ্জামিন মোলায়েজ
(ঘ) বিজি লাল।
উত্তরঃ (গ) বেঞ্জামিন মোলায়েজ
১৭। মেলসিলা বেঞ্জামিন মোলায়েজ ছিলেন-
(ক) চিলির কবি
(খ) দক্ষিণ আফ্রিকার কবি
(গ) লাতিন আমেরিকার কবি
(ঘ) উত্তর আফ্রিকার কবি।
উত্তরঃ (খ) দক্ষিণ আফ্রিকার কবি
১৮। ‘চারণকবি’ কাদের বলা হয়?
(ক) যে কবি জেলে বসে কবিতা লেখেন
(খ) যে কবি পত্রিকার সুপারিশে কবিতা লেখেন
(গ) যে কবি মঞ্চে তাঁর স্বলিখিত কবিতা পাঠ করেন
(ঘ) যে ভ্রাম্যমাণ কবি ঘুরে ঘুরে তাঁর কবিতা ও ভাবনা সুর করে গেয়ে সাধারণের কাছে পৌঁছে দেন।
উত্তরঃ (ঘ) যে ভ্রাম্যমাণ কবি ঘুরে ঘুরে তাঁর কবিতা ও ভাবনা সুর করে গেয়ে সাধারণের কাছে পৌঁছে দেন
১৯। ভ্রাম্যমাণ কবিদের বলা হয় –
(ক) চরণকবি
(খ) চারণকবি
(গ) লিরিক কবি
(ঘ) কবিয়াল।
উত্তরঃ (খ) চারণকবি
২০। “…যখন সব লোপাট” – কী লোপাট?
(ক) নথিপত্র
(খ) ধনসম্পত্তি
(গ) নিয়মকানুন
(ঘ) বিজ্ঞাপন।
উত্তরঃ (গ) নিয়মকানুন
২১। নিয়মকানুন কী করা হয়েছে?
(ক) সংরক্ষণ
(খ) লোপাট
(গ) বিসর্জন
(ঘ) সংশোধন।
উত্তরঃ (খ) লোপাট
২২। “আর সময়ের ঢেউ-তোলা কালো মেঘের দল” – মেঘের দল কী করছে?
(ক) বৃষ্টি ঝরাচ্ছে
(খ) ফাঁস লাগাচ্ছে গলায়
(গ) মায়ের অশ্রু হয়ে ঝরছে
(ঘ) প্রলয় ঘটাচ্ছে।
উত্তরঃ (খ) ফাঁস লাগাচ্ছে গলায়
২৩। সময়ের মেঘ কীরূপ?
(ক) ঢেউ-তোলা
(খ) পালতোলা
(গ) ভাসমান
(ঘ) ঝঞ্ঝাময়।
উত্তরঃ (ক) ঢেউ-তোলা
২৪। সময়ের ঢেউ-তোলা মেঘের রং কী?
(ক) সাদা
(খ) ধূসর
(গ) নীল
(ঘ) কালো।
উত্তরঃ (ঘ) কালো
২৫। সময়ের ঢেউ-তোলা কালো মেঘের দল কোথায় ফাঁস লাগাচ্ছে?
(ক) গলায়
(খ) হাতে
(গ) পায়ে
(ঘ) দড়িতে।
উত্তরঃ (ক) গলায়
২৬। কালো মেঘের দল গলায় কী লাগাচ্ছে?
(ক) দড়ি
(খ) হার
(গ) ফাঁস
(ঘ) কোপ।
উত্তরঃ (গ) ফাঁস
২৭। ফাঁস লাগাচ্ছে গলায়?
(ক) প্রলয় ঝড়
(খ) নিয়মকানুন
(গ) মায়ের বেদনাশ্রু
(ঘ) কালো মেঘ।
উত্তরঃ (ঘ) কালো মেঘ
২৮। ‘চুঁইয়ে পড়ছে না কোনো …” কী চুঁইয়ে পড়ছে না?
(ক) স্বেদবিন্দু
(খ) ঘাম
(গ) কুম্ভীরাশ্রু
(ঘ) রক্ত
উত্তরঃ (ঘ) রক্ত
২৯। রক্ত ছাড়াও আর কী চুঁইয়ে পড়ছে না?
(ক) ঘাম
(খ) চোখের জল
(গ) জল
(ঘ) বর্ষার জল।
উত্তরঃ (খ) চোখের জল
৩০। কীভাবে বিদ্যুৎ বাজ হয়ে উঠছে?
(ক) ঘূর্ণিপাকে
(খ) নিম্নচাপে
(গ) দুর্বিপাকে
(ঘ) মেঘের ডাকে।
উত্তরঃ (ক) ঘূর্ণিপাকে
৩১। ঘূর্ণিপাকে বিদ্যুৎ কী হয়ে উঠছে?
(ক) বৃষ্টি
(খ) আলো
(গ) ঝলকানি
(ঘ) বাজ।
উত্তরঃ (ঘ) বাজ
৩২। কী বাজ হয়ে উঠছে?
(ক) মেঘ
(খ) বিদ্যুৎ
(গ) তড়িৎ
(ঘ) জলদ।
উত্তরঃ (খ) বিদ্যুৎ
৩৩। ঝিরঝিরে বৃষ্টি কীসে পরিণত হয়েছে?
(ক) প্রবল বর্ষণে
(খ) প্রলয়ে
(গ) প্রলয়ঝড়ে
(ঘ) অশ্রুতে।
উত্তরঃ (গ) প্রলয়ঝড়ে
৩৪। কেমন বৃষ্টি প্রলয়ঝড় হয়ে উঠছে?
(ক) তিরতিরে
(খ) ঝম্
(গ) ঝিরঝিরে
(ঘ) টিপ্টি।
উত্তরঃ (গ) ঝিরঝিরে
৩৫। “জেলের গরাদ থেকে বেরিয়ে আসছে/ কবির কোনো লিপিকার স্বর” – কী বুকে নিয়ে?
(ক) কবিতার বই
(খ) মায়ের বেদনাশ্রু
(গ) ক্রন্দনরোল
(ঘ) স্মৃতিচিহ্ন।
উত্তরঃ (খ) মায়ের বেদনাশ্রু
৩৬। জেলের গরাদ থেকে কী বেরিয়ে আসছে?
(ক) কবির গানের সুর
(খ) ক্রন্দনরোল
(গ) কবির কোনো লিপিকার স্বর
(ঘ) হাহাকার।
উত্তরঃ (গ) কবির কোনো লিপিকার স্বর
৩৭। কোথা থেকে বেরিয়ে আসছে কবির কোনো লিপিকার স্বর?
(ক) ফাঁসির মঞ্চ থেকে
(খ) স্মরণসভা থেকে
(গ) কালো মেঘের থেকে
(ঘ) জেলের গরাদ থেকে।
উত্তরঃ (ঘ) জেলের গরাদ থেকে
৩৮। লিপিকার স্বর কার?
(ক) চারণকবির
(খ) কবির
(গ) গায়কের
(ঘ) রবীন্দ্রনাথের।
উত্তরঃ (খ) কবির
৩৯। কবির কোনো ‘লিপিকার স্বর’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
(ক) কবির কণ্ঠ রোধ করা হলেও, বেরিয়ে আসা প্রতিবাদী স্বর ও সত্তাকে
(খ) কবির বিলাপকে
(গ) কবির আকাশচুম্বী চিৎকারকে
(ঘ) কবিমাতার ক্রন্দনকে।
উত্তরঃ (ক) কবির কণ্ঠ রোধ করা হলেও, বেরিয়ে আসা প্রতিবাদী স্বর ও সত্তাকে
৪০। “যখন কাঁপন লাগে…” কোথায় কাঁপন লাগে?
(ক) হৃদয়ে
(খ) জিভে
(গ) দেহে
(ঘ) কণ্ঠে।
উত্তরঃ (খ) জিভে
৪১। “যখন কাঁপন লাগে জিভে” – তখন কী হয়?
(ক) বাতাসকে মুক্ত করে দেয় সুর
(খ) বাতাসকে বদ্ধ করে রাখে সুর
(গ) গান রচিত হয়
(ঘ) কণ্ঠ থেকে সুর নিঃসৃত হয়।
উত্তরঃ (ক) বাতাসকে মুক্ত করে দেয় সুর
৪২। “যখন কাঁপন লাগে জিভে” – কথাটির অর্থ হল?
(ক) শীতের অনুভব
(খ) অত্যাচারে কাতর
(গ) অব্যক্ত যন্ত্রণা
(ঘ) প্রতিবাদের উচ্চারণ।
উত্তরঃ (ঘ) প্রতিবাদের উচ্চারণ
৪৩। সুর মুক্ত করে দেয় কাকে?
(ক) কবিকে
(খ) জনতাকে
(গ) স্বাকাশকে
(ঘ) বাতাসকে।
উত্তরঃ (ঘ) বাতাসকে
৪৪। বাতাসকে মুক্ত করে দেয় –
(ক) সুর
(খ) গান
(গ) ভোর
(ঘ) কবি।
উত্তরঃ (ক) সুর
৪৫। “বাতাসকে মুক্ত করে দেয় সুর” – কখন?
(ক) যখন কবিকে ফাঁসির মঞ্চে তোলা হয়
(খ) যখন কাঁপন লাগে জিভে
(গ) যখন ঘূর্ণিপাকে বিদ্যুৎ হয়ে ওঠে বাজ
(ঘ) যখন জেলের গরাদ থেকে বেরিয়ে আসে লিপিকার স্বর।
উত্তরঃ (খ) যখন কাঁপন লাগে জিভে
৪৬। কী যুদ্ধের শস্ত্র হয়ে ওঠে?
(ক) কবিতা
(খ) গান
(গ) তির
(ঘ) কামান।
উত্তরঃ (খ) গান
৪৭। গান কী হয়ে ওঠে?
(ক) প্রতিবাদের স্বর
(খ) আন্দোলনের সুর
(গ) যুদ্ধেরই শস্ত্র
(ঘ) মনের জোর।
উত্তরঃ (গ) যুদ্ধেরই শস্ত্র
৪৮। ‘শস্ত্র’ – কী?
(ক) আগ্নেয়াস্ত্র
(খ) ক্ষেপণাস্ত্র, যা নিক্ষেপ করা হয়
(গ) প্রহরেণ, হাতে নিয়ে প্রহার করা হয় এমন যন্ত্রবিশেষ
(ঘ) মারণাস্ত্র।
উত্তরঃ (গ) প্রহরেণ, হাতে নিয়ে প্রহার করা হয় এমন যন্ত্রবিশেষ
৪৯। গান যুদ্ধের শস্ত্র হয়ে উঠলে কী হয়?
(ক) কবিকে বন্দি করা হয়
(খ) কবি নিশ্চুপ থাকেন
(গ) সকলে একত্রে গান গায়
(ঘ) কোনোটিই হয় না।
উত্তরঃ (ক) কবিকে বন্দি করা হয়
৫০। কবিকে ওরা ভয় পায়, যখন –
(ক) গান যুদ্ধের শস্ত্র হয়ে ওঠে
(খ) কবিতা ফুলের মতো ফোটে
(গ) কবি নিশ্চুপ থাকেন
(ঘ) কবি যুদ্ধে শামিল হন।
উত্তরঃ (ক) গান যুদ্ধের শস্ত্র হয়ে ওঠে
৫১। ‘তখন ভয় পায় ওরা’ – কাকে?
(ক) ফাঁসুড়েকে
(খ) জনতাকে
(গ) কবিকে
(ঘ) ফাঁসির মঞ্চকে।
উত্তরঃ (গ) কবিকে
৫২। কবিকে ভয় পেয়ে ওরা কী করে?
(ক) কবির কবিতা পড়ে
(খ) কবিকে কয়েদ করে
(গ) ফাঁসুড়েকে তলব করে
(ঘ) জনতার মাঝে শামিল হয়।
উত্তরঃ (খ) কবিকে কয়েদ করে
৫৩। “কয়েদ করে তাকে” – কাকে কয়েদ করে?
(ক) অনুবাদককে
(খ) কবিকে
(গ) ফাঁসুড়েকে
(ঘ) জনতাকে।
উত্তরঃ (খ) কবিকে
৫৪। কোথায় আরও শক্ত করে জড়িয়ে দেওয়া হয় ফাঁস?
(ক) হাতে
(খ) পায়ে
(গ) কোমরে
(ঘ) গর্দানে
উত্তরঃ (ঘ) গর্দানে
৫৫। গর্দানে কীভাবে জড়িয়ে দেওয়া হয় ফাঁস?
(ক) শক্ত করে
(খ) যত্ন করে
(গ) আলগা করে
(ঘ) ইচ্ছে করে।
উত্তরঃ (ক) শক্ত করে
৫৬। গর্দানে কী জড়িয়ে দেওয়া হয়?
(ক) মালা
(খ) চাদর
(গ) ফাঁস
(ঘ) উত্তরীয়।
উত্তরঃ (গ) ফাঁস
৫৭। “গর্দানে আরো শক্ত করে জড়িয়ে দেয় ফাঁস”- কী বোঝানো হয়েছে?
(ক) কবির গলায় মাল্যদান করাকে
(খ) কবির গর্দান নেওয়াকে
(গ) কবির প্রতিবাদী কণ্ঠ রোধ করাকে
(ঘ) কোনোটিকেই নয়।
উত্তরঃ (গ) কবির প্রতিবাদী কণ্ঠ রোধ করাকে
৫৮। ‘গর্দানে’ শব্দের অর্থ কী?
(ক) ঘাড় ও গলা সমেত মাথাতে
(খ) গলাতে
(গ) ঘাড়ে
(ঘ) মাথাতে।
উত্তরঃ (ক) ঘাড় ও গলা সমেত মাথাতে
৫৯। কবি তাঁর সুর নিয়ে কোথায় শ্বাস ফেলেছেন?
(ক) জনতার মাঝখানে
(খ) কবিতায়
(গ) জেলের গরাদে
(ঘ) আদালতে।
উত্তরঃ (ক) জনতার মাঝখানে
৬০। কবি কী নিয়ে জনতার মাঝে শ্বাস ফেলেন?
(ক) কবিতা
(খ) লিপিকা
(গ) সুর
(ঘ) স্বর।
উত্তরঃ (গ) সুর
৬১। কবি তাঁর সুর নিয়ে জনতার মাঝে ফেলেন –
(ক) শ্বাস
(খ) দীর্ঘশ্বাস
(গ) প্রশ্বাস
(ঘ) নিঃশ্বাস।
উত্তরঃ (ক) শ্বাস
৬২। “স্পর্ধা জানাচ্ছে মৃত্যুকে” – কে?
(ক) তরুণ বিপ্লবী
(খ) কবি
(গ) ফাঁসির মঞ্চ
(ঘ) বিচারালয়ে।
উত্তরঃ (গ) ফাঁসির মঞ্চ
৬৩। ফাঁসির মঞ্চ মৃত্যুকে কী জানাচ্ছে?
(ক) কুর্নিশ
(খ) আস্পর্ধা
(গ) প্রণাম
(ঘ) স্পর্ধা।
উত্তরঃ (ঘ) স্পর্ধা
৬৪। ভারসাম্য রক্ষার্থে মাটিতে মিশে যাচ্ছে কী?
(ক) লিপিকার স্বর
(খ) ফাঁসির মঞ্চ
(গ) অত্যাচারী শাসকবর্গ
(ঘ) মায়ের বেদনাশ্রু।
উত্তরঃ (খ) ফাঁসির মঞ্চ
৬৫। ফাঁসির মঞ্চ কাকে স্পর্ধা জানাচ্ছে?
(ক) জীবনকে
(খ) ফাঁসুড়েকে
(গ) মৃত্যুকে
(ঘ) কবিকে।
উত্তরঃ (গ) মৃত্যুকে
৬৬। ফাঁসির মঞ্চ মাটিতে মিশে যাচ্ছে কেন?
(ক) আত্মসম্মান রক্ষার্থে
(খ) শাসকের শুভবুদ্ধির উদয়
(গ) কবিকে রক্ষার্থে
(ঘ) ভারসাম্য রক্ষার্থে।
উত্তরঃ (ঘ) ভারসাম্য রক্ষার্থে
৬৭। ‘ফাঁসির মঞ্চ মিলিয়ে যাচ্ছে মাটিতে’—উদ্ধৃতাংশের মধ্যে দিয়ে যা বোঝানো হয়েছে-
(ক) অত্যাচারের অবসান
(খ) শাসকের শুভবুদ্ধির উদয়
(গ) নতুন শাসকের জন্ম
(ঘ) এক সব পেয়েছির দেশ-এর কল্পনা।
উত্তরঃ (অ) অত্যাচারের অবসান
৬৮। ফাঁসির মঞ্চ শেষে কাকে ঝুলিয়ে দিচ্ছে?
(ক) কবিকে
(খ) তুচ্ছ ফাঁসুড়েকে
(গ) কবির সৃষ্টিকে
(ঘ) কবির গানকে।
উত্তরঃ (খ) তুচ্ছ ফাঁসুড়েকে
৬৯। ফাঁসুড়েকে ঝুলিয়ে দিচ্ছে-
(ক) দড়ি
(খ) ফাঁস
(গ) ফাঁসির মঞ্চ
(ঘ) নাট্যমঞ্চ।
উত্তরঃ (খ) ফাঁস
৭০। ফাঁসুড়েকে যে বিশেষণ দ্বারা আখ্যায়িত করা হয়েছে, তা হল-
(ক) বিজ্ঞ
(খ) শ্রেষ্ঠ
(গ) তুচ্ছ
(ঘ) ঘৃণ্য।
উত্তরঃ (গ) তুচ্ছ
৭১। ফাঁসুড়ে কারা?
(ক) জনতা
(খ) কবি
(গ) শাসকদল
(ঘ) সময়।
উত্তরঃ (গ) শাসকদল
৭২। ফাঁসুড়েকে ঝুলিয়ে দেওয়ার অর্থ কী?
(ক) ফাঁসুড়ে মৃত
(খ) ফাঁসুড়ে স্পর্ধিত
(গ) ফাঁসুড়ের আয়ু কমে এসেছে
(ঘ) স্বৈরতন্ত্রের অবসান ঘটানো।
উত্তরঃ (ঘ) স্বৈরতন্ত্রের অবসান ঘটানো
৭৩। ‘চারণকবি’ কবিতার শেষে কোনো বিরামচিহ্ন নেই কেন?
(ক) কবি বিরামচিহ্ন দিতে ভুলে গিয়েছেন
(খ) কবিতাটি প্রকাশ হওয়ার সময় প্রকাশনা সংস্থা ভুল করেছে
(গ) কবি স্বেচ্ছায় দেননি কারণ জনগণের লড়াই কখনও শেষ হয় না
(ঘ) কবি তাঁর কোনো কবিতাতেই বিরামচিহ্ন দেন না।
উত্তরঃ (গ) কবি স্বেচ্ছায় দেননি কারণ জনগণের লড়াই কখনও শেষ হয় না
৭৪। ‘চারণকবি’ কবিতাটিকে কোন্ ধরনের কবিতা বলা যায়?
(ক) অরাজনৈতিক
(খ) রাজনৈতিক
(গ) ব্যঙ্গাত্মক
(ঘ) প্রকৃতি-বিষয়ক।
উত্তরঃ (খ) রাজনৈতিক
আরো পড়ুন : ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কবিতার MCQ প্রশ্ন উত্তর
আরো পড়ুন : বিড়াল প্রবন্ধ MCQ প্রশ্ন উত্তর
আরো পড়ুন : সাম্যবাদী কবিতার MCQ প্রশ্ন উত্তর